গাইবান্ধা : বোয়ালী ইউনিয়নের ৮টি গ্রামের শতশত কৃষকের উঠতি আমন খেতে জলাবদ্ধতা -সংবাদ
পানি নিষ্কাশন পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় গাইবান্ধা সদর উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের ৮টি গ্রামের শত শত কৃষকের উঠতি আমন ফসল ক্ষতির মুখে পড়েছে। এ ঘটনায় গ্রামগুলোর ভুক্তভোগী কৃষকরা জেলা প্রশাসক ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, গাইবান্ধা পৌর এলাকার কলেজপাড়া থেকে বোয়ালী ইউনিয়নের হরিপুর গ্রাম পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটারব্যাপী একটি নালা রয়েছে। এই নালা দিয়ে রাধাকৃষ্ণপুর, হরিপুর, পশ্চিম বাটিকামারী, ভাটপাড়া গোপালপুর, তিনগাছেরতল, তরফকাল ও ভেলাকোপা গ্রামের শত শত বিঘা জমির পানি নিষ্কাশন হয়ে থাকে। কিন্তু রাধাকৃষ্ণপুর ও হরিপুর গ্রামের মতিয়ার, আসাদুজ্জামান রনি, আব্দুল কাদের, রফিকুল ইসলাম, হামিদুল ইসলাম, মুন্সি, মজিবর রহমান, বেলাল ও জসিমসহ কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি নালায় আইল দিয়ে পানি প্রবাহের পথ বন্ধ করে মাছ শিকার করে থাকে। পানি প্রবাহের স্বাভাবিক পথ বন্ধ হওয়ায় সাম্প্রতিক বৃষ্টিতে এসব এলাকায় রোপন করা আমন ফসল তলিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এরফলে উঠতি আমন ফসল নষ্ট হয়ে কৃষকরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বেন। কৃষকরা পানি নিষ্কাশন পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের বাধা দিলেও তারা উল্টো প্রতিবাদকারীদের ওপর মারমুখী হয়ে ওঠে। প্রতিবছরই নালাটির ওই এলাকায় স্বার্থান্বেষী ব্যক্তিরা পানি প্রবাহের পথ বন্ধ করে মাছ শিকার করেন। ফলে বাধ্য হয়ে এসব এলাকার নিরীহ কৃষকরা ক্ষতির কবল থেকে বাঁচতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন।
এবিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহমুদ আল হাসানের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাবুকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
গাইবান্ধা : বোয়ালী ইউনিয়নের ৮টি গ্রামের শতশত কৃষকের উঠতি আমন খেতে জলাবদ্ধতা -সংবাদ
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
পানি নিষ্কাশন পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় গাইবান্ধা সদর উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের ৮টি গ্রামের শত শত কৃষকের উঠতি আমন ফসল ক্ষতির মুখে পড়েছে। এ ঘটনায় গ্রামগুলোর ভুক্তভোগী কৃষকরা জেলা প্রশাসক ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, গাইবান্ধা পৌর এলাকার কলেজপাড়া থেকে বোয়ালী ইউনিয়নের হরিপুর গ্রাম পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটারব্যাপী একটি নালা রয়েছে। এই নালা দিয়ে রাধাকৃষ্ণপুর, হরিপুর, পশ্চিম বাটিকামারী, ভাটপাড়া গোপালপুর, তিনগাছেরতল, তরফকাল ও ভেলাকোপা গ্রামের শত শত বিঘা জমির পানি নিষ্কাশন হয়ে থাকে। কিন্তু রাধাকৃষ্ণপুর ও হরিপুর গ্রামের মতিয়ার, আসাদুজ্জামান রনি, আব্দুল কাদের, রফিকুল ইসলাম, হামিদুল ইসলাম, মুন্সি, মজিবর রহমান, বেলাল ও জসিমসহ কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি নালায় আইল দিয়ে পানি প্রবাহের পথ বন্ধ করে মাছ শিকার করে থাকে। পানি প্রবাহের স্বাভাবিক পথ বন্ধ হওয়ায় সাম্প্রতিক বৃষ্টিতে এসব এলাকায় রোপন করা আমন ফসল তলিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এরফলে উঠতি আমন ফসল নষ্ট হয়ে কৃষকরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বেন। কৃষকরা পানি নিষ্কাশন পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের বাধা দিলেও তারা উল্টো প্রতিবাদকারীদের ওপর মারমুখী হয়ে ওঠে। প্রতিবছরই নালাটির ওই এলাকায় স্বার্থান্বেষী ব্যক্তিরা পানি প্রবাহের পথ বন্ধ করে মাছ শিকার করেন। ফলে বাধ্য হয়ে এসব এলাকার নিরীহ কৃষকরা ক্ষতির কবল থেকে বাঁচতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন।
এবিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহমুদ আল হাসানের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাবুকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।