ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার আদমদীঘিতে আবদুল্লাহ (১১) নামের এ মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজের ১৭ দিন পরও সন্ধান মেলেনি। সন্তান হারিয়ে পরিবারের সদস্যরা চরম বিপাকে পড়েছেন। বিভিন্ন স্থানে সন্ধান করে ওই ছাত্রের সন্ধান সন্ধান মেলেনি। নিরুপায় হয়ে আবদুল্লাহর বাবা সম্রারাট হোসেন গত ২৫.১০.২৫ তারিখে আদমদীঘি থানায় একটি লিখিত জিডি দায়ের করেছেন। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আবদুল্লাহ উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়নের অন্তাহার গ্রামের সম্রারাট হোসেনের ছেলে। আবদুল্লাহ একই গ্রামে অবস্থিত অন্তাহার ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৫ম শ্রেনীর ছাত্র। আবদুল্লাহর বাবা সম্রারাট হোসেন একজন ট্রাক্টর চালক। পেশাগত কারনে তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করেন। পরিবারের একমাত্র সন্তান আবদুল্লাহ অন্তাহার গ্রামে দাদা আবুল কালামের কাছে থেকে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। ঘটনার দিন সকালে আবদুল্লাহ মাদ্রসায় যাওয়ার পর আর বাড়ি ফিরে আসেনি। পরে মাদ্রসা সহ বিভিন্ন জায়গায় অনেক সন্ধান করেও তার খোঁজ মেলেনি। এ বিষয়ে অন্তাহার ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী প্রধান আব্দুস সোবহান বলেন,ঘটনার দিন আবদুলাহ মাদ্রাসায় হাজির ছিল না। সম্রারাট হোসেন বলেন, আমরা বিভিন্ন জায়গায় সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছি, থানায় জিডি দায়ের ও পত্রিকায় বিঞ্জপ্তি দিয়েছি । এরপরও কোথাও থেকে ভাল খবর পাচ্ছি না। তিনি বলেন, আবদুল্লাহর পড়নে নীল রংয়ের গেঞ্জি ও জিন্সের প্যান্ট ছিল ।এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার ওসি এএসএম মোস্তাফিজুর রহমান জিডি দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিতকরে বলেন, শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য পুলিশ সর্বাত্তক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
বগুড়ার আদমদীঘিতে আবদুল্লাহ (১১) নামের এ মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজের ১৭ দিন পরও সন্ধান মেলেনি। সন্তান হারিয়ে পরিবারের সদস্যরা চরম বিপাকে পড়েছেন। বিভিন্ন স্থানে সন্ধান করে ওই ছাত্রের সন্ধান সন্ধান মেলেনি। নিরুপায় হয়ে আবদুল্লাহর বাবা সম্রারাট হোসেন গত ২৫.১০.২৫ তারিখে আদমদীঘি থানায় একটি লিখিত জিডি দায়ের করেছেন। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আবদুল্লাহ উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম ইউনিয়নের অন্তাহার গ্রামের সম্রারাট হোসেনের ছেলে। আবদুল্লাহ একই গ্রামে অবস্থিত অন্তাহার ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৫ম শ্রেনীর ছাত্র। আবদুল্লাহর বাবা সম্রারাট হোসেন একজন ট্রাক্টর চালক। পেশাগত কারনে তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করেন। পরিবারের একমাত্র সন্তান আবদুল্লাহ অন্তাহার গ্রামে দাদা আবুল কালামের কাছে থেকে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। ঘটনার দিন সকালে আবদুল্লাহ মাদ্রসায় যাওয়ার পর আর বাড়ি ফিরে আসেনি। পরে মাদ্রসা সহ বিভিন্ন জায়গায় অনেক সন্ধান করেও তার খোঁজ মেলেনি। এ বিষয়ে অন্তাহার ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী প্রধান আব্দুস সোবহান বলেন,ঘটনার দিন আবদুলাহ মাদ্রাসায় হাজির ছিল না। সম্রারাট হোসেন বলেন, আমরা বিভিন্ন জায়গায় সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছি, থানায় জিডি দায়ের ও পত্রিকায় বিঞ্জপ্তি দিয়েছি । এরপরও কোথাও থেকে ভাল খবর পাচ্ছি না। তিনি বলেন, আবদুল্লাহর পড়নে নীল রংয়ের গেঞ্জি ও জিন্সের প্যান্ট ছিল ।এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার ওসি এএসএম মোস্তাফিজুর রহমান জিডি দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিতকরে বলেন, শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য পুলিশ সর্বাত্তক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।