ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় চাঞ্চল্যকর সিএনজি চালক সাজ্জাদ (২২) হত্যাকান্ডের জট খুলেছে আনোয়ারা থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত দুই জনকে গ্রেপ্তারের পর জানা যায় ঘটনার আসল রহস্য। এনিয়ে গত শনিবার রাত ০৯টায় আনোয়ারা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আনোয়ারা সার্কেলের এএসপি সোহানুর রহমান সোহাগ জানান, গত ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বটতলী থেকে ভাড়ার কথা বলে সিএনজি চালক সাজ্জাদকে বরুমচড়া ইউনিয়নের কানু মাঝির ঘাট এলাকায় নিয়ে যায় আন্তঃ জেলা সিএনজি চোরচক্রের অন্যতম সদস্য সাইফুল। যেখানে পূর্ব থেকে রমজান আলী প্রঃ আক্কর, মোঃ হারুন, আসামী সাইফুল, সুমন ও আশরাফ উৎপেতে ছিলো। পরিকল্পনা মতে রাত পৌণে ৮টা নাগাদ কানু মাঝির ঘাট” বেড়িবাধ সংলগ্ন “নুরুল হকের ফিসারী খামারের পাশে এসে সিএনজিটি থামায় তারা। এসময় আসামীরা সিএনজি চালক সাজ্জাদকে জোর করে মুখ চেপে প্রজেক্টের ভিতরে নিয়ে গামছা দিয়ে মুখ বেঁধে জবাই ও শরীরে আঘাত করে খামারের কিনারায় পানিতে ফেলে দেয়। এঘটনার দু’দিন পর ১৬ অক্টোবর দুপুরে সিএনজি চালক সাজ্জাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরবর্তীতে তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, বরুমচড়া ইউনিয়নের ০৯নং ওয়ার্ডের রমজান আলী প্রঃ আক্কর ও ৮নং ওয়ার্ডের মো. হারুন। এরআগে অন্য ঘটনায় আটক হয়ে জেল হাজতে যায় ঘটনার প্রধান সাইফুল।
এবিষয়ে আনোয়ারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনির হোসেন জানান, এঘটনার প্রধান আসামি সাইফুলের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ২জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় চাঞ্চল্যকর সিএনজি চালক সাজ্জাদ (২২) হত্যাকান্ডের জট খুলেছে আনোয়ারা থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত দুই জনকে গ্রেপ্তারের পর জানা যায় ঘটনার আসল রহস্য। এনিয়ে গত শনিবার রাত ০৯টায় আনোয়ারা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আনোয়ারা সার্কেলের এএসপি সোহানুর রহমান সোহাগ জানান, গত ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বটতলী থেকে ভাড়ার কথা বলে সিএনজি চালক সাজ্জাদকে বরুমচড়া ইউনিয়নের কানু মাঝির ঘাট এলাকায় নিয়ে যায় আন্তঃ জেলা সিএনজি চোরচক্রের অন্যতম সদস্য সাইফুল। যেখানে পূর্ব থেকে রমজান আলী প্রঃ আক্কর, মোঃ হারুন, আসামী সাইফুল, সুমন ও আশরাফ উৎপেতে ছিলো। পরিকল্পনা মতে রাত পৌণে ৮টা নাগাদ কানু মাঝির ঘাট” বেড়িবাধ সংলগ্ন “নুরুল হকের ফিসারী খামারের পাশে এসে সিএনজিটি থামায় তারা। এসময় আসামীরা সিএনজি চালক সাজ্জাদকে জোর করে মুখ চেপে প্রজেক্টের ভিতরে নিয়ে গামছা দিয়ে মুখ বেঁধে জবাই ও শরীরে আঘাত করে খামারের কিনারায় পানিতে ফেলে দেয়। এঘটনার দু’দিন পর ১৬ অক্টোবর দুপুরে সিএনজি চালক সাজ্জাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরবর্তীতে তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, বরুমচড়া ইউনিয়নের ০৯নং ওয়ার্ডের রমজান আলী প্রঃ আক্কর ও ৮নং ওয়ার্ডের মো. হারুন। এরআগে অন্য ঘটনায় আটক হয়ে জেল হাজতে যায় ঘটনার প্রধান সাইফুল।
এবিষয়ে আনোয়ারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনির হোসেন জানান, এঘটনার প্রধান আসামি সাইফুলের বিরুদ্ধে ৩টি হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত ২জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।