ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মা নদীতে অভিযান চালিয়ে সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে ইলিশ শিকারের অপরাধে ২১ জেলেকে আটক করেছে প্রশাসন। আটককৃতদের মধ্যে ১৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডে প্রদান করা হয়েছে এবং বাকি পাঁচজনের বয়স কম হওয়ায় মুচলেকা নিয়ে তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। শনিবার পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়। জানা যায়, শনিবার ভোরে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় উপজেলার পদ্মা নদীতে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের যৌথ দল বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে ইলিশ শিকারের অপরাধে ২১ জেলেকে আটক করা হয় এবং ৩০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট তাসফিক সিবগাত উল্লাহ আটকদের মধ্যে ১১ জেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড প্রদান করেন এবং বাকি পাঁচজনের বয়স কম হওয়ায় মুচলেকা নিয়ে তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় দেওয়া হয়। অভিযানে জব্দকৃত ৩০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং জব্দকৃত প্রায় ৬০ কেজি মা ইলিশ মাহমুদপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়। কোস্ট গার্ড সদস্যরা অভিযানে সহায়তা প্রদান করেন। দোহার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা মুন্ন জানান, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন নদীতে ইলিশ মাছ ধরা, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ এবং ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দোহার উপজেলার প্রায় ৩২ কিলোমিটার নদী সীমায় রাতভর অভিযান চালানো হয়। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মা নদীতে অভিযান চালিয়ে সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে ইলিশ শিকারের অপরাধে ২১ জেলেকে আটক করেছে প্রশাসন। আটককৃতদের মধ্যে ১৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডে প্রদান করা হয়েছে এবং বাকি পাঁচজনের বয়স কম হওয়ায় মুচলেকা নিয়ে তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। শনিবার পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়। জানা যায়, শনিবার ভোরে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় উপজেলার পদ্মা নদীতে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের যৌথ দল বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে ইলিশ শিকারের অপরাধে ২১ জেলেকে আটক করা হয় এবং ৩০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট তাসফিক সিবগাত উল্লাহ আটকদের মধ্যে ১১ জেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড প্রদান করেন এবং বাকি পাঁচজনের বয়স কম হওয়ায় মুচলেকা নিয়ে তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় দেওয়া হয়। অভিযানে জব্দকৃত ৩০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং জব্দকৃত প্রায় ৬০ কেজি মা ইলিশ মাহমুদপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়। কোস্ট গার্ড সদস্যরা অভিযানে সহায়তা প্রদান করেন। দোহার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা মুন্ন জানান, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন নদীতে ইলিশ মাছ ধরা, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ এবং ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দোহার উপজেলার প্রায় ৩২ কিলোমিটার নদী সীমায় রাতভর অভিযান চালানো হয়। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।