ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের ছয় দিনের যৌথ মহড়া ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে শেষ হয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, সমাপনী অনুষ্ঠান বিমান বাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটিতে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনীর সহকারী প্রধান (পরিচালন) এয়ার ভাইস মার্শাল জাভেদ তানভীর খান, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রতিনিধি, যুক্তরাষ্ট্র প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের উর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশের তিন বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
মহড়া গত ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছিল এবং এতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সি-১৩০জে পরিবহন বিমান ও এম আই-১৭ হেলিকপ্টার, এবং যুক্তরাষ্ট্রের দুটি সি-১৩০জে বিমান অংশ নেয়। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১৫০ সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্রের ৯২ জন সদস্য এই মহড়ায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর সদস্যরাও এতে অংশ নেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, মহড়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল আপদকালীন ও প্রতিকূল অবস্থায় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানগুলোর সর্বোচ্চ সক্ষমতা প্রমাণ করা। এছাড়া যৌথ অনুশীলনের মাধ্যমে দুই দেশের বিমান বাহিনী পেশাগত দক্ষতা বিনিময়, আন্তঃকার্যক্ষমতা বৃদ্ধি, কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার এবং আস্থা ও বিশ্বাসের বন্ধন সুদৃঢ় করেছে।
---
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের ছয় দিনের যৌথ মহড়া ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে শেষ হয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, সমাপনী অনুষ্ঠান বিমান বাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটিতে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনীর সহকারী প্রধান (পরিচালন) এয়ার ভাইস মার্শাল জাভেদ তানভীর খান, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রতিনিধি, যুক্তরাষ্ট্র প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের উর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশের তিন বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
মহড়া গত ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছিল এবং এতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সি-১৩০জে পরিবহন বিমান ও এম আই-১৭ হেলিকপ্টার, এবং যুক্তরাষ্ট্রের দুটি সি-১৩০জে বিমান অংশ নেয়। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১৫০ সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্রের ৯২ জন সদস্য এই মহড়ায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর সদস্যরাও এতে অংশ নেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, মহড়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল আপদকালীন ও প্রতিকূল অবস্থায় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানগুলোর সর্বোচ্চ সক্ষমতা প্রমাণ করা। এছাড়া যৌথ অনুশীলনের মাধ্যমে দুই দেশের বিমান বাহিনী পেশাগত দক্ষতা বিনিময়, আন্তঃকার্যক্ষমতা বৃদ্ধি, কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার এবং আস্থা ও বিশ্বাসের বন্ধন সুদৃঢ় করেছে।
---