ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
প্রায় ছয় বছর পরে আবারো দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আপেল আমদানি শুরু হয়েছে। মেসার্স খাজামেরি ট্রেডার্স নামের একটি আমদানি কারক প্রতিষ্ঠান ভারতের কাশ্মীর থেকে এইসব আপেল আমদানি করেন।
গতকাল রোববার বিকেল ৫ দিকে ভারতীয় একটি ট্রাক ২৫ মেট্রিক টন আপেল নিয়ে বন্দরে প্রবেশের মধ্যে দিয়ে ফল আমদানি কার্যক্রম শুরু হয়। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্রমিকদের আয় বাড়বে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম শাহিন বলেন, প্রায় ছয় বছর পরে হিলি স্থলবন্দরে আপেল ভারত থেকে আমদানি হয়েছে। করোনার মহামারীর আগে ভারত থেকে ফল আমদানি হয়েছিল। সবার সহযোগিতায় আবারো আমদানি শুরু হয়েছে। এখানে কাষ্টম যথেষ্ট সহযোগিতা করছেন। ফল আমদানির ফলে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধির সাথে বন্দরের শ্রমিকদের আয় ও বাড়বে।
হিলি বন্দরের খুচরা ফল ব্যবসায়ী এনামুল হক বলেন, বর্তমানে প্রতি কেজি আপেল ২৬০ টাকা, আনার ৪৮০ টাকা, কমলা ৩৬০ টাকা ও আঙ্গুর ৫০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে দীর্ঘ দিন পরে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আপেল আমদানি হওয়ায় আপেল এর দাম কমবে বলে আশা করছি। হিলি কাষ্টমের রাজস্ব কর্মকর্তা বাঁধন আহমেদ জানান , আমদানি কৃত আপেল গুলো প্রতি মেঃ টন ৭শ ডলারে (এ্যাসিসমেন্ট) রাজস্ব আহরণ হয়েছে। বন্দর দিয়ে আমদানি হওয়া ফল গুলো দ্রুত দেশের বাজারে পৌঁছানোর আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
প্রায় ছয় বছর পরে আবারো দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আপেল আমদানি শুরু হয়েছে। মেসার্স খাজামেরি ট্রেডার্স নামের একটি আমদানি কারক প্রতিষ্ঠান ভারতের কাশ্মীর থেকে এইসব আপেল আমদানি করেন।
গতকাল রোববার বিকেল ৫ দিকে ভারতীয় একটি ট্রাক ২৫ মেট্রিক টন আপেল নিয়ে বন্দরে প্রবেশের মধ্যে দিয়ে ফল আমদানি কার্যক্রম শুরু হয়। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্রমিকদের আয় বাড়বে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম শাহিন বলেন, প্রায় ছয় বছর পরে হিলি স্থলবন্দরে আপেল ভারত থেকে আমদানি হয়েছে। করোনার মহামারীর আগে ভারত থেকে ফল আমদানি হয়েছিল। সবার সহযোগিতায় আবারো আমদানি শুরু হয়েছে। এখানে কাষ্টম যথেষ্ট সহযোগিতা করছেন। ফল আমদানির ফলে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধির সাথে বন্দরের শ্রমিকদের আয় ও বাড়বে।
হিলি বন্দরের খুচরা ফল ব্যবসায়ী এনামুল হক বলেন, বর্তমানে প্রতি কেজি আপেল ২৬০ টাকা, আনার ৪৮০ টাকা, কমলা ৩৬০ টাকা ও আঙ্গুর ৫০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে দীর্ঘ দিন পরে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আপেল আমদানি হওয়ায় আপেল এর দাম কমবে বলে আশা করছি। হিলি কাষ্টমের রাজস্ব কর্মকর্তা বাঁধন আহমেদ জানান , আমদানি কৃত আপেল গুলো প্রতি মেঃ টন ৭শ ডলারে (এ্যাসিসমেন্ট) রাজস্ব আহরণ হয়েছে। বন্দর দিয়ে আমদানি হওয়া ফল গুলো দ্রুত দেশের বাজারে পৌঁছানোর আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছি।