ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গাজামুখী ত্রাণবাহী নৌবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ ইসরায়েলি বাহিনী আটকে দেয়ায় রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। শুক্রবার,(০৩ অক্টোবর ২০২৫) জুমার পর বায়াতুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটক থেকে শান্তিনগর পর্যন্ত মিছিল করেন দলের নেতাকর্মীরা। মিছিলের আগে হয় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের যৌথ উদ্যোগে এই মিছিলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, আবদুল হালিম, উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিনও অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশে রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় যে গণহত্যা চালাচ্ছে, সারা দুনিয়ায় এর প্রতিবাদ চলছে।
‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, প্যালেস্টাইন যতদিন মুক্ত না হয়, যতদিন স্বাধীন না হয়, আমরা ততদিন তাদের পাশে থাকবো, আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে, আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা সমস্ত মুসলিম ভাইদের উদ্দেশে বলতে চাই, এখন থেকে আমরা ওই ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করবো।’
প্যালেস্টাইনিদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় বিশ্ববাসীসহ মুসলিম উম্মাকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বানও জানান রফিকুল ইসলাম খান। রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘নিষ্ঠুর ইসরায়েল বাহিনী প্যালেস্টাইনের গাজায় একের পর এক গণহত্যা চালাচ্ছে। এই গণহত্যার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে নারী এবং শিশুরা, এই গণহত্যার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে প্যালেস্টাইনের সাধারণ জনগণ।
‘প্যালেস্টাইন ও গাজাকে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পরও বিশ্বের কিছু শক্তিধর দেশ ছোট্ট ইসরায়েলের পক্ষে অস্ত্র ও সমর্থন দিয়ে এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে। এই অনৈতিক সহায়তা মানবতার বিরুদ্ধে এক ধরনের খেলায় রূপ নিয়েছে।
আমরা বিশ্বাস করি, শহীদের রক্তের বিনিময়ে প্যালেস্টাইন স্বাধীনতা অর্জন করবে ইনশাআল্লাহ।’ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম বলেন, ‘ প্যালেস্টাইনিদের পক্ষে বাংলাদেশের মানুষ আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। প্যালেস্টাইনের জন্য বাংলাদেশের জনগণ প্রয়োজনে লংমার্চ করবে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫
গাজামুখী ত্রাণবাহী নৌবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ ইসরায়েলি বাহিনী আটকে দেয়ায় রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। শুক্রবার,(০৩ অক্টোবর ২০২৫) জুমার পর বায়াতুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটক থেকে শান্তিনগর পর্যন্ত মিছিল করেন দলের নেতাকর্মীরা। মিছিলের আগে হয় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের যৌথ উদ্যোগে এই মিছিলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, আবদুল হালিম, উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিনও অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশে রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় যে গণহত্যা চালাচ্ছে, সারা দুনিয়ায় এর প্রতিবাদ চলছে।
‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, প্যালেস্টাইন যতদিন মুক্ত না হয়, যতদিন স্বাধীন না হয়, আমরা ততদিন তাদের পাশে থাকবো, আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে, আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা সমস্ত মুসলিম ভাইদের উদ্দেশে বলতে চাই, এখন থেকে আমরা ওই ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করবো।’
প্যালেস্টাইনিদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় বিশ্ববাসীসহ মুসলিম উম্মাকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বানও জানান রফিকুল ইসলাম খান। রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘নিষ্ঠুর ইসরায়েল বাহিনী প্যালেস্টাইনের গাজায় একের পর এক গণহত্যা চালাচ্ছে। এই গণহত্যার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে নারী এবং শিশুরা, এই গণহত্যার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে প্যালেস্টাইনের সাধারণ জনগণ।
‘প্যালেস্টাইন ও গাজাকে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পরও বিশ্বের কিছু শক্তিধর দেশ ছোট্ট ইসরায়েলের পক্ষে অস্ত্র ও সমর্থন দিয়ে এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে। এই অনৈতিক সহায়তা মানবতার বিরুদ্ধে এক ধরনের খেলায় রূপ নিয়েছে।
আমরা বিশ্বাস করি, শহীদের রক্তের বিনিময়ে প্যালেস্টাইন স্বাধীনতা অর্জন করবে ইনশাআল্লাহ।’ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম বলেন, ‘ প্যালেস্টাইনিদের পক্ষে বাংলাদেশের মানুষ আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। প্যালেস্টাইনের জন্য বাংলাদেশের জনগণ প্রয়োজনে লংমার্চ করবে।’