ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোর জেলার ৭ লাখ ৭৬ হাজার ৭৮৯ জনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে শুরু হচ্ছে টাইফয়েড টিকা প্রদান কর্মসূচি। জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী একযোগে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি চলবে। ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সের সকলে রেজিস্ট্রেশন করে টিকা নিতে পারবেন। এ টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত ও পরীক্ষিত বিধায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার দুপুরে যশোর কালেক্টরেট সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে আয়োজিত ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় এ সব তথ্য জানানো হয়। জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে ও ইউনিসেফ বাংলাদেশের সহযোগিতায় কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন যশোর জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম। জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকতা মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগ যশোরের উপপরিচালক মো. রফিকুল হাসান, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাক্তার মো. নাজমুস সাদিক, যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি ও দৈনিক কল্যাণ সম্পাদক একরাম-উদ-দ্দৌলা ও প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন। অনুষ্ঠানে টাইফয়েড টিকা প্রদান বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি সার্ভিলেন্স এন্ড ইমুনাইজেশন মেডিকেল অফিসার ডা. সামিনা পারভীন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে টাইফয়েড রোগের জীবাণু দ্রুত ছড়ায় এবং সময়মতো সঠিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা না হলে এটি প্রাণঘাতী হতে পারে। এই রোগ প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। সুস্থ, সবল, কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী তৈরির জন্য টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে হবে। একটি সুন্দর জাতি গঠনের লক্ষ্যে সরকার বিনামূল্যে এই ভ্যাকসিনগুলো দিচ্ছে। ভ্যাকসিন নিয়ে গুজব প্রতিরোধ করে তালিকাভুক্ত সকল শিশুকে টিকা ক্যাম্পে আনতে হবে। টিকা সম্পর্কে সঠিক তথ্য শিক্ষার্থীসহ সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে গণমাধ্যমকর্মীদের কার্যকর ভূমিকা ও সহযোগিতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে যশোরে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট অনলাইন ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
যশোর জেলার ৭ লাখ ৭৬ হাজার ৭৮৯ জনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে শুরু হচ্ছে টাইফয়েড টিকা প্রদান কর্মসূচি। জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী একযোগে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি চলবে। ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সের সকলে রেজিস্ট্রেশন করে টিকা নিতে পারবেন। এ টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত ও পরীক্ষিত বিধায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার দুপুরে যশোর কালেক্টরেট সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে আয়োজিত ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় এ সব তথ্য জানানো হয়। জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে ও ইউনিসেফ বাংলাদেশের সহযোগিতায় কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন যশোর জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম। জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকতা মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগ যশোরের উপপরিচালক মো. রফিকুল হাসান, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাক্তার মো. নাজমুস সাদিক, যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি ও দৈনিক কল্যাণ সম্পাদক একরাম-উদ-দ্দৌলা ও প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন। অনুষ্ঠানে টাইফয়েড টিকা প্রদান বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি সার্ভিলেন্স এন্ড ইমুনাইজেশন মেডিকেল অফিসার ডা. সামিনা পারভীন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে টাইফয়েড রোগের জীবাণু দ্রুত ছড়ায় এবং সময়মতো সঠিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা না হলে এটি প্রাণঘাতী হতে পারে। এই রোগ প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। সুস্থ, সবল, কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী তৈরির জন্য টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে হবে। একটি সুন্দর জাতি গঠনের লক্ষ্যে সরকার বিনামূল্যে এই ভ্যাকসিনগুলো দিচ্ছে। ভ্যাকসিন নিয়ে গুজব প্রতিরোধ করে তালিকাভুক্ত সকল শিশুকে টিকা ক্যাম্পে আনতে হবে। টিকা সম্পর্কে সঠিক তথ্য শিক্ষার্থীসহ সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে গণমাধ্যমকর্মীদের কার্যকর ভূমিকা ও সহযোগিতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে যশোরে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট অনলাইন ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।