alt

সারাদেশ

খোকসায় হাসপাতালে আসা রোগীরা ভোগান্তির শিকার

প্রতিনিধি, খোকসা (কুষ্টিয়া) : মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

খোকসা (কুষ্টিয়া) : ডাক্তারদের চেম্বারের সমনে রোগীদের ভিড় -সংবাদ

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা চরম ভোগান্তি ও হয়রানি শিকার হচ্ছেন। ডাক্তার কর্মচারীরা আসে যায় নিজের ইচ্ছা মাফিক। জরুরি বিভাগ চলে বহিরাগত আর উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার দিয়ে। ভাগ্য ভালো হলে মাঝেমধ্যে মেডিকেল অফিসার মেলে। বহির্বিভাগে কমপক্ষে ৭ জন ডাক্তারের চেম্বার থাকলে দেখা মেলেনি একজনেরও।

উপজেলা প্রায় দেড় লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবার কেন্দ্র বিন্দু উপজেলা সদরের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ৫০ শয্যা হাসপাতাল। প্রতিষ্ঠানটিতে ২২ জন মেডিকেল অফিসার ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদ থাকলেও কর্মরত আছেন ৯ জন।

কয়েকজন সার্জন ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎস কর্মরত আছেন। কিন্তু তাদের আসা যাওয় নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। এ বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা বসে এসি করা কক্ষে। সেটি আবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার চেম্বার হতে হবে। যদি রোগীর ভাগ্য ভালো হয় তবে তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেখা পেতে পারেন। এখনো জরুরী বিভাগ চলছে অনকল মেডিকেল অফিসার দিয়ে। হাসপাতালের ভর্তি প্রসূতি হলে তো আর কথায় নেই। ভুল ভাল বুঝিয়ে তাকে নেওয়া হবে স্থানীয় ক্লিনিকে। সামান্য ফোঁড়া ফাটাতেও হলে রোগীকে ছুটতে হয় ক্লিনিক অথবা বাইরের ডাক্তারের কাছে।

এখানেই শেষ না। ভোগান্তি আর প্রতারণা পদে পদে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হাসপাতাল ঘিরে গজিয়ে ওঠা ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের শক্ত দালাল চক্র সক্রিয় রয়েছে।

দাপটের সাথে হাসপাতালে দাপিয়ে বেড়ান বিভিন্ন ওষুধ কম্পানির প্রতিনিধিরা। সরকারী এ্যাম্বুলেন্স সচল থাকলেও এ্যাম্বুলেন্স চালকদের শক্তপোক্তা সিন্ডিকেট রয়েছে। ডাক্তারের কাছ থেকে ব্যবস্থা পত্র নিয়ে রোগী বেড়োনার সাথে সাথে ওষুধ কোম্পানির ৪-৫ জন ঝাপিয়ে পরেন রোগীর হাতের ব্যবস্থা পত্রের ওপর। অনেক সময় রোগীর সাথে থাকা শিশুরা ভয়ে চিৎকার করে কেঁদে ওঠে।

সোমবার তখন বেলা সবে ১২টা ২৪ মিনিট। বহির্বিভাগে ঢুকতেই পুকুরের পাড়ে ওষুধ কোম্পানির ২৫-৩০ জন প্রতিনিধিকে দাড়িয়ে খোস গল্প করতে দেখা যায়। তখনও স্লিপের জন্য কাউন্টারে সামনে অপেক্ষা করছে প্রায় ৩০ জনেরও বেশি শিশু নারী ও পুরুষ রোগী এবং তাদের স্বজনরা। ভিতরে ঢুকে মাত্র একজন মেডিকেল অফিসার (আয়ুর্বেদ)কে তার কক্ষে পাওয়া গেল।

অন্য একটি কক্ষে মহিলা ও শিশু রোগীদের সেবা দিচ্ছিলেন একজন নার্স। আশা নামের এই স্বাস্থ্যকর্মীর মিড ওয়াইফ নামের আর একটি পদবি রয়েছে। একই কক্ষে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছিলেন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ফাহিমা হেলেন।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজিব কুমার সাহার কক্ষে এসি চলছিলো। তিনি ভেতরে নেই। তার কক্ষ থেকে এক সহকারী জানান এই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সপ্তাহের রবি মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার অফিস করেন।

একই অবস্থা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। সেখান গতানুগতিক উপ-সহকারী কমিসউনিটি মেডিকেল অফিসার জাহিদুল ইসলাম রোগী সেবা দিচ্ছিলেন। তাকে ঘিরে শতাধিক নারী পুরুষ রোগী। সেখানেও দেখা মেলেনি মেডিকেল অফিসারের। নিজের কক্ষে পাওয়া যায়নি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল হককে।

হাসপাতালের ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী অনিক হাসান (১৮), উপজেলার ওসমানপুর গ্রামে বাড়ি। পেটের সমস্যা নিয়ে দুই দিন আগে ভর্তি হয়েছে। সে জানায় দুই একটা ওষুধ বাদে সবই কিনতে হচ্ছে। ডাক্তার আসে তাদের ইচ্ছামত। মরে গেলেও ডাক্তার আর আসে না।

