ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ১৩ বছর বয়সী স্কুলছাত্রী মিম খাতুন হত্যার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে সাধারণ মানুষ। ঘাতক ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ফাঁসির দাবিতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে সলঙ্গা ইউনিয়নের জগজীবনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ থেকে শুরু হয় মানববন্ধন। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা শোক ও ক্ষোভের প্রতীক হিসেবে জগজীবনপুর বাজারে গিয়ে সড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ জানান। এই মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জগজীবনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ, শহরিয়ারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, আঙ্গারু বালিকা এস.এন.বি. উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আল আমিন হোসেন এবং জগজীবনপুর রানীনগর নূরানী ও সন্ত ইবতেদায়ী মাদ্রাসার মাওলানা মোস্তফা কামালসহ স্থানীয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।বক্তারা বলেন, একটি শিশুকে এভাবে নির্মমভাবে ধর্ষণ করে হত্যা করার সাহস যেন আর কেউ না পায়। আমরা ঘাতক ধর্ষকের ফাঁসি চাই। উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সলঙ্গা ইউনিয়নের খোঁজাখালী গ্রামের একটি কাটাবাগান থেকে স্কুলছাত্রী মিম খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মিম ছিলেন জগজীবনপুর গ্রামের জাকির হোসেনের মেয়ে ও আঙ্গারু পাঁচপীর ফাজিল সিনিয়র মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। ঘটনার পর থেকেই পুরো এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া। মিমের সহপাঠীরা কাঁদতে কাঁদতে একটাই কথা বলেছে আমরা বিচার চাই, মিমের হত্যাকারীর ফাঁসি চাই।স্থানীয় সচেতন মহল জানান, এই হত্যাকান্ড শুধু একটি পরিবারের নয়, সমগ্র সমাজের বিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছে। তাই প্রশাসনের প্রতি তারা দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকরের জোর দাবি জানিয়েছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ১৩ বছর বয়সী স্কুলছাত্রী মিম খাতুন হত্যার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে সাধারণ মানুষ। ঘাতক ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ফাঁসির দাবিতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে সলঙ্গা ইউনিয়নের জগজীবনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ থেকে শুরু হয় মানববন্ধন। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা শোক ও ক্ষোভের প্রতীক হিসেবে জগজীবনপুর বাজারে গিয়ে সড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ জানান। এই মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জগজীবনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ, শহরিয়ারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, আঙ্গারু বালিকা এস.এন.বি. উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আল আমিন হোসেন এবং জগজীবনপুর রানীনগর নূরানী ও সন্ত ইবতেদায়ী মাদ্রাসার মাওলানা মোস্তফা কামালসহ স্থানীয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।বক্তারা বলেন, একটি শিশুকে এভাবে নির্মমভাবে ধর্ষণ করে হত্যা করার সাহস যেন আর কেউ না পায়। আমরা ঘাতক ধর্ষকের ফাঁসি চাই। উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সলঙ্গা ইউনিয়নের খোঁজাখালী গ্রামের একটি কাটাবাগান থেকে স্কুলছাত্রী মিম খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মিম ছিলেন জগজীবনপুর গ্রামের জাকির হোসেনের মেয়ে ও আঙ্গারু পাঁচপীর ফাজিল সিনিয়র মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। ঘটনার পর থেকেই পুরো এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া। মিমের সহপাঠীরা কাঁদতে কাঁদতে একটাই কথা বলেছে আমরা বিচার চাই, মিমের হত্যাকারীর ফাঁসি চাই।স্থানীয় সচেতন মহল জানান, এই হত্যাকান্ড শুধু একটি পরিবারের নয়, সমগ্র সমাজের বিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছে। তাই প্রশাসনের প্রতি তারা দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকরের জোর দাবি জানিয়েছেন।