ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দুরারোগ্য সেপটিক পচনে আক্রান্ত নেত্রকোনার পূর্বধলার অসহায় শহীদ মিয়াকে (৪২) সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। উন্নত চিকিৎসার জন্য আরও কয়েক লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও প্রাথমিকভাবে ৩৫ হাজার টাকা ও খাদ্যসামগ্রী পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে তার পরিবার। গতকাল সোমবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আনিসুর রহমান খান উপজেলার আগিয়া ইউনিয়নের আন্দা গ্রামে গিয়ে শহীদ মিয়ার পরিবারের হাতে নগদ ৩৫ হাজার টাকা তুলে দেন। এর মধ্যে জেলা প্রশাসন দিয়েছে ৩০ হাজার টাকা এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া খাদ্যসামগ্রীও দেওয়া হয়।
পরিবারের সদস্যরা জানান, একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি শহীদ মিয়া গত তিন মাস ধরে সেপটিক পচনে ভুগছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হলেও অর্থের অভাবে ব্যয়ভার বহন করতে না পারায় তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য তার ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা প্রয়োজন।
জানা যায়, অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে না পারা অসহায় পরিবারটির বিষয়টি স্থানীয় সংবাদ পোর্টালে প্রকাশিত হলে তা নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামানের নজরে আসে। জেলা প্রশাসকের তৎক্ষণাৎ নির্দেশে পরিবারটির খোঁজ নেওয়া হয় এবং তারই ধারাবাহিকতায় আজ এই নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান খান জানান, গত ১ অক্টোবর স্থানীয় একটি নিউজ পোর্টালের মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসকের বিষয়টি নজরে আসে। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি পরিবারটির প্রয়োজনীয় সহায়তার খোঁজ নিতে নির্দেশ দেন। তার নির্দেশনার ভিত্তিতেই পরিবারটিকে প্রাথমিকভাবে ৩০ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
দুরারোগ্য সেপটিক পচনে আক্রান্ত নেত্রকোনার পূর্বধলার অসহায় শহীদ মিয়াকে (৪২) সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। উন্নত চিকিৎসার জন্য আরও কয়েক লাখ টাকার প্রয়োজন হলেও প্রাথমিকভাবে ৩৫ হাজার টাকা ও খাদ্যসামগ্রী পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে তার পরিবার। গতকাল সোমবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আনিসুর রহমান খান উপজেলার আগিয়া ইউনিয়নের আন্দা গ্রামে গিয়ে শহীদ মিয়ার পরিবারের হাতে নগদ ৩৫ হাজার টাকা তুলে দেন। এর মধ্যে জেলা প্রশাসন দিয়েছে ৩০ হাজার টাকা এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া খাদ্যসামগ্রীও দেওয়া হয়।
পরিবারের সদস্যরা জানান, একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি শহীদ মিয়া গত তিন মাস ধরে সেপটিক পচনে ভুগছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হলেও অর্থের অভাবে ব্যয়ভার বহন করতে না পারায় তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য তার ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা প্রয়োজন।
জানা যায়, অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে না পারা অসহায় পরিবারটির বিষয়টি স্থানীয় সংবাদ পোর্টালে প্রকাশিত হলে তা নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামানের নজরে আসে। জেলা প্রশাসকের তৎক্ষণাৎ নির্দেশে পরিবারটির খোঁজ নেওয়া হয় এবং তারই ধারাবাহিকতায় আজ এই নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান খান জানান, গত ১ অক্টোবর স্থানীয় একটি নিউজ পোর্টালের মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসকের বিষয়টি নজরে আসে। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি পরিবারটির প্রয়োজনীয় সহায়তার খোঁজ নিতে নির্দেশ দেন। তার নির্দেশনার ভিত্তিতেই পরিবারটিকে প্রাথমিকভাবে ৩০ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।