পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে ত্রাস সৃষ্টিকারী ‘কাকন বাহিনী’র ২১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কুষ্টিয়া, পাবনা, নাটোর ও রাজশাহী জেলার দুর্গম পদ্মার চরে এই বাহিনীকে ধরতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
রোববার ভোর ৪টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’। অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান। এতে পুলিশ, র্যাব ও এপিবিএনের প্রায় ১ হাজার ২০০ সদস্য অংশ নিয়েছেন।
অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ২১ জনের কাছ থেকে পাঁচটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র, মাদক এবং একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান।
তিনি জানান, “কাকন বাহিনীর বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ টিম এই অভিযান পরিচালনা করছে।”
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং অভিযান চলমান বলেও জানান তিনি। বিকেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে।
ডিআইজি আরও বলেন, গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত হন।
ঘটনার পর বাহিনীপ্রধান হাসিনুজ্জামান কাকনসহ সদস্যদের নামে দৌলতপুর থানায় মামলা হয়। রাজশাহী, নাটোর, পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলায় কাকন বাহিনীর বিরুদ্ধে মোট ছয়টি মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে ত্রাস সৃষ্টিকারী ‘কাকন বাহিনী’র ২১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কুষ্টিয়া, পাবনা, নাটোর ও রাজশাহী জেলার দুর্গম পদ্মার চরে এই বাহিনীকে ধরতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
রোববার ভোর ৪টা থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’। অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান। এতে পুলিশ, র্যাব ও এপিবিএনের প্রায় ১ হাজার ২০০ সদস্য অংশ নিয়েছেন।
অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া ২১ জনের কাছ থেকে পাঁচটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র, মাদক এবং একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান।
তিনি জানান, “কাকন বাহিনীর বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ টিম এই অভিযান পরিচালনা করছে।”
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং অভিযান চলমান বলেও জানান তিনি। বিকেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে।
ডিআইজি আরও বলেন, গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে তিনজন নিহত হন।
ঘটনার পর বাহিনীপ্রধান হাসিনুজ্জামান কাকনসহ সদস্যদের নামে দৌলতপুর থানায় মামলা হয়। রাজশাহী, নাটোর, পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলায় কাকন বাহিনীর বিরুদ্ধে মোট ছয়টি মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি।