বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবলীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতিসহ উভয়পক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্ত্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় বিএনপি নেতা মো. গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে গতকাল রোববার চিতলমারী থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলা রেকর্ডের পর থানা পুলিশ ৫ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের কারিকরপাড়া গ্রামে। ঘটনা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত শনিবার রাত ১০টার দিকে শিবপুর ইউনিয়নের কারিকরপাড়া গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবলীগের ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এসকেন্দার শিকদার ও বিএনপি কর্মী মো. গোলাম মোস্তফার সাথে বাকবিতন্ডা হয়। আর এ বাকবিতন্ডার সূত্রধরে দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
এ সময় শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শেখ নোয়াবালী (৫৫), তাঁতীদলের শিবপুর ইউনিয়ন সভাপতি হায়াত আলী মীর (৫০), সহ-সভাপতি শহীদ শিকদার (৬০), সাইফুল কাজী (৪৫), ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক পান্না মোল্লা (৬০), হাবিবুর শিকদার (৩৫), শহীদ শিকদার (৬০) এবং যুবলীগ নেতা এসকেন্দার শিকদার পক্ষের বেদার শিকদার (৫৫), সিরাজ শিকদার (৪০) ও শাহিন ফকির (২৮) গুরুতর আহত হন। আহতদের প্রথমে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে পান্না মোল্লা (৬০) ও হাবিবুর শিকদারের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য দুজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
ঘটনা বিষয়ে চিতলমারী থানার ওসি রোকেয়া খানম বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত শনিবার রাতে আওয়ামীপন্থী ও বিএনপির লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবলীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতিসহ উভয়পক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্ত্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় বিএনপি নেতা মো. গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে গতকাল রোববার চিতলমারী থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলা রেকর্ডের পর থানা পুলিশ ৫ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের কারিকরপাড়া গ্রামে। ঘটনা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত শনিবার রাত ১০টার দিকে শিবপুর ইউনিয়নের কারিকরপাড়া গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবলীগের ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এসকেন্দার শিকদার ও বিএনপি কর্মী মো. গোলাম মোস্তফার সাথে বাকবিতন্ডা হয়। আর এ বাকবিতন্ডার সূত্রধরে দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
এ সময় শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শেখ নোয়াবালী (৫৫), তাঁতীদলের শিবপুর ইউনিয়ন সভাপতি হায়াত আলী মীর (৫০), সহ-সভাপতি শহীদ শিকদার (৬০), সাইফুল কাজী (৪৫), ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক পান্না মোল্লা (৬০), হাবিবুর শিকদার (৩৫), শহীদ শিকদার (৬০) এবং যুবলীগ নেতা এসকেন্দার শিকদার পক্ষের বেদার শিকদার (৫৫), সিরাজ শিকদার (৪০) ও শাহিন ফকির (২৮) গুরুতর আহত হন। আহতদের প্রথমে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে পান্না মোল্লা (৬০) ও হাবিবুর শিকদারের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য দুজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
ঘটনা বিষয়ে চিতলমারী থানার ওসি রোকেয়া খানম বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত শনিবার রাতে আওয়ামীপন্থী ও বিএনপির লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।