ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোরের শার্শার দুর্গাপুর গ্রামের বিএনপি কর্মী লিটন হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত ৯ আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। গতকাল রোববার তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানালে যশোরের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন জামিন না মঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। নিহত লিটন দুর্গাপুর গ্রামের আজগারের ছেলে। তিনি ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সক্রিয় কর্মী ছিলেন। আসামিরা হলেন, দুর্গাপুর গ্রামের বাকা বাসুতুল্লাহর ছেলে গোলাম মোস্তফা, আলমগীরের ছেলে শামিম মিয়া, প্রবল মিয়া, মহসিন মিয়ার ছেলে রিপন হোসেন, আব্দুল আজিজের ছেলে হানিফ, আদম আলীর ছেলে আনার মিয়া, ছবেদ আলীর ছেলে আহম্মদ আলী, আবুল হোসেনের ছেলে শফিকুল ইসলাম এবং শিকারপুর গ্রামের আলমগীরের ছেলে আলী আজম জুয়েল।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১০ অক্টোবর রাতে লিটন হোসেন গ্রামের চেয়ারম্যান মোড়ে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে আসামিরা সেখানে এসে পূর্বশক্রতার জেরে তাকে গালিগালাজ শুরু করে। লিটন প্রতিবাদ করলে আসামিরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লিটনকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের পিতা আজগর আলী বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে শার্শা থানায় মামলা করেন। মামলার এজাহারনামীয় ওই ৯ জন হাইকোর্টথেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় হাইকোর্টের নির্দেশে তারা সোমবার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
যশোরের শার্শার দুর্গাপুর গ্রামের বিএনপি কর্মী লিটন হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত ৯ আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। গতকাল রোববার তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানালে যশোরের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন জামিন না মঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। নিহত লিটন দুর্গাপুর গ্রামের আজগারের ছেলে। তিনি ২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সক্রিয় কর্মী ছিলেন। আসামিরা হলেন, দুর্গাপুর গ্রামের বাকা বাসুতুল্লাহর ছেলে গোলাম মোস্তফা, আলমগীরের ছেলে শামিম মিয়া, প্রবল মিয়া, মহসিন মিয়ার ছেলে রিপন হোসেন, আব্দুল আজিজের ছেলে হানিফ, আদম আলীর ছেলে আনার মিয়া, ছবেদ আলীর ছেলে আহম্মদ আলী, আবুল হোসেনের ছেলে শফিকুল ইসলাম এবং শিকারপুর গ্রামের আলমগীরের ছেলে আলী আজম জুয়েল।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১০ অক্টোবর রাতে লিটন হোসেন গ্রামের চেয়ারম্যান মোড়ে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে আসামিরা সেখানে এসে পূর্বশক্রতার জেরে তাকে গালিগালাজ শুরু করে। লিটন প্রতিবাদ করলে আসামিরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লিটনকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের পিতা আজগর আলী বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে শার্শা থানায় মামলা করেন। মামলার এজাহারনামীয় ওই ৯ জন হাইকোর্টথেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় হাইকোর্টের নির্দেশে তারা সোমবার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন।