আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উপলক্ষ্যে সুনামগঞ্জ হাওরের নারীদের নিয়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার সকাল ১১ টায় লতিফা কমিউনিটি সেন্টারে খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক-খানি বাংলাদেশ, অনচিত্র, বিন্দু, হাউস, প্রান-এর যৌথ্য উদ্যোগে নারী সমাবেশ ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দেশের অর্থনীতি এবং কৃষিতে নারীদের অধিকারের দাবিতে গ্রামীণ নারী কৃষকদের অবদান তুলে ধরার জন্য নারী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে নারী কৃষক ও অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। স্থানীয় গ্রামীণ নারী কৃষকদের অংশগ্রহণে নারী কৃষকদের ‘কৃষক’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং সরকারি নীতি ও প্রণোদনায় তাদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার জন্য জোরালো দাবি তোলা হয়।
সমাবেশে হাউসের নির্বাহী পরিচালক সালেহীন চৌধুরী শুভ’র সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জনতা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোদাচ্ছির আলম, ফোরাম অন ইকোলজি এন্ড ডেভেলপমেন্ট সিলেটের সভাপতি আবুল হোসেন, সুনামগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু এইচএমপি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রভাষক শাহিনা চৌধুরী রুবি। সমাবেশে বক্তারা উল্লেখ করেন যে দেশের মোট নারী কর্মশক্তির প্রায় ৭৪ শতাংশ কৃষিতে নিয়োজিত। গত এক দশকে কৃষি খাতে নারী শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১১৬ শতাংশ বেড়েছে, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় তাদের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়।
যাইহোক, এই উল্লেখযোগ্য অবদান সত্ত্বেও, কৃষিকাজে নিয়োজিত মোট মহিলা শ্রমিকের প্রায় ৭২ শতাংশ অবৈতনিক পারিবারিক শ্রমিক হিসাবে কাজ করে। তারা তাদের শ্রমের ৪৫.৬ শতাংশ বিনামূল্যে প্রদান করে এবং দৈনিক শ্রমের জন্য পুরুষদের প্রায় অর্ধেক মজুরি পায়।
রোববার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উপলক্ষ্যে সুনামগঞ্জ হাওরের নারীদের নিয়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার সকাল ১১ টায় লতিফা কমিউনিটি সেন্টারে খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক-খানি বাংলাদেশ, অনচিত্র, বিন্দু, হাউস, প্রান-এর যৌথ্য উদ্যোগে নারী সমাবেশ ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দেশের অর্থনীতি এবং কৃষিতে নারীদের অধিকারের দাবিতে গ্রামীণ নারী কৃষকদের অবদান তুলে ধরার জন্য নারী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে নারী কৃষক ও অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। স্থানীয় গ্রামীণ নারী কৃষকদের অংশগ্রহণে নারী কৃষকদের ‘কৃষক’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং সরকারি নীতি ও প্রণোদনায় তাদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার জন্য জোরালো দাবি তোলা হয়।
সমাবেশে হাউসের নির্বাহী পরিচালক সালেহীন চৌধুরী শুভ’র সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জনতা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোদাচ্ছির আলম, ফোরাম অন ইকোলজি এন্ড ডেভেলপমেন্ট সিলেটের সভাপতি আবুল হোসেন, সুনামগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু এইচএমপি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রভাষক শাহিনা চৌধুরী রুবি। সমাবেশে বক্তারা উল্লেখ করেন যে দেশের মোট নারী কর্মশক্তির প্রায় ৭৪ শতাংশ কৃষিতে নিয়োজিত। গত এক দশকে কৃষি খাতে নারী শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১১৬ শতাংশ বেড়েছে, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় তাদের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়।
যাইহোক, এই উল্লেখযোগ্য অবদান সত্ত্বেও, কৃষিকাজে নিয়োজিত মোট মহিলা শ্রমিকের প্রায় ৭২ শতাংশ অবৈতনিক পারিবারিক শ্রমিক হিসাবে কাজ করে। তারা তাদের শ্রমের ৪৫.৬ শতাংশ বিনামূল্যে প্রদান করে এবং দৈনিক শ্রমের জন্য পুরুষদের প্রায় অর্ধেক মজুরি পায়।