হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মিষ্টির দোকানে ওজন কম দেওয়া নিয়ে দুই গ্রামের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত ৭টার দিকে উপজেলার সন্দলপুর ও কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হন। গুরুতর আহতদের হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল ও নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং সাদমান আহমেদ ইমন ও তামিম আহমেদের অবস্থা গুরুতর দেখে তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১০ অক্টোবর কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের সাদমান আহমেদ ইমন সন্দলপুর গ্রামের আমির উদ্দিনের মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি ক্রয় করেন। সে সময় মিষ্টির ওজন কম দেওয়া নিয়ে বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। পরে সাদমান বিষয়টি নিজের ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করলে দুই গ্রামের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় গ্রামের লোকজন দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে যাতে পুনরায় কোনো সংঘর্ষের ঘটনা না ঘটে।
এদিকে এ সংঘর্ষের ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি শান্ত রাখতে ঘটনাস্থলে টহল জোরদার করা হয়েছে।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মিষ্টির দোকানে ওজন কম দেওয়া নিয়ে দুই গ্রামের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত ৭টার দিকে উপজেলার সন্দলপুর ও কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হন। গুরুতর আহতদের হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল ও নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং সাদমান আহমেদ ইমন ও তামিম আহমেদের অবস্থা গুরুতর দেখে তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১০ অক্টোবর কালিয়ারভাঙ্গা গ্রামের সাদমান আহমেদ ইমন সন্দলপুর গ্রামের আমির উদ্দিনের মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি ক্রয় করেন। সে সময় মিষ্টির ওজন কম দেওয়া নিয়ে বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। পরে সাদমান বিষয়টি নিজের ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করলে দুই গ্রামের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় গ্রামের লোকজন দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে যাতে পুনরায় কোনো সংঘর্ষের ঘটনা না ঘটে।
এদিকে এ সংঘর্ষের ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি শান্ত রাখতে ঘটনাস্থলে টহল জোরদার করা হয়েছে।