ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হওয়ার চার দিন পার হলেও রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরে আসেনি। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন স্থানীয়রা। গত রোববার সকালে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে উপজেলার প্রায় ৮শ বাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। একাধিক বিদ্যুৎ খুঁটি উপড়ে পড়ে এবং লাইন ছিঁড়ে যায়। ফলে পুরো ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ও আশে পাশের এলাকায়ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সরেজমিন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যেয়ে দেখা যায় তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনো অনেক গ্রাম অন্ধকারে ডুবে আছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় যোগাযোগ ও দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। পানির পাম্প চালানো যাচ্ছে না, মোবাইল চার্জ দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন ছোট ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা।
আলমবিদিতর ইউনিয়নের খামার মোহনা এলাকার বাসিন্দা মঞ্জিলা আকতার বলেন, এমনি ঘূর্ণিঝড়ে ভাঙচুর হয়া আছে। বিদ্যুত না থাকায় ফ্রিজের সব খাবার নষ্ট হয়া গেছে।
মকবুল নামে এক দোকানদার বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় দোকানের ফ্রিজ বন্ধ। ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম কিছুই বিক্রি করতে পারছি না। তিনদিন ধরে লোকসান গুনছি। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর আওয়াতাধীন গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. শরীফ লেহাজ আলী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত খুঁটি ও লাইন মেরামতের কাজ চলছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হওয়ার চার দিন পার হলেও রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরে আসেনি। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন স্থানীয়রা। গত রোববার সকালে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে উপজেলার প্রায় ৮শ বাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। একাধিক বিদ্যুৎ খুঁটি উপড়ে পড়ে এবং লাইন ছিঁড়ে যায়। ফলে পুরো ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ও আশে পাশের এলাকায়ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সরেজমিন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যেয়ে দেখা যায় তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনো অনেক গ্রাম অন্ধকারে ডুবে আছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় যোগাযোগ ও দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। পানির পাম্প চালানো যাচ্ছে না, মোবাইল চার্জ দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন ছোট ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা।
আলমবিদিতর ইউনিয়নের খামার মোহনা এলাকার বাসিন্দা মঞ্জিলা আকতার বলেন, এমনি ঘূর্ণিঝড়ে ভাঙচুর হয়া আছে। বিদ্যুত না থাকায় ফ্রিজের সব খাবার নষ্ট হয়া গেছে।
মকবুল নামে এক দোকানদার বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় দোকানের ফ্রিজ বন্ধ। ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম কিছুই বিক্রি করতে পারছি না। তিনদিন ধরে লোকসান গুনছি। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর আওয়াতাধীন গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. শরীফ লেহাজ আলী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত খুঁটি ও লাইন মেরামতের কাজ চলছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে।