বাদাম চাষে ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও চর রাজিবপুর উপজেলার চরাঞ্চলের বাদাম চাষি কৃষকদের। সরেজমিন ঘুরে কৃষকের বরাত দিয়ে জানা গেছে দুই উপজেলায় প্রায় দুই হাজার হেক্টর জমিতে এবার বাদামের চাষ হয়েছে। এতে বাদামের ব্যাপক ফলনও হয়েছে। ভালো ফলনে পাশাপাশি দামেও পাচ্ছেন চাহিদার তুলনায় বেশি। এ কারনে ভাগ্যের চাক্কাও ঘুরছে দূরত্ব গতিতে। কারন বিঘা প্রতি খরচা হয়েছে মাত্র ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। আর ৬২শতকের এক বিঘা জমিতে বাদামের ফসল উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে ৩০ থেকে ৪০ মন বাদাম। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩ হাজার ৭০০ শো টাকা। এতে বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে চরাঞ্চলের বাদাম চাষি কৃষকরা।
এবিষয় চর লাঠিয়াল ডাঙ্গা গ্রামের বাদাম চাষি কৃষক মনির হোসেন- রজিনা আকতার,আঃ ছালাম,আঃ হান্নানসহ আরও অনেকের সাথে কথা বলে জানা গেছে ২০ হাজার টাকা খরচা করে একবিঘা জমিতে বাদাম চাষ করে ১ লাখ টাকার বাদাম বিক্রয় করতে পেরে সংসারে ফিরেছে সুস্থি। আর একারনে আনন্দের সাগরে ভাসছে এঅঞ্চলের বাদাম চাষিরা। তারা আরও জানায় এবার আবহাওয়া ভালো খাকায় আগাম বাদাম গাছে ব্যাপক ফলনও হয়েছে দামেও ভালো পাচ্ছি।
তারপরও যেটুকু ছিলো সেই টুকুতেও অনেক লাভ হচ্ছে। এমনটি জানিয়েছে রৌমারী রাজিবপুরের বাদাম চাষি কৃষকরা।
অপরদিকে বাদাম তুলতেও লাগছেনা কামলা সরেজমিনে কৃষক কৃষানীরা সম্মিলিতভাবে বাদামের গাছ উঠিয়ে গরুর খাদ্যের যোগান দিচ্ছে গুখামারিরা।
রৌমারী উপজেলা কৃষি অফিসার কাইয়ুম চৌধরী বলেন,রৌমারী উপজেলায় এবার ৮৯০ হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এবার বাদামের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমানে বাদামের দামও ভালো। কৃষকরা এবার বাদাম চাষিরা লাভবান হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
রাজিবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, বলেন রাজিবপুর উপজেলায় এবার ৮১০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে । এবং বাদামের ফলনও অন্যান্য বছরের তুলনায় ভালো পাশাপাশি দামেও ভালো পাচ্ছেন আশা করি কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
বাদাম চাষে ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও চর রাজিবপুর উপজেলার চরাঞ্চলের বাদাম চাষি কৃষকদের। সরেজমিন ঘুরে কৃষকের বরাত দিয়ে জানা গেছে দুই উপজেলায় প্রায় দুই হাজার হেক্টর জমিতে এবার বাদামের চাষ হয়েছে। এতে বাদামের ব্যাপক ফলনও হয়েছে। ভালো ফলনে পাশাপাশি দামেও পাচ্ছেন চাহিদার তুলনায় বেশি। এ কারনে ভাগ্যের চাক্কাও ঘুরছে দূরত্ব গতিতে। কারন বিঘা প্রতি খরচা হয়েছে মাত্র ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। আর ৬২শতকের এক বিঘা জমিতে বাদামের ফসল উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে ৩০ থেকে ৪০ মন বাদাম। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩ হাজার ৭০০ শো টাকা। এতে বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে চরাঞ্চলের বাদাম চাষি কৃষকরা।
এবিষয় চর লাঠিয়াল ডাঙ্গা গ্রামের বাদাম চাষি কৃষক মনির হোসেন- রজিনা আকতার,আঃ ছালাম,আঃ হান্নানসহ আরও অনেকের সাথে কথা বলে জানা গেছে ২০ হাজার টাকা খরচা করে একবিঘা জমিতে বাদাম চাষ করে ১ লাখ টাকার বাদাম বিক্রয় করতে পেরে সংসারে ফিরেছে সুস্থি। আর একারনে আনন্দের সাগরে ভাসছে এঅঞ্চলের বাদাম চাষিরা। তারা আরও জানায় এবার আবহাওয়া ভালো খাকায় আগাম বাদাম গাছে ব্যাপক ফলনও হয়েছে দামেও ভালো পাচ্ছি।
তারপরও যেটুকু ছিলো সেই টুকুতেও অনেক লাভ হচ্ছে। এমনটি জানিয়েছে রৌমারী রাজিবপুরের বাদাম চাষি কৃষকরা।
অপরদিকে বাদাম তুলতেও লাগছেনা কামলা সরেজমিনে কৃষক কৃষানীরা সম্মিলিতভাবে বাদামের গাছ উঠিয়ে গরুর খাদ্যের যোগান দিচ্ছে গুখামারিরা।
রৌমারী উপজেলা কৃষি অফিসার কাইয়ুম চৌধরী বলেন,রৌমারী উপজেলায় এবার ৮৯০ হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এবার বাদামের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমানে বাদামের দামও ভালো। কৃষকরা এবার বাদাম চাষিরা লাভবান হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
রাজিবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, বলেন রাজিবপুর উপজেলায় এবার ৮১০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে । এবং বাদামের ফলনও অন্যান্য বছরের তুলনায় ভালো পাশাপাশি দামেও ভালো পাচ্ছেন আশা করি কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন।