সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি জোর জবর দখল করে বাড়ি নির্মানে বাধাঁ দেয়ায় প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে জানা যায়, গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কাঠুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রেকর্ড ভুক্ত ৩২ শতাংশ জমির মধ্যে ১০ শতাংশ জমি কাঠুর গ্রামের প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন গাজী ও জাহাঙ্গীর আলম গাজী জোর জবর দখল করে বাড়ি নির্মাণের চেষ্টা করলে প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান তাতে বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা প্রধান শিক্ষককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। কর্মরত অন্যান্য শিক্ষকরা এগিয়ে এলে তাদেরকেও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণনাশের ভয়-ভীতি দেখায়। বাধ্য হয়ে প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান বিদ্যালয়ের জমি রক্ষার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। উপজেলা প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় জবর দখলকারীরা বাড়ি নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান জানান বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করায় জবর দখলকারীরা আমাকে বিদ্যালয়ে যাওয়া আসার পথে প্রতিনিয়ত ভয় ভীতি ও হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তাদের ভয়ে আমি আতঙ্কিত জীবন যাপন করছি।এ ব্যাপারে সাঘাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহিশ শাফির সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি অবগত আছি ইউএনও সাহেবের সাথে কথা বলেছি। দ্রত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি জোর জবর দখল করে বাড়ি নির্মানে বাধাঁ দেয়ায় প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে জানা যায়, গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কাঠুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রেকর্ড ভুক্ত ৩২ শতাংশ জমির মধ্যে ১০ শতাংশ জমি কাঠুর গ্রামের প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন গাজী ও জাহাঙ্গীর আলম গাজী জোর জবর দখল করে বাড়ি নির্মাণের চেষ্টা করলে প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান তাতে বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা প্রধান শিক্ষককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। কর্মরত অন্যান্য শিক্ষকরা এগিয়ে এলে তাদেরকেও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণনাশের ভয়-ভীতি দেখায়। বাধ্য হয়ে প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান বিদ্যালয়ের জমি রক্ষার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। উপজেলা প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় জবর দখলকারীরা বাড়ি নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান জানান বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করায় জবর দখলকারীরা আমাকে বিদ্যালয়ে যাওয়া আসার পথে প্রতিনিয়ত ভয় ভীতি ও হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তাদের ভয়ে আমি আতঙ্কিত জীবন যাপন করছি।এ ব্যাপারে সাঘাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহিশ শাফির সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি অবগত আছি ইউএনও সাহেবের সাথে কথা বলেছি। দ্রত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।