ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
প্রশাসনের নাকের ডগায় শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার পাইকুড়া বাগেরভিটা, পাগলারমুখসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে অবৈধ স’মিল (করাত কল)। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গড়ে উঠা এসব স’মিল কোনো আইন মানছে না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী কারখানা স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স অনাপত্তি ছাড়পত্র, পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ছাড়পত্র এবং কলকারখানা, বন বিভাগ ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর থেকে রেজিস্ট্রেশন ও লাইসেন্স গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক হলেও এসব আইন কেউ মানছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ দিকে নজর দিচ্ছে না। ফলে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। এছাড়াও ঝিনাইগাতী এলাকায় সরকারি বনাঞ্চল থাকায় মাঝে মাঝে ওই অবৈধ স’মিলগুলোতে চোরাই কাঠও চিরাই হয়ে থাকে।
এ ব্যাপারে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান, ইতঃপূর্বে স’মিলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবারও তারা চালু করেছে। শীঘ্রই অবৈধ স’মিলগুলোতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। অবৈধ স’মিলগুলো বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
প্রশাসনের নাকের ডগায় শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার পাইকুড়া বাগেরভিটা, পাগলারমুখসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে অবৈধ স’মিল (করাত কল)। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গড়ে উঠা এসব স’মিল কোনো আইন মানছে না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী কারখানা স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স অনাপত্তি ছাড়পত্র, পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ছাড়পত্র এবং কলকারখানা, বন বিভাগ ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর থেকে রেজিস্ট্রেশন ও লাইসেন্স গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক হলেও এসব আইন কেউ মানছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ দিকে নজর দিচ্ছে না। ফলে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। এছাড়াও ঝিনাইগাতী এলাকায় সরকারি বনাঞ্চল থাকায় মাঝে মাঝে ওই অবৈধ স’মিলগুলোতে চোরাই কাঠও চিরাই হয়ে থাকে।
এ ব্যাপারে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান, ইতঃপূর্বে স’মিলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবারও তারা চালু করেছে। শীঘ্রই অবৈধ স’মিলগুলোতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। অবৈধ স’মিলগুলো বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।