দিনাজপুর : দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মহড়া -সংবাদ
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে ‘সমন্বিত উদ্যোগ, প্রতিরোধ করি দুর্যোগ’ প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে দিনাজপুরের বিরামপুরে ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ে মহড়া, বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫ সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, বিরামপুর আয়োজিত এবং এই গ্রাম বিকাশ কেন্দ্রের সহযোগিতায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রোকনুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন। তিনি শিক্ষার্থী ও উপস্থিত জনসাধারণের উদ্দেশ্যে বলেন, দুর্যোগ কখনও একা আসে না, তাই আমাদের সবাইকে একসাথে সচেতন হতে হবে। সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমেই দুর্যোগ মোকাবেলা সম্ভব।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শমসের আলী মন্ডল, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিপুল কুমার চক্রবর্তী, ফায়ার সার্ভিসের অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আজিজ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এনামুল হক চৌধুরী, একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, সহকারী প্রকৌশলী (বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) রফিকুল ইসলাম, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা লুৎফর রহমান, বিরামপুর কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম, ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার আরিফুল ইসলাম,সহকারী প্রকৌশলী (জনস্বাস্থ্য) মুক্তা খাতুন এবং কাটালা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফাইমা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিরামপুর কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। একটি বর্ণাঢ্য র্যালি উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে শুরু হয়ে উপজেলা গেট হয়ে ময়ূরাক্ষী পুকুরপাড় সংলগ্ন মুক্তমঞ্চে গিয়ে শেষ হয়।
র্যালি শেষে মুক্তমঞ্চে বিরামপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ক মহড়া প্রদর্শন করেন, যা উপস্থিত শিক্ষার্থী, জনপ্রতিনিধি ও এনজিও সদস্যদের মাঝে দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে দ্রুত ও সাহসিকতার সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানাতে উদ্বুদ্ধ করে।
সচেতন মহল মনে করেন, দুর্যোগ প্রশমন দিবস কেবল উপজেলা পর্যায়ে নয়, ইউনিয়ন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়েও আয়োজন করলে সাধারণ মানুষ আরও কার্যকরভাবে সচেতন হবে। এতে করে দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
তারা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ভবিষ্যতে এমন কর্মসূচি গ্রামীণ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।
দিনাজপুর : দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মহড়া -সংবাদ
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে ‘সমন্বিত উদ্যোগ, প্রতিরোধ করি দুর্যোগ’ প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে দিনাজপুরের বিরামপুরে ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ে মহড়া, বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫ সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, বিরামপুর আয়োজিত এবং এই গ্রাম বিকাশ কেন্দ্রের সহযোগিতায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রোকনুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন। তিনি শিক্ষার্থী ও উপস্থিত জনসাধারণের উদ্দেশ্যে বলেন, দুর্যোগ কখনও একা আসে না, তাই আমাদের সবাইকে একসাথে সচেতন হতে হবে। সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমেই দুর্যোগ মোকাবেলা সম্ভব।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শমসের আলী মন্ডল, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিপুল কুমার চক্রবর্তী, ফায়ার সার্ভিসের অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আজিজ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এনামুল হক চৌধুরী, একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, সহকারী প্রকৌশলী (বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) রফিকুল ইসলাম, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা লুৎফর রহমান, বিরামপুর কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম, ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার আরিফুল ইসলাম,সহকারী প্রকৌশলী (জনস্বাস্থ্য) মুক্তা খাতুন এবং কাটালা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফাইমা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিরামপুর কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। একটি বর্ণাঢ্য র্যালি উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে শুরু হয়ে উপজেলা গেট হয়ে ময়ূরাক্ষী পুকুরপাড় সংলগ্ন মুক্তমঞ্চে গিয়ে শেষ হয়।
র্যালি শেষে মুক্তমঞ্চে বিরামপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ক মহড়া প্রদর্শন করেন, যা উপস্থিত শিক্ষার্থী, জনপ্রতিনিধি ও এনজিও সদস্যদের মাঝে দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে দ্রুত ও সাহসিকতার সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানাতে উদ্বুদ্ধ করে।
সচেতন মহল মনে করেন, দুর্যোগ প্রশমন দিবস কেবল উপজেলা পর্যায়ে নয়, ইউনিয়ন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়েও আয়োজন করলে সাধারণ মানুষ আরও কার্যকরভাবে সচেতন হবে। এতে করে দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
তারা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ভবিষ্যতে এমন কর্মসূচি গ্রামীণ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।