লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা সীমান্ত দিয়ে আবারও ৭ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। স্থানীয়রা তাদের আটক করেন।
আজ মঙ্গলবার ভোরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা হোসনাবাদ সীমান্তে ৮৮২ নং মেইন পিলার দিয়ে বিএসএফ তাদের পুশইন করেন। এ সময় পুশইন কৃত শিশুসহ ৭জন বৃষ্টিতে ভিজে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের উদ্ধার করে কুটির বাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়ে আসা হয়।
বিজিবি ও স্থানীয়রা জানায়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ৮৮২ নম্বরের ২ নম্বর উপপিলারের বাংলাদেশের বাউরা হোসনাবাদ সীমান্তের বিপরীতে ভারতীয় ১৫৭ বিএসএফ এর মহেশমারী ক্যাম্পের সদস্যরা ০৭ জন ব্যক্তিকে পুশ-ইন করেন। তাদের মধ্যে ২জন পুরুষ, ২জন নারী ও ৩ শিশুকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠায়। স্থানীয়রা তাদের আটক করে বিজিবিকে খবর দেন। খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) রংপুর ৬১ ব্যাটালিয়নের (তিস্তা-২) বাউরা নবীনগর ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের আটক করে।
আটকৃতরা প্রায় ৩৫ বছর ধরে ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করেন। ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে। তাদের বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায় জেলায় বলে জানা গেছে।
উভয় সীমান্তে ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি-বিএসএফ) সর্তক অবস্থানে রয়েছে। বিজিবি পক্ষ থেকে বিএসএফকে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করা হয়েছে।
বাউরা ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান মানিক বলেন,ভোরে গ্রামবাসীরা তাদের আটক করে বিজিবি খবর দেয়। পরে তাদের একটি প্রাইমারি স্কুলে রাখার পর বিজিবি তাদের থানায় নিয়ে যান।
এ বিষয়ে বাউরা নবীনগর বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার রেজাউল ইসলাম বলেন, সীমান্ত দিয়ে পুশইনকৃত ৭ জনকে পাটগ্রাম থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা সীমান্ত দিয়ে আবারও ৭ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। স্থানীয়রা তাদের আটক করেন।
আজ মঙ্গলবার ভোরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা হোসনাবাদ সীমান্তে ৮৮২ নং মেইন পিলার দিয়ে বিএসএফ তাদের পুশইন করেন। এ সময় পুশইন কৃত শিশুসহ ৭জন বৃষ্টিতে ভিজে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের উদ্ধার করে কুটির বাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়ে আসা হয়।
বিজিবি ও স্থানীয়রা জানায়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ৮৮২ নম্বরের ২ নম্বর উপপিলারের বাংলাদেশের বাউরা হোসনাবাদ সীমান্তের বিপরীতে ভারতীয় ১৫৭ বিএসএফ এর মহেশমারী ক্যাম্পের সদস্যরা ০৭ জন ব্যক্তিকে পুশ-ইন করেন। তাদের মধ্যে ২জন পুরুষ, ২জন নারী ও ৩ শিশুকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠায়। স্থানীয়রা তাদের আটক করে বিজিবিকে খবর দেন। খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) রংপুর ৬১ ব্যাটালিয়নের (তিস্তা-২) বাউরা নবীনগর ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের আটক করে।
আটকৃতরা প্রায় ৩৫ বছর ধরে ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করেন। ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে। তাদের বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায় জেলায় বলে জানা গেছে।
উভয় সীমান্তে ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি-বিএসএফ) সর্তক অবস্থানে রয়েছে। বিজিবি পক্ষ থেকে বিএসএফকে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করা হয়েছে।
বাউরা ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান মানিক বলেন,ভোরে গ্রামবাসীরা তাদের আটক করে বিজিবি খবর দেয়। পরে তাদের একটি প্রাইমারি স্কুলে রাখার পর বিজিবি তাদের থানায় নিয়ে যান।
এ বিষয়ে বাউরা নবীনগর বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার রেজাউল ইসলাম বলেন, সীমান্ত দিয়ে পুশইনকৃত ৭ জনকে পাটগ্রাম থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।