ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা ইটনায় গরু চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রুমান মিয়া (২১) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরো অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। নিহত রুমান মিয়া মৃগা ইউনিয়নের গজারিয়া গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যেকোনো সময় আবারো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার গজারিয়া গ্রামে একটি গরু চুরিকে কেন্দ্র করে জসিম মেম্বার ও করিম মিয়ার লোকদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। দু’পক্ষের শতাধিক লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তিনঘন্টা ব্যাপী ভয়াবহ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে জসিম মেম্বারের পক্ষের রুমান মিয়া গুরুতর আহত হয়। তাকে দ্রুত সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে রুমান মিয়া মারা যায়। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের আরো অন্তত ৩০ জন আহত হয়। স্থানীয়সূত্রে আরো জানা গেছে, জসিম মেম্বারের গোষ্ঠী ও করিম মিয়ার গোষ্ঠীর মধ্যে অনেকদিন ধরেই জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। দুইদিন আগে জসিম মেম্বারের গোষ্ঠীর একজনের একটি গরু চুরে যায়। এ ঘটনায় করিম মিয়ার গোষ্ঠীর লোকজনকে দায়ী করা হয়। এ নিয়ে সালিশ দরবারের আয়োজন করা হয়। দরবারের এক পর্যায়ে দুই গোষ্ঠীর লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাফর ইকবাল হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা ইটনায় গরু চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রুমান মিয়া (২১) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরো অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। নিহত রুমান মিয়া মৃগা ইউনিয়নের গজারিয়া গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যেকোনো সময় আবারো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার গজারিয়া গ্রামে একটি গরু চুরিকে কেন্দ্র করে জসিম মেম্বার ও করিম মিয়ার লোকদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। দু’পক্ষের শতাধিক লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তিনঘন্টা ব্যাপী ভয়াবহ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে জসিম মেম্বারের পক্ষের রুমান মিয়া গুরুতর আহত হয়। তাকে দ্রুত সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে রুমান মিয়া মারা যায়। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের আরো অন্তত ৩০ জন আহত হয়। স্থানীয়সূত্রে আরো জানা গেছে, জসিম মেম্বারের গোষ্ঠী ও করিম মিয়ার গোষ্ঠীর মধ্যে অনেকদিন ধরেই জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। দুইদিন আগে জসিম মেম্বারের গোষ্ঠীর একজনের একটি গরু চুরে যায়। এ ঘটনায় করিম মিয়ার গোষ্ঠীর লোকজনকে দায়ী করা হয়। এ নিয়ে সালিশ দরবারের আয়োজন করা হয়। দরবারের এক পর্যায়ে দুই গোষ্ঠীর লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাফর ইকবাল হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।