চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকার (সিইপিজেড) একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির একটি কোম্পানির দুইটি তলায় আগুন লেগেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ’ নামের ওই কোম্পানিতে আগুন লাগে বলে জানিয়েছেন ইপিজেড থানার ওসি মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া।
বিকাল সাড়ে চারটার দিকে আগুন ‘অনেকটা নিয়ন্ত্রণে’ এসেছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আবদুস সোবহান।
ওসি জিয়া বলেন, “আটতলা ভবনের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট তৈরির কোম্পানির সপ্তম তলায় আগুন লাগে। পরবর্তীতে তা ছয়তলায় ছড়িয়ে পড়ে।”
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট কাজ করছে; পাশাপাশি নৌবাহিনী এবং সিইপিজেডের নিয়মিত সেনাবাহিনীর একটি দলও অংশ নিয়েছে বলে আগ্রাবাদ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্রে জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপ-সহকারী পরিচালক আবদুল মান্নান বলেন, “আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।” তিনি জানান, পরে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।
চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, সেখানে প্রায় ৮০০ শ্রমিক কাজ করেন। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শ্রমিকরা নিরাপদে ভবন থেকে নেমে আসেন। তিনি আরও বলেন, “ওই ভবনের পঞ্চম তলায় একটি রাসায়নিক কারখানা আছে বলেও শুনেছি।”
নির্বাহী পরিচালক আবদুস সোবহান বলেন, “আগুন নিয়ন্ত্রণে নৌবাহিনীর ফায়ার ফাইটার ইউনিট কাজ করছে। এছাড়া ফায়ার সার্ভিসের বহু ইউনিট শুরু থেকেই আগুন নেভানোর কাজে অংশ নিয়েছে। পাশাপাশি সিইপিজেডে নিয়মিত সেনাবাহিনীর দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত আছে।”
এখন পর্যন্ত প্রাণহানি বা আহত হওয়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে নিশ্চিত করেছেন নির্বাহী পরিচালক আবদুস সোবহান।
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকার (সিইপিজেড) একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির একটি কোম্পানির দুইটি তলায় আগুন লেগেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ’ নামের ওই কোম্পানিতে আগুন লাগে বলে জানিয়েছেন ইপিজেড থানার ওসি মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া।
বিকাল সাড়ে চারটার দিকে আগুন ‘অনেকটা নিয়ন্ত্রণে’ এসেছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আবদুস সোবহান।
ওসি জিয়া বলেন, “আটতলা ভবনের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট তৈরির কোম্পানির সপ্তম তলায় আগুন লাগে। পরবর্তীতে তা ছয়তলায় ছড়িয়ে পড়ে।”
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট কাজ করছে; পাশাপাশি নৌবাহিনী এবং সিইপিজেডের নিয়মিত সেনাবাহিনীর একটি দলও অংশ নিয়েছে বলে আগ্রাবাদ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্রে জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপ-সহকারী পরিচালক আবদুল মান্নান বলেন, “আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।” তিনি জানান, পরে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।
চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, সেখানে প্রায় ৮০০ শ্রমিক কাজ করেন। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শ্রমিকরা নিরাপদে ভবন থেকে নেমে আসেন। তিনি আরও বলেন, “ওই ভবনের পঞ্চম তলায় একটি রাসায়নিক কারখানা আছে বলেও শুনেছি।”
নির্বাহী পরিচালক আবদুস সোবহান বলেন, “আগুন নিয়ন্ত্রণে নৌবাহিনীর ফায়ার ফাইটার ইউনিট কাজ করছে। এছাড়া ফায়ার সার্ভিসের বহু ইউনিট শুরু থেকেই আগুন নেভানোর কাজে অংশ নিয়েছে। পাশাপাশি সিইপিজেডে নিয়মিত সেনাবাহিনীর দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত আছে।”
এখন পর্যন্ত প্রাণহানি বা আহত হওয়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে নিশ্চিত করেছেন নির্বাহী পরিচালক আবদুস সোবহান।