ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো সোমবার,(১৩ অক্টোবর ২০২৫) ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। এদিন সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শত শত শিক্ষক-কর্মচারী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় তারা ‘বিশ পার্সেন্ট বাড়ি ভাড়া, দিতে হবে দিয়ে দাও’, ‘অবিলম্বে প্রজ্ঞাপন, দিতে হবে দিয়ে দাও’, ‘১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা, দিতে হবে দিয়ে দাও’ স্লোগান দেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’র সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, তিন দফা দাবি পূরণের বিষয়ে তাদের সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা সরকারের কোনো পক্ষের আনুষ্ঠানিকভাবে কেউ যোগাযোগ করেনি।
শিক্ষকরা জানান, তাদের আন্দোলনে রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য নেই। তারা শুধু ন্যায্য অধিকার আদায়ে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছেন। সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মবিরতি পালন হচ্ছে। আন্দোলনরত শিক্ষক কর্মচারীরা জানান, চলমান কর্মবিরতির কারণে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হবে, তা পূরণে প্রয়োজনে তারা পরবর্তীতে শুক্র ও শনিবার ক্লাসে নেবেন। তবে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মস্থলে ফিরবেন না।
শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো- শিক্ষক ও কর্মচারী উভয়ের জন্য চিকিৎসা ভাতা দেড় হাজার টাকা করা এবং কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো সোমবার,(১৩ অক্টোবর ২০২৫) ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। এদিন সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শত শত শিক্ষক-কর্মচারী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় তারা ‘বিশ পার্সেন্ট বাড়ি ভাড়া, দিতে হবে দিয়ে দাও’, ‘অবিলম্বে প্রজ্ঞাপন, দিতে হবে দিয়ে দাও’, ‘১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা, দিতে হবে দিয়ে দাও’ স্লোগান দেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’র সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, তিন দফা দাবি পূরণের বিষয়ে তাদের সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা সরকারের কোনো পক্ষের আনুষ্ঠানিকভাবে কেউ যোগাযোগ করেনি।
শিক্ষকরা জানান, তাদের আন্দোলনে রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য নেই। তারা শুধু ন্যায্য অধিকার আদায়ে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছেন। সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মবিরতি পালন হচ্ছে। আন্দোলনরত শিক্ষক কর্মচারীরা জানান, চলমান কর্মবিরতির কারণে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হবে, তা পূরণে প্রয়োজনে তারা পরবর্তীতে শুক্র ও শনিবার ক্লাসে নেবেন। তবে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মস্থলে ফিরবেন না।
শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো- শিক্ষক ও কর্মচারী উভয়ের জন্য চিকিৎসা ভাতা দেড় হাজার টাকা করা এবং কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করা।