মধুপুর (টাঙ্গাইল) : বাংলাদেশ ডিপ্লোমা বনবিদ কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আব্দুল আহাদের নেতৃত্বে পদোন্নতি পাওয়ায় বনবিভাগের উর্ধতন অফিসারকে শুভেচ্ছা দিচ্ছেন -সংবাদ
ফরেস্টার পদে বন বিভাগে চাকরিতে যোগদান। এক পদেই তাদের কেটেছে কারো ৩০ বছর, কারো ৩৫ বছর, কারো কর্মজীবননে কেটেছে ২৬ টি বছর। পদোন্নতিহীণ চাকরি জীবনে তারা দেশোর বিভিন্ন প্রান্তের বন ও বনজ সম্পদ রক্ষায় জীবনবাজি রেখে দায়িত্ব পালন করেছে। বনভূমি, বন,বনজ সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে পতিত হয়েছে কখনো কখনো মৃত্যুর মুখোমুখি। বন খেকো বনদস্যুদের আক্রমনে হামলা মামলা শিকার হয়েছে। হয়রানি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া রাঘব বোয়ালদের কত রক্ত চক্ষুর কাল দৃষ্টির শিকার হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। উপেক্ষা করতে হয়েছে নানা হুমকি ধামকি। দেশের সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে অনেক মামলা রুজু করতে হয়েছে বন ভূমিদস্যু ও প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে । কত বার দেশের এক প্রান্ত অন্য প্রান্তে মামলার সাক্ষী দিতে যেতে হয়েছে। পরিবার পরিজন রেখে কাটাতে হয়েছে বনের টিলা টাঙ্গর হাওর বাওড় বন জঙ্গলের অফিসে অফিসে। এভাবেই কেটে গেছে তাদের জীবন যৌবনের দীর্ঘ সময় । তবুও বঞ্চিত হতে হয়েছে পদোন্নতি থেকে। প্রদোন্নতি বঞ্চনা যেন তাদেরকে কুরে কুরে খেয়েছে। কর্মজীবনের শেষ প্রেিন্ত এসে ধরা দেয় তাদের স্বপ্নের পদোন্নতি। ফরেস্টার থেকে এখন তারা ডেপুটি রেঞ্জার পদ প্রাপ্তিতে তারা উদ্বেলিত উচ্ছাসিত। তাদের নিজ নিজ কর্ম এলাকায় ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য। আনন্দে ভাসছে তারা। কর্মস্পৃহা আগের থেকে বেড়েছে। আনন্দে খুশিতে কাটছে এ প্রাপ্তি। এসব সুখ দুঃখ আনন্দ বেদনার কথা জানিয়েছে বন বিভাগের টাঙ্গাইলসহ দেশের পাঁচ শতাধিক ফরেস্টার থেকে ডেপুটি রেঞ্জার পদে পদোন্নতি প্রাপ্তরা। সম্প্রতি দেশের প্রায় ৪শ’ ৫৩ জন বনবিভাগের ফরেস্টার থেকে ডেপুটি রেঞ্জার হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছে। পদোন্নতি প্রাপ্তরা জানান, অনেক আবেদন নিবেদন চিঠি চলাচালির পরও বিগত সময়ের উপেক্ষিত ছিল তাদের চাকরি জীবনের আকুতি। কিন্তু বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের ঐকান্তিক সানুগ্রহে এবং প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষে মানবিক সিদ্ধান্তে তাদের মনের আশা পূরণ হয়েছে। এ জন্য সারা দেশের বনবিভাগের পদোন্নতি প্রাপ্ত ও তাদের পরিজনেররা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে। টাঙ্গাইলের মধুপুর রেঞ্জের দায়িত্ব প্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা ফরেস্টা সাইফুল ইসলাম বলেন, ২০ বছর তার চাকরি জীবনে এ পদোন্নতি পেয়ে খুশি। তারমতে, মাঠ পর্যায়ে সারা দেশেই কাজের গতি আগের চেয়ে বেড়ে গেছে।
আরো কয়েকজন জানালেন, ৪ শ ৫৩ জনের অনেকেই এখন পদোন্নতি পেয়ে এসিএফ এর মতো উধর্বতন পদে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় সারাদেশের ৫ শতাধিক বন কর্মকর্তার মধ্যে বইছে আনন্দের বন্যা।তাদের পদোন্নতির বিষয়ে আবেদন স্মারক লিপি দৌড় ঝাপ করেছে বাংলাদেশ ডিপ্লোমা বনবিদ কেন্দ্রীয় কমিটির পরিশ্রমী সংগঠক আহবায়ক আব্দুল আহাদ।
