ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সুবর্ণচর কে নিরাপদ রুট হিসেবে মনে করে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৩০০ বস্তা ইউরিয়া সার জব্দ করেছে পুলিশ। তবে এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কাউকে আটক করা যায়নি।
শনিবার, (২৫ অক্টোবর ২০২৫) বেলা ১১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া। এর আগে, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চর তোরাব আলী জেলা পরিষদের অধীনে ইজারাকৃত ঘাট থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে বিপুল পরিমাণ ইউরিয়া সার পাচার চেষ্টার খবর পেয়ে উপজেলার চর তোরাব আলী ঘাটে অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে গিয়ে সারের কোন মালিক পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয় কিছু ব্যক্তির যোগসাজশে সুবর্ণচর উপজেলা থেকে মিয়ানমারে পাচারের জন্য ৩০০ বস্তার ওপরে সার ট্রলার বোঝাই করা হয়। পুলিশ আসার খবর পেয়ে পাচারকারীরা সরে পড়েন। শনিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান করেন। এখন পর্যন্ত তারা সারের কোন মালিক খুঁজে পায়নি। এমনকি সারের মালিকানা দাবি করে কেউ আসেনি।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া আরও জানান, আনমুানিক ৩০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়েছে। সারের মালিকানা দাবি করে এখনো কেউ আসেনি। ইউরিয়া সার কোথায় থেকে ট্রলারের মধ্যে আনলো, কোথায় নিয়ে যাবে। প্রাথমিক ভাবে এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
সুবর্ণচর কে নিরাপদ রুট হিসেবে মনে করে মিয়ানমারে পাচারের সময় ৩০০ বস্তা ইউরিয়া সার জব্দ করেছে পুলিশ। তবে এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কাউকে আটক করা যায়নি।
শনিবার, (২৫ অক্টোবর ২০২৫) বেলা ১১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া। এর আগে, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চর তোরাব আলী জেলা পরিষদের অধীনে ইজারাকৃত ঘাট থেকে সারগুলো জব্দ করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে বিপুল পরিমাণ ইউরিয়া সার পাচার চেষ্টার খবর পেয়ে উপজেলার চর তোরাব আলী ঘাটে অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে গিয়ে সারের কোন মালিক পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয় কিছু ব্যক্তির যোগসাজশে সুবর্ণচর উপজেলা থেকে মিয়ানমারে পাচারের জন্য ৩০০ বস্তার ওপরে সার ট্রলার বোঝাই করা হয়। পুলিশ আসার খবর পেয়ে পাচারকারীরা সরে পড়েন। শনিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান করেন। এখন পর্যন্ত তারা সারের কোন মালিক খুঁজে পায়নি। এমনকি সারের মালিকানা দাবি করে কেউ আসেনি।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া আরও জানান, আনমুানিক ৩০০ বস্তা সার জব্দ করা হয়েছে। সারের মালিকানা দাবি করে এখনো কেউ আসেনি। ইউরিয়া সার কোথায় থেকে ট্রলারের মধ্যে আনলো, কোথায় নিয়ে যাবে। প্রাথমিক ভাবে এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।