ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভৈরবে প্রকাশ্যে ইয়াবা বিক্রির সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় এক মাদক কারবারি। এ সময় তার হাতে থাকা একটি মোবাইল ফোন পড়ে যায়, যা উদ্ধার করে পুলিশ থানায় নিয়ে আসে। কিন্তু পরে টাকার লেনদেনের মাধ্যমে মোবাইলটি ফেরত দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভৈরব থানার এএসআই মাসুদের বিরুদ্ধে।
স্থানীয়রা জানান, ভবানীপুর গ্রামের একটি চায়ের দোকানে বসে ইয়াবা বিক্রি করছিলেন আকবর মিয়া। খবর পেয়ে ভৈরব থানার এএসআই মাসুদ ও কনস্টেবল রিপন মিয়া সেখানে পৌঁছান এবং আকবরকে ধরার চেষ্টা করেন। এসময় আকবর জামাকাপড় ছিঁড়ে পালিয়ে যান, আর তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি ঘটনাস্থলে পড়ে যায়। পুলিশ সেটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ঘটনার পরদিন সোমবার আকবর মিয়ার ভাতিজা সুমন মিয়ার মাধ্যমে ২ হাজার ৫০০ টাকার বিনিময়ে মোবাইল ফোনটি ফেরত পান আকবর মিয়া। এসময় তদবির করেন একই থানার এএসআই জাকির হোসেন, যিনি নাকি আকবরকে ‘ভালো মানুষ’ বলে পরিচয় দিয়েছিলেন।
মাদক ব্যবসায়ী আকবর মিয়া বলেন, আমার ভাতিজা সুমন থানার সোর্স। তার মাধ্যমেই দারোগা মাসুদের সঙ্গে কথা হয়। আমি মিথ্যা কথা বলবোনা, আড়াই হাজার টাকা দিয়ে মোবাইলটা ফেরত পেয়েছি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে এএসআই মাসুদ বলেন, আকবর আমাদের দেখে পালিয়ে গেলে আমরা তার মোবাইল উদ্ধার করি। পরে এএসআই জাকির বলেন আকবর ভালো মানুষ, তাই মোবাইলটি ফেরত দিয়েছি। কোনো টাকা নিইনি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
ভৈরবে প্রকাশ্যে ইয়াবা বিক্রির সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় এক মাদক কারবারি। এ সময় তার হাতে থাকা একটি মোবাইল ফোন পড়ে যায়, যা উদ্ধার করে পুলিশ থানায় নিয়ে আসে। কিন্তু পরে টাকার লেনদেনের মাধ্যমে মোবাইলটি ফেরত দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভৈরব থানার এএসআই মাসুদের বিরুদ্ধে।
স্থানীয়রা জানান, ভবানীপুর গ্রামের একটি চায়ের দোকানে বসে ইয়াবা বিক্রি করছিলেন আকবর মিয়া। খবর পেয়ে ভৈরব থানার এএসআই মাসুদ ও কনস্টেবল রিপন মিয়া সেখানে পৌঁছান এবং আকবরকে ধরার চেষ্টা করেন। এসময় আকবর জামাকাপড় ছিঁড়ে পালিয়ে যান, আর তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি ঘটনাস্থলে পড়ে যায়। পুলিশ সেটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ঘটনার পরদিন সোমবার আকবর মিয়ার ভাতিজা সুমন মিয়ার মাধ্যমে ২ হাজার ৫০০ টাকার বিনিময়ে মোবাইল ফোনটি ফেরত পান আকবর মিয়া। এসময় তদবির করেন একই থানার এএসআই জাকির হোসেন, যিনি নাকি আকবরকে ‘ভালো মানুষ’ বলে পরিচয় দিয়েছিলেন।
মাদক ব্যবসায়ী আকবর মিয়া বলেন, আমার ভাতিজা সুমন থানার সোর্স। তার মাধ্যমেই দারোগা মাসুদের সঙ্গে কথা হয়। আমি মিথ্যা কথা বলবোনা, আড়াই হাজার টাকা দিয়ে মোবাইলটা ফেরত পেয়েছি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে এএসআই মাসুদ বলেন, আকবর আমাদের দেখে পালিয়ে গেলে আমরা তার মোবাইল উদ্ধার করি। পরে এএসআই জাকির বলেন আকবর ভালো মানুষ, তাই মোবাইলটি ফেরত দিয়েছি। কোনো টাকা নিইনি।