কুমিল্লার চান্দিনা পৌরসভা ভবনের ৪০ লাখ টাকার উন্নয়ন কাজে অনিয়মের অভিযোগে বিভিন্ন পত্রিকার প্রিন্ট ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশের পর খুলে ফেলা হয়েছে নবনির্মিত গেইট ও সীমানা প্রচীরের এসএস গ্রীল।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় চান্দিনা পৌর ভবনের উন্নয়নকাজে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। ওই সংবাদের সূত্র ধরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কাজের মানে অনিয়ম পাওয়ায় মঙ্গল ও গতকাল বুধবার এর মধ্যে সরিয়ে ফেলা হয়েছে স্টেইলনেস স্টিল এর (এসএস) গেইট ও গ্রীল।
পৌর ভবনের সীমানা প্রাচীর, ফকট নির্মাণে ৪০ লাখ টাকার বরাদ্দ নিয়ে কাজটি করছিল মেসার্স নজরুল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। সিডিউল মোতাবেক ১.৫ এমএম স্টেইলনেস স্টিলের পাইপ দিয়ে গেইট ও গ্রীল নির্মাণ করার কথা থাকলেও সেখানে ব্যবহার করা হয়েছে ১ এমএম এসএস পাইপ। ১.৫ এমএম এসএস পাইপের গ্রীল ও গেইটের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৬ লাখ টাকা কিন্তু ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ১ এমএম এসএস পাইপ ব্যবহার করায় কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন মো. আসাদুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি। চান্দিনা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাত হাসান জানান- ওই ব্যক্তির লিখিত অভিযোগ ও পত্রিকার সংবাদটি আমাদের নজরে আসার পর আমরা বিষয়টি তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাই। সাথে সাথে ঠিকাদারকে নির্দেশ দিলে ঠিকাদার তার লোকজন দিয়ে ওইসব গ্রীল সরিয়ে নেয়। কাজের মানে আমরা বিন্দু পরিমাণ ছাড় দিবো না।
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
কুমিল্লার চান্দিনা পৌরসভা ভবনের ৪০ লাখ টাকার উন্নয়ন কাজে অনিয়মের অভিযোগে বিভিন্ন পত্রিকার প্রিন্ট ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশের পর খুলে ফেলা হয়েছে নবনির্মিত গেইট ও সীমানা প্রচীরের এসএস গ্রীল।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় চান্দিনা পৌর ভবনের উন্নয়নকাজে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। ওই সংবাদের সূত্র ধরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কাজের মানে অনিয়ম পাওয়ায় মঙ্গল ও গতকাল বুধবার এর মধ্যে সরিয়ে ফেলা হয়েছে স্টেইলনেস স্টিল এর (এসএস) গেইট ও গ্রীল।
পৌর ভবনের সীমানা প্রাচীর, ফকট নির্মাণে ৪০ লাখ টাকার বরাদ্দ নিয়ে কাজটি করছিল মেসার্স নজরুল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। সিডিউল মোতাবেক ১.৫ এমএম স্টেইলনেস স্টিলের পাইপ দিয়ে গেইট ও গ্রীল নির্মাণ করার কথা থাকলেও সেখানে ব্যবহার করা হয়েছে ১ এমএম এসএস পাইপ। ১.৫ এমএম এসএস পাইপের গ্রীল ও গেইটের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৬ লাখ টাকা কিন্তু ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ১ এমএম এসএস পাইপ ব্যবহার করায় কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন মো. আসাদুজ্জামান নামের এক ব্যক্তি। চান্দিনা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাত হাসান জানান- ওই ব্যক্তির লিখিত অভিযোগ ও পত্রিকার সংবাদটি আমাদের নজরে আসার পর আমরা বিষয়টি তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাই। সাথে সাথে ঠিকাদারকে নির্দেশ দিলে ঠিকাদার তার লোকজন দিয়ে ওইসব গ্রীল সরিয়ে নেয়। কাজের মানে আমরা বিন্দু পরিমাণ ছাড় দিবো না।