ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিশ্ব মান দিবস আজ। পণ্য এবং সেবার মানের বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী এ দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। ৫৬তম এই বিশ্ব মান দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘সমন্বিত উদ্যোগে টেকসই উন্নত বিশ্ব বির্নিমাণে- মান’। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশেও দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে।
এ বছর এসডিজি গোল-১৭: ‘অভীষ্ট অর্জনে অংশীদারিত্ব’কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো- উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের মধ্যে অর্থ, প্রযুক্তি, বাণিজ্য, সক্ষমতাবৃদ্ধি এবং নীতিগত সুসংগঠন-এর মতো পাঁচটি প্রধান ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
এসডিজি ১৭ অর্জনের লক্ষে বিএসটিআই পণ্যেও মান নিশ্চিত করে দেশীয় উৎপাদনকে শক্তিশালী করে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পথ সুগম করে।
শিল্পপ্রতিষ্ঠান, উৎপাদনকারী ও আমদানিকারকদের দায়িত্ব হলো বিএসটিআই-এর মানদণ্ড মেনে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি করা। অন্যদিকে, ভোক্তা সাধারণের উচিত মানসম্পন্ন পণ্য ক্রয় ও এই বিষয়ে সচেতন হওয়া। যখন সরকার, উৎপাদনকারী, ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষ সবাই মিলে ‘মান’ বজায় রাখার জন্য কাজ করবে, তখনই দেশে গুণগত মানসম্পন্ন শিল্প গড়ে উঠবে। এভাবে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এসডিজি ১৭ সহ সব লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে।
বিশ্ব মান দিবস উপলক্ষে জাতীয় মান সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএসটিআই’র উদ্যোগে প্রধান কার্যালয়ের পাশাপাশি বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় সমূহে আলোচনা সভাসহ প্রচারণামূলক কার্যক্রম নেয়া হয়েছে।
বিটিআরসি’র বিভিন্ন মোবাইল ফোনে ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠানোর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড লাগানো হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে আজ সকালে বিএসটিআই’র উদ্যোগে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, ঢাকায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
বিশ্ব মান দিবস আজ। পণ্য এবং সেবার মানের বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী এ দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। ৫৬তম এই বিশ্ব মান দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘সমন্বিত উদ্যোগে টেকসই উন্নত বিশ্ব বির্নিমাণে- মান’। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশেও দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে।
এ বছর এসডিজি গোল-১৭: ‘অভীষ্ট অর্জনে অংশীদারিত্ব’কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো- উন্নত ও উন্নয়নশীল সব দেশের মধ্যে অর্থ, প্রযুক্তি, বাণিজ্য, সক্ষমতাবৃদ্ধি এবং নীতিগত সুসংগঠন-এর মতো পাঁচটি প্রধান ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
এসডিজি ১৭ অর্জনের লক্ষে বিএসটিআই পণ্যেও মান নিশ্চিত করে দেশীয় উৎপাদনকে শক্তিশালী করে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পথ সুগম করে।
শিল্পপ্রতিষ্ঠান, উৎপাদনকারী ও আমদানিকারকদের দায়িত্ব হলো বিএসটিআই-এর মানদণ্ড মেনে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি করা। অন্যদিকে, ভোক্তা সাধারণের উচিত মানসম্পন্ন পণ্য ক্রয় ও এই বিষয়ে সচেতন হওয়া। যখন সরকার, উৎপাদনকারী, ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষ সবাই মিলে ‘মান’ বজায় রাখার জন্য কাজ করবে, তখনই দেশে গুণগত মানসম্পন্ন শিল্প গড়ে উঠবে। এভাবে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এসডিজি ১৭ সহ সব লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে।
বিশ্ব মান দিবস উপলক্ষে জাতীয় মান সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএসটিআই’র উদ্যোগে প্রধান কার্যালয়ের পাশাপাশি বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় সমূহে আলোচনা সভাসহ প্রচারণামূলক কার্যক্রম নেয়া হয়েছে।
বিটিআরসি’র বিভিন্ন মোবাইল ফোনে ক্ষুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠানোর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড লাগানো হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে আজ সকালে বিএসটিআই’র উদ্যোগে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, ঢাকায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।