মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে পদ্মা নদীতে মা ইলিশ সংরক্ষণে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ, উপজেলা মৎস্য অফিস ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা।
আজ সোমবার সকাল ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত নূর বয়াতীর চর সংলগ্ন পদ্মা নদীতে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরার দায়ে ১৭৫ পিস ইলিশ মাছ এবং প্রায় ২০ লাখ মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে জব্দ করা ইলিশ স্থানীয় পাঁচটি এতিমখানা মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয় এবং জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিন উদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন তানজিমুল হাসান হাওলাদার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রাব্বানী সোহেল, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনোয়ারা বেগম, তদন্ত কর্মকর্তা ও কোস্টগার্ড সদস্যসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অভিযান চলাকালে জেলা পর্যায় থেকে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নির্দেশনা ও সহযোগিতা প্রদান করেন।
এছাড়া, মা ইলিশ ধরাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনাও অপসারণ করা হয়েছে। অভিযান চলাকালে স্থানীয় জনগণকে সচেতন ও সতর্ক করার পাশাপাশি মা ইলিশ সংরক্ষণে সরকারের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে পদ্মা নদীতে মা ইলিশ সংরক্ষণে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ, উপজেলা মৎস্য অফিস ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা।
আজ সোমবার সকাল ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত নূর বয়াতীর চর সংলগ্ন পদ্মা নদীতে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরার দায়ে ১৭৫ পিস ইলিশ মাছ এবং প্রায় ২০ লাখ মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে জব্দ করা ইলিশ স্থানীয় পাঁচটি এতিমখানা মাদ্রাসায় বিতরণ করা হয় এবং জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিন উদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন তানজিমুল হাসান হাওলাদার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রাব্বানী সোহেল, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনোয়ারা বেগম, তদন্ত কর্মকর্তা ও কোস্টগার্ড সদস্যসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অভিযান চলাকালে জেলা পর্যায় থেকে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নির্দেশনা ও সহযোগিতা প্রদান করেন।
এছাড়া, মা ইলিশ ধরাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনাও অপসারণ করা হয়েছে। অভিযান চলাকালে স্থানীয় জনগণকে সচেতন ও সতর্ক করার পাশাপাশি মা ইলিশ সংরক্ষণে সরকারের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়।