রাজধানীর রমনা পার্কের লেক থেকে এক ব্যক্তির ভাসমান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার,(০৩ অক্টোবর ২০২৫) বেলা ১১টার দিকে পার্কে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করা কয়েকজন লাশটি পানিতে ভাসতে দেখে টেনে তোলেন বলে জানান রমনা থানার এসআই মিজানুর রহমান।
প্রথমে পরিচয় শনাক্ত করা না গেলেও আঙ্গুলের ছাপ সংগ্রহের পর সিআইডির দল জানতে পারে তার নাম ওয়াসিমুল হক, বয়স ৫৫। তার বাসা ইস্কাটনে। বয়স্ক মায়ের সঙ্গে সেখানে থাকতেন তিনি।
লাশটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হয়। পরিচয় নিশ্চিতের পর পরিবারের সদস্যদের খবর দিলে তারা এসে লাশ শনাক্ত করেন। পরিবারের সদস্যদের বরাতে এসআই মিজানুর বলেন, ওয়াসিমুল মানসিক রোগী ছিলেন।
‘সকাল ১০টার দিকে ওই ব্যক্তিকে লেকের পাড়ে বসে দেখেন কয়েকজন আলোকচিত্রী। তখন মানুষজন কম ছিল আর ওই ব্যক্তি পাশে জুতা রেখে বসে ছিলেন। ‘কিছুক্ষণ পর আলোকচিত্রীদের কয়েকজন আবার সেখানে গেলে জুতা জোড়া দেখলেও ওই ব্যক্তিকে দেখতে পাননি। পরে লেকের পানিতে ওই ব্যক্তিকে ভাসতে দেখে টেনে তুলেন। তখন কয়েকজন
বলেছে তাকে লেকের পানিতে মুখহাত ধুতে দেখেছিলেন।’
পরিবারের সদস্যদের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত হয় বলেও জানান তিনি। ওয়াসিমুলের কোনো সন্তান নেই। তার স্ত্রীও মারা গেছেন। ইস্কাটনের নিজ বাসায় মায়ের সঙ্গে বসবাস করতেন। তার আরেক ভাই গুলশানে থাকেন। এসআই মিজানুর বলেন, ‘কোনভাবে পানিতে পড়েই তার মৃত্যু হয়েছে, এরমধ্যে অন্যকিছু মনে হয়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানীর রমনা পার্কের লেক থেকে এক ব্যক্তির ভাসমান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার,(০৩ অক্টোবর ২০২৫) বেলা ১১টার দিকে পার্কে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করা কয়েকজন লাশটি পানিতে ভাসতে দেখে টেনে তোলেন বলে জানান রমনা থানার এসআই মিজানুর রহমান।
প্রথমে পরিচয় শনাক্ত করা না গেলেও আঙ্গুলের ছাপ সংগ্রহের পর সিআইডির দল জানতে পারে তার নাম ওয়াসিমুল হক, বয়স ৫৫। তার বাসা ইস্কাটনে। বয়স্ক মায়ের সঙ্গে সেখানে থাকতেন তিনি।
লাশটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হয়। পরিচয় নিশ্চিতের পর পরিবারের সদস্যদের খবর দিলে তারা এসে লাশ শনাক্ত করেন। পরিবারের সদস্যদের বরাতে এসআই মিজানুর বলেন, ওয়াসিমুল মানসিক রোগী ছিলেন।
‘সকাল ১০টার দিকে ওই ব্যক্তিকে লেকের পাড়ে বসে দেখেন কয়েকজন আলোকচিত্রী। তখন মানুষজন কম ছিল আর ওই ব্যক্তি পাশে জুতা রেখে বসে ছিলেন। ‘কিছুক্ষণ পর আলোকচিত্রীদের কয়েকজন আবার সেখানে গেলে জুতা জোড়া দেখলেও ওই ব্যক্তিকে দেখতে পাননি। পরে লেকের পানিতে ওই ব্যক্তিকে ভাসতে দেখে টেনে তুলেন। তখন কয়েকজন
বলেছে তাকে লেকের পানিতে মুখহাত ধুতে দেখেছিলেন।’
পরিবারের সদস্যদের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত হয় বলেও জানান তিনি। ওয়াসিমুলের কোনো সন্তান নেই। তার স্ত্রীও মারা গেছেন। ইস্কাটনের নিজ বাসায় মায়ের সঙ্গে বসবাস করতেন। তার আরেক ভাই গুলশানে থাকেন। এসআই মিজানুর বলেন, ‘কোনভাবে পানিতে পড়েই তার মৃত্যু হয়েছে, এরমধ্যে অন্যকিছু মনে হয়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’