যশোরের কেশবপুরে বসতভিটার জমি নিয়ে বিবাদে প্রতিপক্ষরা একই পরিবারের গর্ভবতী নারী, শিশুসহ ৭ জনকে কুপিয়ে জখম করেছে। এঘটনায় থানায় অভিযোগ হলেও পুলিশ এখনও ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করায় প্রতিপক্ষরা ওই পরিবারটিকে একের পর এক ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। তারা বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ভূক্তভোগী পরিবারের নওশের আলী গাজী কেশবপুর প্রেসক্লাবে হাজির হয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্যে নওশের আলি গাজী বলেন, উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের নওশের আলী গাজীর সাথে প্রতিবেশী মৃত বিশু মোড়লের ছেলে আনিচুর রহমান, মশিয়ার গাজীর ছেলে একুব্বার গাজীগংদের দীর্ঘদিন ধরে বসতভিটার জমি নিয়ে পূর্বশত্রুতা চলে আসছে। এরই জের ধরে, গতকাল শনিবার সকাল ৭টায় প্রতিপক্ষ আনিচুর রহমান, একুব্বার গাজীগংসহ ১০/১২ জন লোক আমার উঠান দিয়ে জোরপূর্বক ট্রাক্টর নিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে লাঠিসোটা, দা নিয়ে আমার বসতভিটায় অনধিকার প্রয়োগ করে আমাকেসহ আমার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করতে থাকে।
সংঘর্ষে নওশের আলী গাজী, আনোয়ারা খাতুন, পারভিনা খাতুন, আকলিমা খাতুন, মোমেনা খাতুন, গর্ভবতী মোমেনা খাতুনকে মারপিট করে গুরুতর জখম করে। এসময় ঠেকাতে গেলে আব্বাজ গাজী ও শিশু তামিম আহত হয়। এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এঘটনায় নওশের আলী গাজী বাদি হয়ে ওইদিনই থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করে।
সংবাদ সম্মেলনে নওশের আলী গাজী অভিযোগ করেন, সংঘর্ষের ঘটনায় আনিচুর রহমান, একুব্বার গাজীগংসহ ১০ জনকে আসামী করে কেশবপুর থানায় অভিযোগ করা হলেও অদ্যাবধি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেনি। এতে প্রতিপক্ষরা আরও বেপরোয়া হয়ে তার পরিবারকে একের পর এক ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। ফলে ভয়ে তারা বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংঘর্ষে আহত আব্বাজ গাজী, আনোয়ারা খাতুন, আকলিমা খাতুন, শিশু তামিম প্রমুখ।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
যশোরের কেশবপুরে বসতভিটার জমি নিয়ে বিবাদে প্রতিপক্ষরা একই পরিবারের গর্ভবতী নারী, শিশুসহ ৭ জনকে কুপিয়ে জখম করেছে। এঘটনায় থানায় অভিযোগ হলেও পুলিশ এখনও ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করায় প্রতিপক্ষরা ওই পরিবারটিকে একের পর এক ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। তারা বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ভূক্তভোগী পরিবারের নওশের আলী গাজী কেশবপুর প্রেসক্লাবে হাজির হয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্যে নওশের আলি গাজী বলেন, উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের নওশের আলী গাজীর সাথে প্রতিবেশী মৃত বিশু মোড়লের ছেলে আনিচুর রহমান, মশিয়ার গাজীর ছেলে একুব্বার গাজীগংদের দীর্ঘদিন ধরে বসতভিটার জমি নিয়ে পূর্বশত্রুতা চলে আসছে। এরই জের ধরে, গতকাল শনিবার সকাল ৭টায় প্রতিপক্ষ আনিচুর রহমান, একুব্বার গাজীগংসহ ১০/১২ জন লোক আমার উঠান দিয়ে জোরপূর্বক ট্রাক্টর নিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে লাঠিসোটা, দা নিয়ে আমার বসতভিটায় অনধিকার প্রয়োগ করে আমাকেসহ আমার পরিবারের সদস্যদের এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করতে থাকে।
সংঘর্ষে নওশের আলী গাজী, আনোয়ারা খাতুন, পারভিনা খাতুন, আকলিমা খাতুন, মোমেনা খাতুন, গর্ভবতী মোমেনা খাতুনকে মারপিট করে গুরুতর জখম করে। এসময় ঠেকাতে গেলে আব্বাজ গাজী ও শিশু তামিম আহত হয়। এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এঘটনায় নওশের আলী গাজী বাদি হয়ে ওইদিনই থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করে।
সংবাদ সম্মেলনে নওশের আলী গাজী অভিযোগ করেন, সংঘর্ষের ঘটনায় আনিচুর রহমান, একুব্বার গাজীগংসহ ১০ জনকে আসামী করে কেশবপুর থানায় অভিযোগ করা হলেও অদ্যাবধি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেনি। এতে প্রতিপক্ষরা আরও বেপরোয়া হয়ে তার পরিবারকে একের পর এক ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। ফলে ভয়ে তারা বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংঘর্ষে আহত আব্বাজ গাজী, আনোয়ারা খাতুন, আকলিমা খাতুন, শিশু তামিম প্রমুখ।