বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু এলাকায় রোববার সকাল ১০টার দিকে টহল চলাকালীন কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি)-এর ল্যান্স নায়েক মোঃ আক্তার হোসেন একটি মাইন বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন।
আহত বিজিবি সদস্যকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য রামু সেন্ট্রাল মিলিটারি হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানান, আহত সদস্যের অবস্থা স্থিতিশীল, তবে পর্যবেক্ষণ অব্যাহত থাকবে।
বিকাল ৪টার দিকে রামু সেক্টর কমান্ডারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কী কারণ দুর্ঘটনা তার তদন্ত চলছে। আর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
স্থানীয় প্রশাসন এবং বিজিবি সদস্যরা সতর্ক অবস্থান অব্যাহত রেখেছেন, যাতে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা যায়। নিরাপত্তা ব্যবস্থার আওতায় সীমান্তে টহল আরও জোরদার করা হয়েছে।
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু এলাকায় রোববার সকাল ১০টার দিকে টহল চলাকালীন কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি)-এর ল্যান্স নায়েক মোঃ আক্তার হোসেন একটি মাইন বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন।
আহত বিজিবি সদস্যকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য রামু সেন্ট্রাল মিলিটারি হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানান, আহত সদস্যের অবস্থা স্থিতিশীল, তবে পর্যবেক্ষণ অব্যাহত থাকবে।
বিকাল ৪টার দিকে রামু সেক্টর কমান্ডারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কী কারণ দুর্ঘটনা তার তদন্ত চলছে। আর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
স্থানীয় প্রশাসন এবং বিজিবি সদস্যরা সতর্ক অবস্থান অব্যাহত রেখেছেন, যাতে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা যায়। নিরাপত্তা ব্যবস্থার আওতায় সীমান্তে টহল আরও জোরদার করা হয়েছে।