কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ গজালিয়া এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল শনিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিমল চাকমার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, গজালিয়ার ঈদগাঁও খালের তীরবর্তী চারটি পয়েন্টে ৬টি বালুর মহাল জব্দ করা হয়। অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করার সরঞ্জামাধি নষ্ট করা হয়। তবে ঘটনাস্থলে কাউকে না পাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি। জব্দকৃত বালু মহালগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযান শেষে ইউএনও বিমল চাকমা সংবাদকে জানান- অবৈধভাবে বালু উত্তোলন পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে এবং ভূমি ক্ষয় ও নদীভাঙনের ঝুঁকি বাড়ায়। সরকারি অনুমোদন ছাড়া কেউ বালু তুললে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ ও জনস্বার্থ রক্ষায় এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এদিকে উপজেলা প্রশাসনের এ পদক্ষেপে স্থানীয় সচেতন মহল সন্তোষ প্রকাশ করেছে। তারা অবৈধ বালু উত্তোলন রোধে নিয়মিত অভিযান চালানোর আহ্বান জানান।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ গজালিয়া এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল শনিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিমল চাকমার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, গজালিয়ার ঈদগাঁও খালের তীরবর্তী চারটি পয়েন্টে ৬টি বালুর মহাল জব্দ করা হয়। অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করার সরঞ্জামাধি নষ্ট করা হয়। তবে ঘটনাস্থলে কাউকে না পাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি। জব্দকৃত বালু মহালগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযান শেষে ইউএনও বিমল চাকমা সংবাদকে জানান- অবৈধভাবে বালু উত্তোলন পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে এবং ভূমি ক্ষয় ও নদীভাঙনের ঝুঁকি বাড়ায়। সরকারি অনুমোদন ছাড়া কেউ বালু তুললে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ ও জনস্বার্থ রক্ষায় এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এদিকে উপজেলা প্রশাসনের এ পদক্ষেপে স্থানীয় সচেতন মহল সন্তোষ প্রকাশ করেছে। তারা অবৈধ বালু উত্তোলন রোধে নিয়মিত অভিযান চালানোর আহ্বান জানান।