মাফুজা (৪৫) উপজেলা সদরের কালীবাড়ি পাড়ার বাসিন্দার। হাটুতে ব্যথা নিয়ে ৮ দিন ভর্তি আছেন। তার অভিযোগ খাবারের মান নিয়ে। ওষুধ যা দিচ্ছে তা দিয়ে অসুখ সারছে না। ডাক্তার আসে যায়।

কথা বলা হয় আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আবির হোসেন সোহাগের সাথে, তিনি বলেন এখন রোগীর যে চাপ পরেছে তাতে সমস্যা হচ্ছে। তবে আগামীতে সমস্যা থাকবে না। ডাক্তার বাড়লে জরুরি বিভাগে অনুকূল বলে কিছু থাকবে না।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল হক বলেন তিনি সবে যোগদান করেছেন। অনেক সমস্যাও আছে। খুব কম সময়ের মধ্যে সমস্যা সমাধান হবে।

সাটুরিয়ায় শিশু ধর্ষণ মামলা নেয়নি থানা, পরে আদালতে মামলা

ছবি

দোয়ারাবাজারের সড়কে ঝুঁকিপূর্ণ মরা গাছ, দুর্ঘটনার আশঙ্কা

ছবি

তুচ্ছ ঘটনায় সিরাজদিখানে দুই গ্রামের টেঁটাযুদ্ধ, আহত ১০

বাসের ধাক্কায় বাবা-মেয়ে নিহত

হরিজন জনগোষ্ঠীর মানবিক ও নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে সভা

বন্যহাতির হামলায় গর্ভবতীর মৃত্যু

বেনাপোলের ধর্ষণ মামলায় কৃষক দলের নেতা কারাগারে

দর্শনায় ট্রেন স্টপেজের দাবিতে অবরোধ

ছবি

বিষ দিয়ে ৮০ হাজার টাকার মাছ নিধন

ছবি

২০০ তরুণ-তরুণীর নেতৃত্ব গড়ার যুব প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

ছবি

পাটগ্রাম সীমান্ত দিয়ে ফের শিশুসহ ৭ জনকে বিএসএফের পুশইন

উখিয়ায় ডাকাতের গুলিতে নিহত ১

৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেটে অবস্থান কর্মসূচি

অবৈধ আইসক্রিম তৈরি করায় কারখানা সিলগালা, জরিমানা

নড়াইলে গ্রাম আদালতে জনসচেতনতা বৃদ্ধি বিষয়ক কর্মশালা

ধান মাড়াইকালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

ছবি

মহেশপুরে পিপিআর টিকায় ছাগল মৃত্যুর অভিযোগ, আতঙ্কে খামারিরা

বাগেরহাটে স্কুল ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ

ধর্ষিতার পরিবারকে ভয়ভীতি সরিষাবাড়ীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩

ছবি

মোহনগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

ছবি

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১৮০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত, নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছেন বাসিন্দারা

জামায়াত বিএনপির পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন

ছবি

পোরশায় আমের ব্যবসা হবে ৯শ কোটি টাকা

ছবি

কুষ্টিয়ায় স্কুলের জমিতে জোরপূর্বক সড়ক নির্মাণের অভিযোগ

কালীগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

ভূমিহীন কৃষকের ব্রি ধান-১০২, ১০৮ ছড়িয়ে পড়ার গল্প উঠে এলো পার্টনার কংগ্রেসে

মতলব উত্তরে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে স্ত্রী পলাতক

ইয়াবা বিক্রি, দুজনের ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১ বছরের কারাদণ্ড

নালিতাবাড়ী সীমান্তে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে পলাশের যুবক নিহত, মরদেহ ফেরত ও দালালের বিচার দাবি

ছবি

মাদারগঞ্জে সমিতির ৩ কোটি টাকা উদ্ধারে দাবিতে বিক্ষোভ

লালপুরে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা

ছবি

বেতন বৈষম্য দূরীকরণসহ ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের বিক্ষোভ

ছবি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আশুলিয়া গণহত্যা মামলার শুনানি ২ জুলাই

ছবি

ভোলায় চরাঞ্চলের দুধ সংগ্রহে কুলিং ট্যাংকার স্থাপন

tab

সারাদেশ

খোকসায় হাসপাতালে আসা রোগীরা ভোগান্তির শিকার

প্রতিনিধি, খোকসা (কুষ্টিয়া)

খোকসা (কুষ্টিয়া) : ডাক্তারদের চেম্বারের সমনে রোগীদের ভিড় -সংবাদ

মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা চরম ভোগান্তি ও হয়রানি শিকার হচ্ছেন। ডাক্তার কর্মচারীরা আসে যায় নিজের ইচ্ছা মাফিক। জরুরি বিভাগ চলে বহিরাগত আর উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার দিয়ে। ভাগ্য ভালো হলে মাঝেমধ্যে মেডিকেল অফিসার মেলে। বহির্বিভাগে কমপক্ষে ৭ জন ডাক্তারের চেম্বার থাকলে দেখা মেলেনি একজনেরও।

