ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোর-মাগুরা সড়কের খাজুরায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় নুর আলম (৫৫) নামে বাইসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার দুপুরে খাজুরা মনিন্দ্রনাথ মিত্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নুর আলম সদর উপজেলার ইছালী ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের তাহের মোল্যার ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষক। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে নুর আলম বাড়ি থেকে বাইসাইকেলে করে খাজুরা বাজারে যাচ্ছিলেন। পথে দুপুর ১২টার দিকে ওই বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে পিছন দিক থেকে আসা ‘আফজাল পার্সেল অ্যান্ড কুরিয়ার সার্ভিসের কাভার্ডভ্যান তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। কাভার্ডভ্যানের চাকার নীচে পড়ে নুর আলমের মাথা পিষ্ট হয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ি পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক (এসআই) তাপস আঢ্য। তিনি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রথমে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা না গেলেও পরে পরিবারের মাধ্যমে জানা যায়, তিনি ইছালী ইউনিয়নের বাসিন্দা। ঘাতক কাভার্ডভ্যানটি এখনো আটক করা যায়নি।
চালক ও হেলপার দুর্ঘটনার পর পালিয়ে গেছে। তবে ঘটনাস্থলের আশেপাশে যানটি কোথাও লুকিয়ে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ তদন্ত ও অভিযান চালাচ্ছে। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
যশোর-মাগুরা সড়কের খাজুরায় কাভার্ডভ্যানের চাপায় নুর আলম (৫৫) নামে বাইসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার দুপুরে খাজুরা মনিন্দ্রনাথ মিত্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নুর আলম সদর উপজেলার ইছালী ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের তাহের মোল্যার ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষক। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে নুর আলম বাড়ি থেকে বাইসাইকেলে করে খাজুরা বাজারে যাচ্ছিলেন। পথে দুপুর ১২টার দিকে ওই বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে পিছন দিক থেকে আসা ‘আফজাল পার্সেল অ্যান্ড কুরিয়ার সার্ভিসের কাভার্ডভ্যান তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। কাভার্ডভ্যানের চাকার নীচে পড়ে নুর আলমের মাথা পিষ্ট হয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ি পুলিশ ক্যাম্পের উপপরিদর্শক (এসআই) তাপস আঢ্য। তিনি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রথমে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা না গেলেও পরে পরিবারের মাধ্যমে জানা যায়, তিনি ইছালী ইউনিয়নের বাসিন্দা। ঘাতক কাভার্ডভ্যানটি এখনো আটক করা যায়নি।
চালক ও হেলপার দুর্ঘটনার পর পালিয়ে গেছে। তবে ঘটনাস্থলের আশেপাশে যানটি কোথাও লুকিয়ে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ তদন্ত ও অভিযান চালাচ্ছে। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।