এ ব্যাপারে মৌলবী বাজারের কুলাউড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা ও বাংলদেশ ডিপ্লোমা বনবিদ পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আব্দুল আহাদ জানান, সারা দেশের ৪ শত ৫৩ জন াে পদোন্নতি পেয়েছে। তিনি ৩৬ বছর পূর্বে ফরেষ্টার পদে যোগদান করেছিলেন। একই পদে ৩৬ বছর চাকুরী করে আবার অনেকেই অবসর নিয়েছেন এবং অনেকের অবসরের সময় চলে আসছে। বনের উর্ধবতন পদে পদোন্নতির বিধান থাকলেও ফরেষ্টার পদ থেকে অজ্ঞাত কারনে পদোন্নতি না দিয়ে বন বিভাগের মাঠ পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ এ পদের কর্মকর্তারদেরকে বঞ্চিত করে রেখেছিল বলে তিনি মনে করেন । যথাসময়ে পদোন্নতি হলে তিনি এত দিনে সহকারী বন সংরক্ষক থাকত বলে জানান। এ জন্য তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানান। জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগষ্টের পর বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের পরিবেশ,বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সাথে সাক্ষাৎ করে দাবি তুলে ধরেন ডিপ্লোমা বনবিদ পরিষদের নেতৃবৃন্দ। পরে তাদের দাবী আমলে নিয়ে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত গ্রহন করে এবং সম্প্রতি পদোন্নতির বিষয়ে গেজেট আকারে প্রকাশ করে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে ডিপ্লোমা বনবিদ পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা সুনামগঞ্জ সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো: রিয়াজ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফসল হলো ফরেষ্টারদের ডেপুটি রেঞ্জার পদে প্রমোশন। তিনি বর্তমান অন্তবর্তী সরকারকে ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানান। কিন্তু তাদের চাকুরীর মেয়াদও বেশিদিন নেই। তাই দ্রুত চাকুরীরির নীতিমালা মোতাবেক উর্ধতন পদে পদোন্নতি দেয়া হবে বলেও তিনি মনে করেন।
এ ব্যাপারে বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,‘সারাদেশের ফরেষ্টারদের পদোন্নতি আটকা ছিল। বর্তমান পরিবেশ,বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা মহোদয়ের ঐকান্তিক সানুগ্রহে ৩৬ বছর থেকে বঞ্চিত ফরেষ্টাররা ডেপুটি রেঞ্জার হয়েছে।’ তিনি বলেন, অনেকের চাকুরীর মেয়াদ শেষের পথে। এরপরেও অবসরে যাওয়ার পূর্বে পদোন্নতি লাভ করায় তারা ডিপার্টমেন্টের প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মধুপুর (টাঙ্গাইল) : বাংলাদেশ ডিপ্লোমা বনবিদ কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আব্দুল আহাদের নেতৃত্বে পদোন্নতি পাওয়ায় বনবিভাগের উর্ধতন অফিসারকে শুভেচ্ছা দিচ্ছেন -সংবাদ
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
ফরেস্টার পদে বন বিভাগে চাকরিতে যোগদান। এক পদেই তাদের কেটেছে কারো ৩০ বছর, কারো ৩৫ বছর, কারো কর্মজীবননে কেটেছে ২৬ টি বছর। পদোন্নতিহীণ চাকরি জীবনে তারা দেশোর বিভিন্ন প্রান্তের বন ও বনজ সম্পদ রক্ষায় জীবনবাজি রেখে দায়িত্ব পালন করেছে। বনভূমি, বন,বনজ সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে পতিত হয়েছে কখনো কখনো মৃত্যুর মুখোমুখি। বন খেকো বনদস্যুদের আক্রমনে হামলা মামলা শিকার হয়েছে। হয়রানি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া রাঘব বোয়ালদের কত রক্ত চক্ষুর কাল দৃষ্টির শিকার হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। উপেক্ষা করতে হয়েছে নানা হুমকি ধামকি। দেশের সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে অনেক মামলা রুজু করতে হয়েছে বন ভূমিদস্যু ও প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে । কত বার দেশের এক প্রান্ত অন্য প্রান্তে মামলার সাক্ষী দিতে যেতে হয়েছে। পরিবার পরিজন রেখে কাটাতে হয়েছে বনের টিলা টাঙ্গর হাওর বাওড় বন জঙ্গলের অফিসে অফিসে। এভাবেই কেটে গেছে তাদের জীবন যৌবনের দীর্ঘ সময় । তবুও বঞ্চিত হতে হয়েছে পদোন্নতি থেকে। প্রদোন্নতি বঞ্চনা যেন তাদেরকে কুরে কুরে খেয়েছে। কর্মজীবনের শেষ প্রেিন্ত এসে ধরা দেয় তাদের স্বপ্নের পদোন্নতি। ফরেস্টার থেকে এখন তারা ডেপুটি রেঞ্জার পদ প্রাপ্তিতে তারা উদ্বেলিত উচ্ছাসিত। তাদের নিজ নিজ কর্ম এলাকায় ফিরেছে প্রাণচাঞ্চল্য। আনন্দে ভাসছে তারা। কর্মস্পৃহা আগের থেকে বেড়েছে। আনন্দে খুশিতে কাটছে এ প্রাপ্তি। এসব সুখ দুঃখ আনন্দ বেদনার কথা জানিয়েছে বন বিভাগের টাঙ্গাইলসহ দেশের পাঁচ শতাধিক ফরেস্টার থেকে ডেপুটি রেঞ্জার পদে পদোন্নতি প্রাপ্তরা। সম্প্রতি দেশের প্রায় ৪শ’ ৫৩ জন বনবিভাগের ফরেস্টার থেকে ডেপুটি রেঞ্জার হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছে। পদোন্নতি প্রাপ্তরা জানান, অনেক আবেদন নিবেদন চিঠি চলাচালির পরও বিগত সময়ের উপেক্ষিত ছিল তাদের চাকরি জীবনের আকুতি। কিন্তু বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের ঐকান্তিক সানুগ্রহে এবং প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষে মানবিক সিদ্ধান্তে তাদের মনের আশা পূরণ হয়েছে। এ জন্য সারা দেশের বনবিভাগের পদোন্নতি প্রাপ্ত ও তাদের পরিজনেররা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে। টাঙ্গাইলের মধুপুর রেঞ্জের দায়িত্ব প্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা ফরেস্টা সাইফুল ইসলাম বলেন, ২০ বছর তার চাকরি জীবনে এ পদোন্নতি পেয়ে খুশি। তারমতে, মাঠ পর্যায়ে সারা দেশেই কাজের গতি আগের চেয়ে বেড়ে গেছে।
আরো কয়েকজন জানালেন, ৪ শ ৫৩ জনের অনেকেই এখন পদোন্নতি পেয়ে এসিএফ এর মতো উধর্বতন পদে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় সারাদেশের ৫ শতাধিক বন কর্মকর্তার মধ্যে বইছে আনন্দের বন্যা।তাদের পদোন্নতির বিষয়ে আবেদন স্মারক লিপি দৌড় ঝাপ করেছে বাংলাদেশ ডিপ্লোমা বনবিদ কেন্দ্রীয় কমিটির পরিশ্রমী সংগঠক আহবায়ক আব্দুল আহাদ।
এ ব্যাপারে মৌলবী বাজারের কুলাউড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা ও বাংলদেশ ডিপ্লোমা বনবিদ পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আব্দুল আহাদ জানান, সারা দেশের ৪ শত ৫৩ জন াে পদোন্নতি পেয়েছে। তিনি ৩৬ বছর পূর্বে ফরেষ্টার পদে যোগদান করেছিলেন। একই পদে ৩৬ বছর চাকুরী করে আবার অনেকেই অবসর নিয়েছেন এবং অনেকের অবসরের সময় চলে আসছে। বনের উর্ধবতন পদে পদোন্নতির বিধান থাকলেও ফরেষ্টার পদ থেকে অজ্ঞাত কারনে পদোন্নতি না দিয়ে বন বিভাগের মাঠ পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ এ পদের কর্মকর্তারদেরকে বঞ্চিত করে রেখেছিল বলে তিনি মনে করেন । যথাসময়ে পদোন্নতি হলে তিনি এত দিনে সহকারী বন সংরক্ষক থাকত বলে জানান। এ জন্য তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানান। জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগষ্টের পর বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের পরিবেশ,বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সাথে সাক্ষাৎ করে দাবি তুলে ধরেন ডিপ্লোমা বনবিদ পরিষদের নেতৃবৃন্দ। পরে তাদের দাবী আমলে নিয়ে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত গ্রহন করে এবং সম্প্রতি পদোন্নতির বিষয়ে গেজেট আকারে প্রকাশ করে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে ডিপ্লোমা বনবিদ পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা সুনামগঞ্জ সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা মো: রিয়াজ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফসল হলো ফরেষ্টারদের ডেপুটি রেঞ্জার পদে প্রমোশন। তিনি বর্তমান অন্তবর্তী সরকারকে ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানান। কিন্তু তাদের চাকুরীর মেয়াদও বেশিদিন নেই। তাই দ্রুত চাকুরীরির নীতিমালা মোতাবেক উর্ধতন পদে পদোন্নতি দেয়া হবে বলেও তিনি মনে করেন।
এ ব্যাপারে বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,‘সারাদেশের ফরেষ্টারদের পদোন্নতি আটকা ছিল। বর্তমান পরিবেশ,বন ও জলবায়ু মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা মহোদয়ের ঐকান্তিক সানুগ্রহে ৩৬ বছর থেকে বঞ্চিত ফরেষ্টাররা ডেপুটি রেঞ্জার হয়েছে।’ তিনি বলেন, অনেকের চাকুরীর মেয়াদ শেষের পথে। এরপরেও অবসরে যাওয়ার পূর্বে পদোন্নতি লাভ করায় তারা ডিপার্টমেন্টের প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।