ময়মনসিংহের ত্রিশালে খুচরা সার বিক্রেতা অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ত্রিশাল উপজেলা শাখ আয়োজনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
রোববার, (১৯ অক্টোবর ২০২৫) সকাল ১১ টায় উপজেলা কৃষি অফিসের সামনে খুচরা সার ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, খুচরা সার ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ত্রিশাল উপজেলা শাখার সহসভাপতি উবাদুল হক মানিক, আব্দুল সামাদ, শামসুল আলম, মিরাজ আলীসহ প্রমুখ।
মানববন্ধনে খুচরা সার এসোসিয়েশন উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম খান বলেন, সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কৃষি উপদেষ্টা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন যে, দেশব্যাপি লাইসেন্সধারী খুচরা সার বিক্রেতাদের সনদ স্থগিত করা হবে এবং খুচরা সার বিক্রেতা হিসেবে কাউকে আর পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হবে না। এ ঘোষণায় সারাদেশের প্রায় ৪৪ হাজার খুচরা সার বিক্রেতা মারাত্মকভাবে হতাশ ও উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়েছেন। তারা দীর্ঘ ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পৈত্রিকসূত্রে সার ব্যবসায় নিয়োজিত, কৃষক পর্যায়ে সার পৌঁছে দিচ্ছেন, ব্যাংক ঋণ গ্রহণ করে কাজ করছেন। ফলে খুচরা বিক্রেতাদের জীবিকা বন্ধ হয়ে গেলে তাদের পরিবারসহ প্রায় ৫ কোটি কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
খুচরা সার এসোসিয়েশন উপজেলা শাখার সভাপতি আনিসুজ্জামান বলেন, খুচরা সার বিক্রেতাদের বিদ্যমান আইডি কার্ড ও লাইসেন্স বলবৎ রাখতে হবে। আগামী ২৫ অক্টোবরের মধ্যে কেএসবিএবি-কে ট্রেড অর্গানাইজেশন (টি.ও) নিবন্ধন দিতে হবে এবং নীতিমালা প্রণয়নে বিক্রেতা প্রতিনিধিদের মতামত অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
মানববন্ধন শেষে খুচরা সার ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বরাবর এ সংক্রান্ত অনুলিপি প্রেরণ করেন।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
ময়মনসিংহের ত্রিশালে খুচরা সার বিক্রেতা অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ত্রিশাল উপজেলা শাখ আয়োজনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
রোববার, (১৯ অক্টোবর ২০২৫) সকাল ১১ টায় উপজেলা কৃষি অফিসের সামনে খুচরা সার ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, খুচরা সার ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ত্রিশাল উপজেলা শাখার সহসভাপতি উবাদুল হক মানিক, আব্দুল সামাদ, শামসুল আলম, মিরাজ আলীসহ প্রমুখ।
মানববন্ধনে খুচরা সার এসোসিয়েশন উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম খান বলেন, সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কৃষি উপদেষ্টা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন যে, দেশব্যাপি লাইসেন্সধারী খুচরা সার বিক্রেতাদের সনদ স্থগিত করা হবে এবং খুচরা সার বিক্রেতা হিসেবে কাউকে আর পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হবে না। এ ঘোষণায় সারাদেশের প্রায় ৪৪ হাজার খুচরা সার বিক্রেতা মারাত্মকভাবে হতাশ ও উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়েছেন। তারা দীর্ঘ ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পৈত্রিকসূত্রে সার ব্যবসায় নিয়োজিত, কৃষক পর্যায়ে সার পৌঁছে দিচ্ছেন, ব্যাংক ঋণ গ্রহণ করে কাজ করছেন। ফলে খুচরা বিক্রেতাদের জীবিকা বন্ধ হয়ে গেলে তাদের পরিবারসহ প্রায় ৫ কোটি কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
খুচরা সার এসোসিয়েশন উপজেলা শাখার সভাপতি আনিসুজ্জামান বলেন, খুচরা সার বিক্রেতাদের বিদ্যমান আইডি কার্ড ও লাইসেন্স বলবৎ রাখতে হবে। আগামী ২৫ অক্টোবরের মধ্যে কেএসবিএবি-কে ট্রেড অর্গানাইজেশন (টি.ও) নিবন্ধন দিতে হবে এবং নীতিমালা প্রণয়নে বিক্রেতা প্রতিনিধিদের মতামত অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
মানববন্ধন শেষে খুচরা সার ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বরাবর এ সংক্রান্ত অনুলিপি প্রেরণ করেন।