ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪১৩ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার,(১১ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত হয়েছে ৫৩ হাজার ৬০৬ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ২২৪ জন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৩ জন, ঢাকা বিভাগে ২২ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৫ জন, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ১৫ জন, আক্রান্তের তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার ও শনিবার বন্ধের দিন থাকায় ভর্তির সংখ্যা কমছে।
বয়সভেদে আক্রান্ত: ৫ বছরের শিশু ১৫টি , ৬-১০ বছরের শিশু ১৯টি, ১১-১৫ বছরের ২৫ জন, ১৬-২০ বছরের ৪৮ জন, ২১-২৫ বছরের ৫৭ জন, ২৬-৩০ বছরের ৫০ জন, ৩১-৩৫ বছরের ৪৫ জন, ৮০ বছরের ৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই ভাবে প্রতিদিন নানা বয়সের মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১২৫ জন ভর্তি আছে, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১৬ জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৬ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩৫ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৩২ জন অর্ভি আছে। এই ভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ৬২৯ জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনো ভর্তি আছে ২৪৫৩ জন।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রতিদিন বাড়ছে। থেমে থেমে বৃষ্টি, জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে ডেঙ্গুজ্বরের বাহক এডিস মশার উপদ্রব বেড়েই চলছে।
চলতি অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি বাড়ছে। ডেঙ্গুর সংক্রমণ এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
কারণ ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব এই মূহুর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে।
কীটতত্ব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে ফুলের টব, পানি রাখার বালতি ও কলস, নির্মাণাধীন ভবনের জমা পানি, ড্রামের মতো জায়গায় সহজেই এডিস মশার প্রজনন হচ্ছে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রথমেই দরকার জরুরি ভিত্তিতে মশক নিধন কার্যক্রমকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪১৩ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার,(১১ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত হয়েছে ৫৩ হাজার ৬০৬ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ২২৪ জন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৩ জন, ঢাকা বিভাগে ২২ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৫ জন, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ১৫ জন, আক্রান্তের তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার ও শনিবার বন্ধের দিন থাকায় ভর্তির সংখ্যা কমছে।
বয়সভেদে আক্রান্ত: ৫ বছরের শিশু ১৫টি , ৬-১০ বছরের শিশু ১৯টি, ১১-১৫ বছরের ২৫ জন, ১৬-২০ বছরের ৪৮ জন, ২১-২৫ বছরের ৫৭ জন, ২৬-৩০ বছরের ৫০ জন, ৩১-৩৫ বছরের ৪৫ জন, ৮০ বছরের ৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই ভাবে প্রতিদিন নানা বয়সের মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১২৫ জন ভর্তি আছে, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১৬ জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৩৬ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩৫ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৩২ জন অর্ভি আছে। এই ভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ৬২৯ জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনো ভর্তি আছে ২৪৫৩ জন।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু আক্রান্ত প্রতিদিন বাড়ছে। থেমে থেমে বৃষ্টি, জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে ডেঙ্গুজ্বরের বাহক এডিস মশার উপদ্রব বেড়েই চলছে।
চলতি অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি বাড়ছে। ডেঙ্গুর সংক্রমণ এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
কারণ ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব এই মূহুর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে।
কীটতত্ব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে ফুলের টব, পানি রাখার বালতি ও কলস, নির্মাণাধীন ভবনের জমা পানি, ড্রামের মতো জায়গায় সহজেই এডিস মশার প্রজনন হচ্ছে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রথমেই দরকার জরুরি ভিত্তিতে মশক নিধন কার্যক্রমকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া।