সীতাকুন্ডের সলিমপুর ইউপির সার্ভার থেকে ১৬৭টি জন্ম নিবন্ধন করে নিয়েছে হ্যাকাররা। এ ঘটনায় সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন আজিজ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। এছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগের জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্টার জেনারেল কার্যালয়ে গত বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
জানা যায়, সীতাকুন্ডের ছলিমপুর ইউনিয়নের জন্ম নিবন্ধন সার্ভার গত ১৫ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৮ দিন কাজ করছিল না। মাঝে মধ্যে সার্ভারে কাজ করলেও তা ছিল মন্থর। এ সময়ে নিবন্ধন সিরিয়াল নং- ১২৫১৪১ থেকে ১২৫৫১২ মোট ৩৭১টি নিবন্ধন হয় সার্ভারে। এরমধ্যে সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২০৪টি এবং বাহির থেকে ১৬৭টি নিবন্ধন করা হয়েছিল। পরিষদের বাহিরে করা ১৬৭টি নিবন্ধন দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দাদের নামে নিবন্ধন হয়। তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র আইডি রয়েছে এ ইউনিয়নে। ওই আইডি ব্যবহার করে হ্যাকাররা এই জন্মনিবন্ধন তাদের প্রস্তুত করে দিতে পারে বলে পরিষদের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
ছলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন আজিজ বলেন, জানুয়ারি শেষের দিকে ১৮ দিন নিবন্ধন সার্ভার কাজ করেনি। তা কী কারণে হয়েছে জানা যায়নি। অনেক সময় আবার নেটের সমস্যার কারণেও ওই সার্ভারে কাজ বিলম্বিত হয় থাকে। কিন্তু এ রকম ১৬৭টি নিবন্ধন কীভাবে করেছে তা বলা যাচ্ছে না। হ্যাকাররা পরিকল্পিতভাবে এ কাজ করতে পারে বলে জানান তিনি। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানোর পর তিনি লিখিতভাবে জানাতে বললে বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে জানানো হয় এবং থানায় জিডিও করা হয়েছে।
সীতাকুন্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন বলেন, হ্যাকররা ইউনিয়ন পরিষদের অ্যাপস হ্যাক করে এই নিবন্ধন করে নিতে পারে। আর প্রতারক চক্রও এ কাজ করতে পারে। বিষয়টি তদন্তের জন্য দেওয়া হয়েছে। যারা হ্যাক করে জন্ম নিবন্ধন করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। তবে ইউনিয়ন পরিষদের সার্ভারে অ্যাপসে যতক্ষণ পর্যন্ত রিসিভ হবে না ততক্ষণ পর্যন্ত জন্ম নিবন্ধন পাওয়ার সুযোগও নাই।
রোববার, ১৯ মার্চ ২০২৩
সীতাকুন্ডের সলিমপুর ইউপির সার্ভার থেকে ১৬৭টি জন্ম নিবন্ধন করে নিয়েছে হ্যাকাররা। এ ঘটনায় সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন আজিজ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। এছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগের জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্টার জেনারেল কার্যালয়ে গত বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
জানা যায়, সীতাকুন্ডের ছলিমপুর ইউনিয়নের জন্ম নিবন্ধন সার্ভার গত ১৫ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৮ দিন কাজ করছিল না। মাঝে মধ্যে সার্ভারে কাজ করলেও তা ছিল মন্থর। এ সময়ে নিবন্ধন সিরিয়াল নং- ১২৫১৪১ থেকে ১২৫৫১২ মোট ৩৭১টি নিবন্ধন হয় সার্ভারে। এরমধ্যে সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২০৪টি এবং বাহির থেকে ১৬৭টি নিবন্ধন করা হয়েছিল। পরিষদের বাহিরে করা ১৬৭টি নিবন্ধন দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দাদের নামে নিবন্ধন হয়। তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র আইডি রয়েছে এ ইউনিয়নে। ওই আইডি ব্যবহার করে হ্যাকাররা এই জন্মনিবন্ধন তাদের প্রস্তুত করে দিতে পারে বলে পরিষদের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
ছলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন আজিজ বলেন, জানুয়ারি শেষের দিকে ১৮ দিন নিবন্ধন সার্ভার কাজ করেনি। তা কী কারণে হয়েছে জানা যায়নি। অনেক সময় আবার নেটের সমস্যার কারণেও ওই সার্ভারে কাজ বিলম্বিত হয় থাকে। কিন্তু এ রকম ১৬৭টি নিবন্ধন কীভাবে করেছে তা বলা যাচ্ছে না। হ্যাকাররা পরিকল্পিতভাবে এ কাজ করতে পারে বলে জানান তিনি। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানোর পর তিনি লিখিতভাবে জানাতে বললে বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে জানানো হয় এবং থানায় জিডিও করা হয়েছে।
সীতাকুন্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন বলেন, হ্যাকররা ইউনিয়ন পরিষদের অ্যাপস হ্যাক করে এই নিবন্ধন করে নিতে পারে। আর প্রতারক চক্রও এ কাজ করতে পারে। বিষয়টি তদন্তের জন্য দেওয়া হয়েছে। যারা হ্যাক করে জন্ম নিবন্ধন করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। তবে ইউনিয়ন পরিষদের সার্ভারে অ্যাপসে যতক্ষণ পর্যন্ত রিসিভ হবে না ততক্ষণ পর্যন্ত জন্ম নিবন্ধন পাওয়ার সুযোগও নাই।