কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) : ৫৪ ধরে বছর ধরে পরিত্যক্ত ভবন -সংবাদ
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার সদর হাসপাতালের ৬৭ শতক নিজস্ব ভূমির সুরক্ষা নেই। নেই কোন সীমানা প্রাচীর।
তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, এই জায়গা তারা সুরক্ষা দিচ্ছেন, রক্ষণাবেক্ষণ করছেন। হাসপাতাল ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে এই ভূমিটি ছিল একটি দাতব্য চিকিৎসালয় ভবন। এখানে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হতো এবং রোগীদেরকে বিনামূল্যে ঔষধ দেওয়া হতো। স্বাধীনতার পর এই ভবনে দাতব্য চিকিৎসালয় নেই।
এই ভূমি সংলগ্ন পশ্চিমে থানার সীমানা প্রাচীর, উত্তরে বাজার, পূর্বপার্শ্বে জেলা পরিষদ মার্কেট থানা মসজিদ ও দক্ষিণে থানা রোড অবস্থিত। হাসপাতালের ৬৭ শতক এই নিজস্ব ভূমি ৫৪ বছর ধরে পরিত্যক্ত। একটি জরাজীর্ণ ভবন পরিত্যক্ত। পরিত্যক্ত একটি টিনের ছালা। এই ভূমির উত্তর অংশ জুড়ে ময়লা আবর্জনা কচুরিপনা স্তুপ।
অথচ এই ভূমির ওপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যখাতের অর্থায়নে নির্মাণ করতে পারেন একটি বড় ধরনের বিল্ডিং। এই বিল্ডিং এ হতে পারে হাসপাতালের টিকাদান কেন্দ্র অথবা হতে পারে হাসপাতালের স্টাপ নার্সদের থাকার জন্য কোয়াটার। স্বাস্থ্য বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নেক নজর পড়লে এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আন্তরিক হলে এটি বাস্তবায়ন সম্ভব বলে নাগরিক সমাজের ধারণা।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল মামুন সংবাদকে বলেন, হাসপাতালের জায়গা তো হাসপাতালেরই আছে। আগে যেভাবে ছিল এখনও এই জায়গা এইভাবেই আছে। এই জায়গা পুরোপুরি হাসপাতালের নিয়ন্ত্রণে আছে। আমরা তার সুরক্ষা দিচ্ছি এবং আমরা তা রক্ষাণাবেক্ষণ করছি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) : ৫৪ ধরে বছর ধরে পরিত্যক্ত ভবন -সংবাদ
রোববার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার সদর হাসপাতালের ৬৭ শতক নিজস্ব ভূমির সুরক্ষা নেই। নেই কোন সীমানা প্রাচীর।
তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, এই জায়গা তারা সুরক্ষা দিচ্ছেন, রক্ষণাবেক্ষণ করছেন। হাসপাতাল ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে এই ভূমিটি ছিল একটি দাতব্য চিকিৎসালয় ভবন। এখানে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হতো এবং রোগীদেরকে বিনামূল্যে ঔষধ দেওয়া হতো। স্বাধীনতার পর এই ভবনে দাতব্য চিকিৎসালয় নেই।
এই ভূমি সংলগ্ন পশ্চিমে থানার সীমানা প্রাচীর, উত্তরে বাজার, পূর্বপার্শ্বে জেলা পরিষদ মার্কেট থানা মসজিদ ও দক্ষিণে থানা রোড অবস্থিত। হাসপাতালের ৬৭ শতক এই নিজস্ব ভূমি ৫৪ বছর ধরে পরিত্যক্ত। একটি জরাজীর্ণ ভবন পরিত্যক্ত। পরিত্যক্ত একটি টিনের ছালা। এই ভূমির উত্তর অংশ জুড়ে ময়লা আবর্জনা কচুরিপনা স্তুপ।
অথচ এই ভূমির ওপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যখাতের অর্থায়নে নির্মাণ করতে পারেন একটি বড় ধরনের বিল্ডিং। এই বিল্ডিং এ হতে পারে হাসপাতালের টিকাদান কেন্দ্র অথবা হতে পারে হাসপাতালের স্টাপ নার্সদের থাকার জন্য কোয়াটার। স্বাস্থ্য বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নেক নজর পড়লে এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আন্তরিক হলে এটি বাস্তবায়ন সম্ভব বলে নাগরিক সমাজের ধারণা।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আল মামুন সংবাদকে বলেন, হাসপাতালের জায়গা তো হাসপাতালেরই আছে। আগে যেভাবে ছিল এখনও এই জায়গা এইভাবেই আছে। এই জায়গা পুরোপুরি হাসপাতালের নিয়ন্ত্রণে আছে। আমরা তার সুরক্ষা দিচ্ছি এবং আমরা তা রক্ষাণাবেক্ষণ করছি।