জনশ্রুতি আছে ভাদ্রে তালের পিঠা আশ্বিনে শসা মিঠা। শীতে রসের পিঠা। শীত আর পিঠা যেন এক সূত্রে গাঁথা। হেমন্তে নতুন ধানের চালে ঘরে ঘরে পিঠা তৈরির ধুম লাগে। কনকনে শীতে উনুনের পাশে গরম গরম মাল পোয়া খাওয়ার মজাই আলাদা। বর্তমানে গৃহকোণ থেকে পিঠা চলে এসেছে বাজারে। মোহনগঞ্জের বিভিন্ন বাজারে জমে উঠেছে পিঠার ব্যবসা। মোহনগঞ্জ পৌরশহরের থানা রোড, স্টেশন রোড, কাঁচা বাজার, মাছ বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় বসেছে পিঠার দোকান। মূলত মহিলারাই পিঠার ব্যবসা করছেন। পুরুষরাও রয়েছেন। বিকাল থেকেই পিঠার দোকান জমে উঠছে। রাত ১০-১১টা পর্যন্ত পিঠা চলে বলে দোকানীরা জানান। পিঠা ব্যবসায়ী রাণী আক্তার জানান, প্রতিদিন প্রায় দুশো পিঠা বিক্রি করতে পারি। তিনি চিতই ও পোয়া পিঠা বিক্রি করেন। কোন কোন দোকানে ভাঁপা, পোয়া, মেরা, পুলি পিঠাও পাওয়া যাচ্ছে। থানা রোডে পিঠা ব্যবসায়ী আবুবকর বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যবসা করে আসছি। তিনি শুধু ভাঁপা পিঠা বিক্রি করছেন। তিনিও দিনে প্রায় ১৫০- ২০০ পিছ পিঠা বিক্রি করতে পারেন বলে জানান। এটি একটি মৌসুমি ব্যবসা। অনেকে আবার সাড়া বছর ধরে পিঠার ব্যবসা করেন। পারিবারিক আর্থিক চাহিদা পুরণ করতে বিশেষ করে মহিলারা শীত মৌসুমে পিঠার পসরা নিয়ে বসেন। পিঠা তৈরিতে অনেকে মাটির চুলা, আবার কেউ কেউ গ্যাসের চুলা ব্যবহার করছেন। প্রতিটি পিঠা ১০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে। পিঠা খেতে আসা জনৈক ব্যক্তি বলেন, পিঠার দোকান হওয়াতে সুবিধা হয়েছে বাজারে এলেই গরম গরম পিঠা খাওয়া যায়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫
জনশ্রুতি আছে ভাদ্রে তালের পিঠা আশ্বিনে শসা মিঠা। শীতে রসের পিঠা। শীত আর পিঠা যেন এক সূত্রে গাঁথা। হেমন্তে নতুন ধানের চালে ঘরে ঘরে পিঠা তৈরির ধুম লাগে। কনকনে শীতে উনুনের পাশে গরম গরম মাল পোয়া খাওয়ার মজাই আলাদা। বর্তমানে গৃহকোণ থেকে পিঠা চলে এসেছে বাজারে। মোহনগঞ্জের বিভিন্ন বাজারে জমে উঠেছে পিঠার ব্যবসা। মোহনগঞ্জ পৌরশহরের থানা রোড, স্টেশন রোড, কাঁচা বাজার, মাছ বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় বসেছে পিঠার দোকান। মূলত মহিলারাই পিঠার ব্যবসা করছেন। পুরুষরাও রয়েছেন। বিকাল থেকেই পিঠার দোকান জমে উঠছে। রাত ১০-১১টা পর্যন্ত পিঠা চলে বলে দোকানীরা জানান। পিঠা ব্যবসায়ী রাণী আক্তার জানান, প্রতিদিন প্রায় দুশো পিঠা বিক্রি করতে পারি। তিনি চিতই ও পোয়া পিঠা বিক্রি করেন। কোন কোন দোকানে ভাঁপা, পোয়া, মেরা, পুলি পিঠাও পাওয়া যাচ্ছে। থানা রোডে পিঠা ব্যবসায়ী আবুবকর বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যবসা করে আসছি। তিনি শুধু ভাঁপা পিঠা বিক্রি করছেন। তিনিও দিনে প্রায় ১৫০- ২০০ পিছ পিঠা বিক্রি করতে পারেন বলে জানান। এটি একটি মৌসুমি ব্যবসা। অনেকে আবার সাড়া বছর ধরে পিঠার ব্যবসা করেন। পারিবারিক আর্থিক চাহিদা পুরণ করতে বিশেষ করে মহিলারা শীত মৌসুমে পিঠার পসরা নিয়ে বসেন। পিঠা তৈরিতে অনেকে মাটির চুলা, আবার কেউ কেউ গ্যাসের চুলা ব্যবহার করছেন। প্রতিটি পিঠা ১০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে। পিঠা খেতে আসা জনৈক ব্যক্তি বলেন, পিঠার দোকান হওয়াতে সুবিধা হয়েছে বাজারে এলেই গরম গরম পিঠা খাওয়া যায়।