নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিএনপি ও যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয়জন গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছে অন্তত ৩০ জন। তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। সকালে উপজেলার মেঘনাবেষ্টিত কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের খালিয়ারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে সময় উভয় পক্ষ গুলি বিনিময়, ককটেল বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রসহ একে অপরের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার নাসির উদ্দিন সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি কবির হোসেনের সাথে ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ফকির জহিরুল ইসলামের অনুসারীদের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। কবির হোসেন তার বলয় ভারী করার জন্য ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি দেলোয়ার হোসেনের অনুসারীদের দলে বেড়ান। এনিয়ে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে বেশ কয়েকবার ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। শুক্রবার বিকেলে যুবদল নেতা জহিরুল ইসলাম ফকিরের লোকজনের সাথে বিএনপি নেতা কবির হোসেনের লোকজনের বাগবিতন্ড ঘটে। এর জের ধরে গতকাল শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উভয় পক্ষ আগ্নেয়াস্ত্র, ককটেল, দেশিয় অস্ত্রসজ্জে সজ্জিত হয়ে দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শেষে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এলাকার সাধারন লোকজন আতঙ্কে ছুটাছুটি করতে থাকে।অনেকেই এলাকা থেকে ভয়ে অন্য এলাকায় চলে যায়। দু’পক্ষের সংঘর্ষে রক্ষক্ষেত্র পরিণত হয় খালিয়ারচর এলাকা। খবর পেয়ে কালাপাহাড়িয়া পুলিশ ফাঁড়ি থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলেও তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসলে পরবর্তীতে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে স্বাভাবিক করে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ওই এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। দু’পক্ষই অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অবস্থান নিয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র জানায়। আড়াইহাজার থানার অফিনার ইনচার্জা (ওসি) খন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। যেকোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়ায়ে ঘটনাস্থল ও এর আসপাশে পুলিশ মোতায়ের করা হয়েছে।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিএনপি ও যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয়জন গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছে অন্তত ৩০ জন। তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। সকালে উপজেলার মেঘনাবেষ্টিত কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের খালিয়ারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে সময় উভয় পক্ষ গুলি বিনিময়, ককটেল বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রসহ একে অপরের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার নাসির উদ্দিন সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি কবির হোসেনের সাথে ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ফকির জহিরুল ইসলামের অনুসারীদের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। কবির হোসেন তার বলয় ভারী করার জন্য ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি দেলোয়ার হোসেনের অনুসারীদের দলে বেড়ান। এনিয়ে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে বেশ কয়েকবার ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। শুক্রবার বিকেলে যুবদল নেতা জহিরুল ইসলাম ফকিরের লোকজনের সাথে বিএনপি নেতা কবির হোসেনের লোকজনের বাগবিতন্ড ঘটে। এর জের ধরে গতকাল শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উভয় পক্ষ আগ্নেয়াস্ত্র, ককটেল, দেশিয় অস্ত্রসজ্জে সজ্জিত হয়ে দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শেষে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এলাকার সাধারন লোকজন আতঙ্কে ছুটাছুটি করতে থাকে।অনেকেই এলাকা থেকে ভয়ে অন্য এলাকায় চলে যায়। দু’পক্ষের সংঘর্ষে রক্ষক্ষেত্র পরিণত হয় খালিয়ারচর এলাকা। খবর পেয়ে কালাপাহাড়িয়া পুলিশ ফাঁড়ি থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলেও তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসলে পরবর্তীতে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে স্বাভাবিক করে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ওই এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। দু’পক্ষই অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অবস্থান নিয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র জানায়। আড়াইহাজার থানার অফিনার ইনচার্জা (ওসি) খন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। যেকোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়ায়ে ঘটনাস্থল ও এর আসপাশে পুলিশ মোতায়ের করা হয়েছে।