ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলামসহ ছয় নেতাকে জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনকালে এক কিশোরকে হত্যার মামলায় তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাল রোববার দুপুরে দিনাজপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (২) আত্মসমর্পণ করে আসামিরা জামিনের আবেদন করেন। পরে বিচারক মো. ইব্রাহিম আলী শুনানি করে তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।
জেলহাজতে যাওয়া আসামিরা হলেন, বীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম নুর (৫২), নিজপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক (৫৫), শতগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা (৫৫), শফিউল ইসলাম (৪৭), আমিনুল ইসলাম (৪৮) এবং সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শেখ (৫৫)।
দিনাজপুরের কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন বেলা ১টায় বীরগঞ্জ উপজেলার শিবরামপুর ইউনিয়নের ভেলাপুকুর (বাবুরহাট) এলাকায় সালাউদ্দিনসহ (১৬) তার কয়েক বন্ধুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো ও মারধর করা হয়। এতে সালাউদ্দিনসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সালাউদ্দিনের অবস্থার অবনতি হলে তাকে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরদিন ৬ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সালাউদ্দিন মারা যায়। এই ঘটনায় ২০২৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর সালাউদ্দিনের মা বীরগঞ্জ উপজেলার ভগিরপাড়ার বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী জহুরা খাতুন (৪৫) বাদী হয়ে ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৯০ থেকে ১০০ জনকে আসামি করে বীরগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলামসহ ছয় নেতাকে জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনকালে এক কিশোরকে হত্যার মামলায় তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাল রোববার দুপুরে দিনাজপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (২) আত্মসমর্পণ করে আসামিরা জামিনের আবেদন করেন। পরে বিচারক মো. ইব্রাহিম আলী শুনানি করে তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।
জেলহাজতে যাওয়া আসামিরা হলেন, বীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম নুর (৫২), নিজপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক (৫৫), শতগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা (৫৫), শফিউল ইসলাম (৪৭), আমিনুল ইসলাম (৪৮) এবং সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শেখ (৫৫)।
দিনাজপুরের কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন বেলা ১টায় বীরগঞ্জ উপজেলার শিবরামপুর ইউনিয়নের ভেলাপুকুর (বাবুরহাট) এলাকায় সালাউদ্দিনসহ (১৬) তার কয়েক বন্ধুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো ও মারধর করা হয়। এতে সালাউদ্দিনসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সালাউদ্দিনের অবস্থার অবনতি হলে তাকে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরদিন ৬ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সালাউদ্দিন মারা যায়। এই ঘটনায় ২০২৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর সালাউদ্দিনের মা বীরগঞ্জ উপজেলার ভগিরপাড়ার বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী জহুরা খাতুন (৪৫) বাদী হয়ে ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৯০ থেকে ১০০ জনকে আসামি করে বীরগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।