কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার নাগরিকরা আজ শান্তিতে জীবনযাপন করছেন, যার পেছনে রয়েছে একঝাঁক দক্ষ, মানবিক ও চৌকস প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিরলস প্রচেষ্টা। বিশেষ করে উপজেলা প্রশাসনের তিনজন অগ্রগামী কর্মকর্তা মানবিক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রশাসক উপজেলা পরিষদ কটিয়াদী মো. মাঈদুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও প্রশাসক কটিয়াদী পৌরসভা লাবনী আক্তার তারানা এবং অফিসার ইনচার্জ মো. তরিকুল ইসলাম। তাদের সম্মিলিত নেতৃত্ব ও কাজের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছেন।
মানবিক ইউএন মো. মাঈদুল ইসলাম কটিয়াদী উপজেলায় যোগদান করার পর থেকেই প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি প্রতিনিয়তই সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীসহ অসহায় ও হতদরিদ্রদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদসেক্টরসহ বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডেও তার অবদান অনস্বীকার্য। বিশেষ করে অত্র উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, কালভার্ট, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার বিভিন্ন উন্নয়ন করে ইতোমধ্যে জনমনে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ নিয়মিত গণশুনানির মাধ্যমে মানুষের নানাবিধ সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেই বিভিন্ন উন্নয়ন বরাদ্দের তথ্য প্রকাশ করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করছেন এবং উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরেজমিনে গিয়ে সেই বরাদ্দ বিতরণ করছেন। বিগত কিছুদিন পূর্বে ১২ বছর শিকলবন্দী থাকা ভাইবোনের চিকিৎসার দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি সারাদেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। সম্প্রতি ৮৫ বছর বয়সী অসহায় খুর্শিদ মাঝির পাশে দাঁড়িয়ে তাকে দোকান তৈরি করে স্বাবলম্বী করার উদ্যোগ নিয়েছেন যা সামাজিক সহানুভূতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে যুগ থেকে যুগান্তর পেরিয়ে।
উন্নয়ন খাতে কটিয়াদীর জন্য প্রায় ৭ কোটি টাকার বেশি বাজেট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে এনে বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। কেন্দ্রীয় শহীদ স্মৃতি সৌধের কাজও তার তত্বাবধানে এগিয়ে চলছে যা কটিয়াদীর গৌরবময় ইতিহাসকে নতুনভাবে তুলে ধরবে।
কাজেই মানবিক ইউএন মো. মাঈদুল ইসলাম কটিয়াদীবাসীর হৃদয়ে উন্নয়ন ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবেন। সহকারী কমিশনার (ভূমি) লাবনী আক্তার তারানা: ন্যায়ের পক্ষে অকুতোভয় থেকে তিনি ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) লাবনী ও কটিয়াদী পৌরসভার প্রশাসক লাবনী আক্তার তারানা। নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে তিনি অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ ও সাধারণ মানুষের জমি সংক্রান্ত সমস্যার দ্রুত সমাধান করছেন। বিশেষ করে কটিয়াদী পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে অগ্রাধিকার ভিত্তিকে প্রকল্প গ্রহন করে পৌরবাসীর হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন।
মো. তরিকুল ইসলাম: আইন-শৃঙ্খলার প্রতীক: উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ওসি মো. তরিকুল ইসলাম রেখেছেন সাহসিকতার উজ্জল দৃষ্টান্ত। মাদক বিরোধী অভিযান, চুরি-ডাকাতি দমন এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তিনি পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে থেকে কাজ করছেন। থানায় আগত সাধারণ মানুষের অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তি ও সেবামূলক আচরণ তাকে জনগণের কাছে একজন ‘‘জনবান্ধব পুলিশ’’ হিসেবে পরিচিত করেছে।
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার নাগরিকরা আজ শান্তিতে জীবনযাপন করছেন, যার পেছনে রয়েছে একঝাঁক দক্ষ, মানবিক ও চৌকস প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিরলস প্রচেষ্টা। বিশেষ করে উপজেলা প্রশাসনের তিনজন অগ্রগামী কর্মকর্তা মানবিক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রশাসক উপজেলা পরিষদ কটিয়াদী মো. মাঈদুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও প্রশাসক কটিয়াদী পৌরসভা লাবনী আক্তার তারানা এবং অফিসার ইনচার্জ মো. তরিকুল ইসলাম। তাদের সম্মিলিত নেতৃত্ব ও কাজের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছেন।
মানবিক ইউএন মো. মাঈদুল ইসলাম কটিয়াদী উপজেলায় যোগদান করার পর থেকেই প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি প্রতিনিয়তই সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীসহ অসহায় ও হতদরিদ্রদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদসেক্টরসহ বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডেও তার অবদান অনস্বীকার্য। বিশেষ করে অত্র উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, কালভার্ট, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার বিভিন্ন উন্নয়ন করে ইতোমধ্যে জনমনে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ নিয়মিত গণশুনানির মাধ্যমে মানুষের নানাবিধ সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেই বিভিন্ন উন্নয়ন বরাদ্দের তথ্য প্রকাশ করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করছেন এবং উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরেজমিনে গিয়ে সেই বরাদ্দ বিতরণ করছেন। বিগত কিছুদিন পূর্বে ১২ বছর শিকলবন্দী থাকা ভাইবোনের চিকিৎসার দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি সারাদেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। সম্প্রতি ৮৫ বছর বয়সী অসহায় খুর্শিদ মাঝির পাশে দাঁড়িয়ে তাকে দোকান তৈরি করে স্বাবলম্বী করার উদ্যোগ নিয়েছেন যা সামাজিক সহানুভূতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে যুগ থেকে যুগান্তর পেরিয়ে।
উন্নয়ন খাতে কটিয়াদীর জন্য প্রায় ৭ কোটি টাকার বেশি বাজেট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে এনে বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। কেন্দ্রীয় শহীদ স্মৃতি সৌধের কাজও তার তত্বাবধানে এগিয়ে চলছে যা কটিয়াদীর গৌরবময় ইতিহাসকে নতুনভাবে তুলে ধরবে।
কাজেই মানবিক ইউএন মো. মাঈদুল ইসলাম কটিয়াদীবাসীর হৃদয়ে উন্নয়ন ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবেন। সহকারী কমিশনার (ভূমি) লাবনী আক্তার তারানা: ন্যায়ের পক্ষে অকুতোভয় থেকে তিনি ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) লাবনী ও কটিয়াদী পৌরসভার প্রশাসক লাবনী আক্তার তারানা। নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে তিনি অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ ও সাধারণ মানুষের জমি সংক্রান্ত সমস্যার দ্রুত সমাধান করছেন। বিশেষ করে কটিয়াদী পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে অগ্রাধিকার ভিত্তিকে প্রকল্প গ্রহন করে পৌরবাসীর হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন।
মো. তরিকুল ইসলাম: আইন-শৃঙ্খলার প্রতীক: উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ওসি মো. তরিকুল ইসলাম রেখেছেন সাহসিকতার উজ্জল দৃষ্টান্ত। মাদক বিরোধী অভিযান, চুরি-ডাকাতি দমন এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তিনি পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে থেকে কাজ করছেন। থানায় আগত সাধারণ মানুষের অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তি ও সেবামূলক আচরণ তাকে জনগণের কাছে একজন ‘‘জনবান্ধব পুলিশ’’ হিসেবে পরিচিত করেছে।