বান্দরবানে আট দফা দাবিতে ডাকা পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সকাল-সন্ধ্যা হরতাল স্থগিত করা হয়েছে।
রোববার বিকালে সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মো. শাহজালাল রানা জানান, জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সোমবারের পূর্বঘোষিত হরতাল স্থগিত করা হয়েছে। তবে তিনি বলেন, ৩০ অক্টোবরের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ ৯ অক্টোবর বান্দরবানে স্থানীয় একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সোমবার সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ঘোষণা দিয়েছিল। হরতালটি আট দফা দাবির বাস্তবায়নের দাবিতে ডাকা হয়েছিল।
আট দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো:
১. ব্রিটিশ আমলে প্রণীত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিশেষ শাসনবিধি-১৯০০ সালের পার্বত্য রেগুলেশন অ্যাক্ট বাতিল করে সংবিধানের আলোকে তিন পার্বত্য জেলার শাসন ব্যবস্থা চালু করা।
২. জমি ক্রয়-বিক্রয়, চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে রাজার সনদ ব্যবস্থা বাতিল করা।
৩. অন্যান্য জেলার মতো রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভূমি ব্যবস্থাপনা চালু করা।
৪. বাজার ফান্ড পুটের লিজ মেয়াদ ৯৯ বছরে উন্নীত করা এবং বন্ধ থাকা ব্যাংক ঋণ পুনরায় চালু করা।
৫. উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের স্বার্থে পরিবেশবান্ধব ইটভাটা, কলকারখানা ও ইন্ডাস্ট্রি স্থাপন করা।
৬. আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তার স্বার্থে প্রত্যাহার করা ২৪৬টি সেনা ক্যাম্প পুনঃস্থাপন করা।
৭. অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে চাঁদাবাজি, গুম, খুন ও ধর্ষণ বন্ধ করে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
৮. শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা ও চাকরিক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করে সমান অধিকার ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
বান্দরবানে আট দফা দাবিতে ডাকা পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সকাল-সন্ধ্যা হরতাল স্থগিত করা হয়েছে।
রোববার বিকালে সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মো. শাহজালাল রানা জানান, জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সোমবারের পূর্বঘোষিত হরতাল স্থগিত করা হয়েছে। তবে তিনি বলেন, ৩০ অক্টোবরের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ ৯ অক্টোবর বান্দরবানে স্থানীয় একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সোমবার সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ঘোষণা দিয়েছিল। হরতালটি আট দফা দাবির বাস্তবায়নের দাবিতে ডাকা হয়েছিল।
আট দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো:
১. ব্রিটিশ আমলে প্রণীত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিশেষ শাসনবিধি-১৯০০ সালের পার্বত্য রেগুলেশন অ্যাক্ট বাতিল করে সংবিধানের আলোকে তিন পার্বত্য জেলার শাসন ব্যবস্থা চালু করা।
২. জমি ক্রয়-বিক্রয়, চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে রাজার সনদ ব্যবস্থা বাতিল করা।
৩. অন্যান্য জেলার মতো রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভূমি ব্যবস্থাপনা চালু করা।
৪. বাজার ফান্ড পুটের লিজ মেয়াদ ৯৯ বছরে উন্নীত করা এবং বন্ধ থাকা ব্যাংক ঋণ পুনরায় চালু করা।
৫. উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের স্বার্থে পরিবেশবান্ধব ইটভাটা, কলকারখানা ও ইন্ডাস্ট্রি স্থাপন করা।
৬. আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তার স্বার্থে প্রত্যাহার করা ২৪৬টি সেনা ক্যাম্প পুনঃস্থাপন করা।
৭. অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে চাঁদাবাজি, গুম, খুন ও ধর্ষণ বন্ধ করে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
৮. শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা ও চাকরিক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করে সমান অধিকার ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।