উপজেলা প্রায় দেড় লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবার কেন্দ্র বিন্দু উপজেলা সদরের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ৫০ শয্যা হাসপাতাল। প্রতিষ্ঠানটিতে ২২ জন মেডিকেল অফিসার ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদ থাকলেও কর্মরত আছেন ৯ জন।

কয়েকজন সার্জন ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎস কর্মরত আছেন। কিন্তু তাদের আসা যাওয় নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। এ বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা বসে এসি করা কক্ষে। সেটি আবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার চেম্বার হতে হবে। যদি রোগীর ভাগ্য ভালো হয় তবে তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেখা পেতে পারেন। এখনো জরুরী বিভাগ চলছে অনকল মেডিকেল অফিসার দিয়ে। হাসপাতালের ভর্তি প্রসূতি হলে তো আর কথায় নেই। ভুল ভাল বুঝিয়ে তাকে নেওয়া হবে স্থানীয় ক্লিনিকে। সামান্য ফোঁড়া ফাটাতেও হলে রোগীকে ছুটতে হয় ক্লিনিক অথবা বাইরের ডাক্তারের কাছে।

এখানেই শেষ না। ভোগান্তি আর প্রতারণা পদে পদে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হাসপাতাল ঘিরে গজিয়ে ওঠা ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের শক্ত দালাল চক্র সক্রিয় রয়েছে।

দাপটের সাথে হাসপাতালে দাপিয়ে বেড়ান বিভিন্ন ওষুধ কম্পানির প্রতিনিধিরা। সরকারী এ্যাম্বুলেন্স সচল থাকলেও এ্যাম্বুলেন্স চালকদের শক্তপোক্তা সিন্ডিকেট রয়েছে। ডাক্তারের কাছ থেকে ব্যবস্থা পত্র নিয়ে রোগী বেড়োনার সাথে সাথে ওষুধ কোম্পানির ৪-৫ জন ঝাপিয়ে পরেন রোগীর হাতের ব্যবস্থা পত্রের ওপর। অনেক সময় রোগীর সাথে থাকা শিশুরা ভয়ে চিৎকার করে কেঁদে ওঠে।

সোমবার তখন বেলা সবে ১২টা ২৪ মিনিট। বহির্বিভাগে ঢুকতেই পুকুরের পাড়ে ওষুধ কোম্পানির ২৫-৩০ জন প্রতিনিধিকে দাড়িয়ে খোস গল্প করতে দেখা যায়। তখনও স্লিপের জন্য কাউন্টারে সামনে অপেক্ষা করছে প্রায় ৩০ জনেরও বেশি শিশু নারী ও পুরুষ রোগী এবং তাদের স্বজনরা। ভিতরে ঢুকে মাত্র একজন মেডিকেল অফিসার (আয়ুর্বেদ)কে তার কক্ষে পাওয়া গেল।

অন্য একটি কক্ষে মহিলা ও শিশু রোগীদের সেবা দিচ্ছিলেন একজন নার্স। আশা নামের এই স্বাস্থ্যকর্মীর মিড ওয়াইফ নামের আর একটি পদবি রয়েছে। একই কক্ষে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছিলেন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ফাহিমা হেলেন।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজিব কুমার সাহার কক্ষে এসি চলছিলো। তিনি ভেতরে নেই। তার কক্ষ থেকে এক সহকারী জানান এই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সপ্তাহের রবি মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার অফিস করেন।

একই অবস্থা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। সেখান গতানুগতিক উপ-সহকারী কমিসউনিটি মেডিকেল অফিসার জাহিদুল ইসলাম রোগী সেবা দিচ্ছিলেন। তাকে ঘিরে শতাধিক নারী পুরুষ রোগী। সেখানেও দেখা মেলেনি মেডিকেল অফিসারের। নিজের কক্ষে পাওয়া যায়নি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল হককে।

হাসপাতালের ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী অনিক হাসান (১৮), উপজেলার ওসমানপুর গ্রামে বাড়ি। পেটের সমস্যা নিয়ে দুই দিন আগে ভর্তি হয়েছে। সে জানায় দুই একটা ওষুধ বাদে সবই কিনতে হচ্ছে। ডাক্তার আসে তাদের ইচ্ছামত। মরে গেলেও ডাক্তার আর আসে না।

মাফুজা (৪৫) উপজেলা সদরের কালীবাড়ি পাড়ার বাসিন্দার। হাটুতে ব্যথা নিয়ে ৮ দিন ভর্তি আছেন। তার অভিযোগ খাবারের মান নিয়ে। ওষুধ যা দিচ্ছে তা দিয়ে অসুখ সারছে না। ডাক্তার আসে যায়।

কথা বলা হয় আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আবির হোসেন সোহাগের সাথে, তিনি বলেন এখন রোগীর যে চাপ পরেছে তাতে সমস্যা হচ্ছে। তবে আগামীতে সমস্যা থাকবে না। ডাক্তার বাড়লে জরুরি বিভাগে অনুকূল বলে কিছু থাকবে না।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল হক বলেন তিনি সবে যোগদান করেছেন। অনেক সমস্যাও আছে। খুব কম সময়ের মধ্যে সমস্যা সমাধান হবে।

back to top