alt

অর্থ-বাণিজ্য

তিন সপ্তাহ পর পতন শেয়ারবাজারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পর পর তিন সপ্তাহ ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। পাশাপাশি কমেছে সবকয়টি মূল্যসূচক। একই সঙ্গে কমেছে দৈনিক গড় লেনদেন। পাশাপাশি বাজার মূলধনও কমেছে।

অবশ্য দাম বাড়া বা কমার থেকে দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগের শেয়ার বা ইউনিট দাম ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) আটকে রয়েছে। ক্রেতা সংকট থাকায় এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা।

প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা সংকট থাকার পাশাপাশি দাম কমার তালিকায় ছিল অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এর ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। একই সঙ্গে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমেছে শূন্য দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। এছাড়া দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ।

অবশ্য এর আগে টানা তিন সপ্তাহ মূল্যসূচক বাড়ে। একই সঙ্গে বাড়ে দৈনিক গড় লেনদেন। ডিএসইতে দুইশ’ কোটি টাকার ঘরে নেমে যাওয়া লেনদেন বেড়ে ছয়শ’ কোটি টাকার ওপরে চলে আসে। তবে গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন কিছুটা কমে এখন সাড়ে পাঁচশ কোটি টাকার ওপরে আছে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৬৬টির শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৯টির। এছাড়া ২০৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

এতে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৭ লাখ ৭৬ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪৯৭ কোটি টাকা বা শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। বাজার মূলধন কমার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ কমেছে।

অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৫ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৭ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। তার আগের দুই সপ্তাহে বাড়ে ১৯ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩১ শতাংশ এবং ২৫ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৪০ শতাংশ।

প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক কমছে। এর মাধ্যমে টানা দুই সপ্তাহ কমলো সূচকটি। গত সপ্তাহজুড়ে সূচকটি কমেছে ২ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি ৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ কমে।

বাছাই করা সূচকের মতো ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচকও টানা দুই সপ্তাহ কমেছে। গত সপ্তাহজুড়ে সূচকটি কমেছে ৮ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৪ শতাংশ।

সবকয়টি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনের গতিও কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৬৫৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮২ কোটি ৮২ লাখ টাকা বা ১২ দশমিক ৬৩ শতাংশ।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয় ২ হাজার ৬২২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে ৩১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ৯ দশমিক ২১ শতাংশ। মোট লেনদেন বাড়ার কারণ, গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে এক কার্যদিবস কম লেনদেন হয়।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফু-ওয়াং ফুডের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। ৮৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, জেমিনি সি ফুড, রূপালী লাইফ ইনস্যুরেন্স, ইস্টার্ন হাউজিং, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স এবং সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।

ছবি

অক্টোবরেও বাড়ছে ঋণের সুদহার

ছবি

ফ্রিল্যান্সারদের রেমিট্যান্সের ওপর কর আরোপ করা হয়নি : এনবিআর

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নকল পোশাক বিক্রির অভিযোগ, বিজিএমইএ’-এর নাকচ

ফ্রিল্যান্সারদের রেমিট্যান্সে ১০ শতাংশ করের তথ্য সঠিক নয় : বাংলাদেশ ব্যাংক

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পে ১৫০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে জাপান

ছবি

পোশাকের দাম বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের প্রতি অনুরোধ

লেনদেন অর্ধেকে নেমেছে শেয়ারবাজারে

ছবি

পোশাকের দাম বাড়াতে এএএফএ ক্রেতাদের অনুরোধ বিজিএমইএর

ছবি

নিয়ন্ত্রণ নেই বাজারে, বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে ডিম-আলু-পেঁয়াজ

ছবি

বড় কোম্পানি মুড়ি-চানাচুর তৈরি করলে ছোটরা কি করবে, প্রশ্ন শিল্পমন্ত্রীর

জিআইআই সূচকে তিন ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

বাংলাদেশে হালাল মাংস রপ্তানিতে আগ্রহী মেক্সিকো

ছবি

তিন মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের মানববন্ধন

ফ্রিল্যান্সারদেরও দিতে হবে ১০ শতাংশ কর

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েই চলেছে

ছবি

বাজারে আগাম শীতকালীন সবজি, চড়া দামে ক্রেতাদের অস্বস্তি

ছবি

রিজার্ভ কমে দাঁড়ালো ২১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার

এমএফএসের ২২ হাজার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেছে বিএফআইইউ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা : আকু সচিবালয়ের চিঠির অপেক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক

নামমাত্র উত্থান শেয়ারবাজারে

জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে ব্যয় বাড়লো ২৭০ কোটি টাকা

ছবি

জরিমানা নয়, নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করা আমাদের প্রধান কাজ : নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

ছবি

পোশাক রপ্তানিতে ভিসানীতির প্রভাব পড়বে না : বিজিএমইএ সভাপতি

ছবি

বাংলাদেশের ঋণমান ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘নেতিবাচক’-এ নামলো

ডিম আমদানি বন্ধের দাবি পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের

সূচক ও লেনদেনে নামমাত্র উত্থান শেয়ারবাজারে

ছবি

বিটিএমএর সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন ও সহসভাপতি মো. ফায়জুর রহমান ভূঁইয়া নির্বাচিত

ছবি

আতঙ্ক কাটিয়ে বিমায় ভর করে ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজার

ছবি

ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর নতুন এইচআর ডিরেক্টর সৈয়দা দুরদানা কবির

ছবি

সঞ্চয়পত্রে নতুন আইন, গুরুত্ব পাচ্ছেন নারীরা

ছবি

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার

ছবি

রাশিয়ার মুদ্রা বাজারে লেনদেন করতে পারবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান

বড় দরপতনে সপ্তাহ শুরু শেয়ারবাজারে

কারখানার উন্নয়নে ১৫১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে বিএটিবিসি

সুপারভিশন চার্জের নামে কেটে নেয়া টাকা ফেরত চায় দোকান মালিক সমিতি

ছবি

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

tab

অর্থ-বাণিজ্য

তিন সপ্তাহ পর পতন শেয়ারবাজারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পর পর তিন সপ্তাহ ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। পাশাপাশি কমেছে সবকয়টি মূল্যসূচক। একই সঙ্গে কমেছে দৈনিক গড় লেনদেন। পাশাপাশি বাজার মূলধনও কমেছে।

অবশ্য দাম বাড়া বা কমার থেকে দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগের শেয়ার বা ইউনিট দাম ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) আটকে রয়েছে। ক্রেতা সংকট থাকায় এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা।

প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা সংকট থাকার পাশাপাশি দাম কমার তালিকায় ছিল অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এর ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। একই সঙ্গে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমেছে শূন্য দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। এছাড়া দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ।

অবশ্য এর আগে টানা তিন সপ্তাহ মূল্যসূচক বাড়ে। একই সঙ্গে বাড়ে দৈনিক গড় লেনদেন। ডিএসইতে দুইশ’ কোটি টাকার ঘরে নেমে যাওয়া লেনদেন বেড়ে ছয়শ’ কোটি টাকার ওপরে চলে আসে। তবে গত সপ্তাহে দৈনিক গড় লেনদেন কিছুটা কমে এখন সাড়ে পাঁচশ কোটি টাকার ওপরে আছে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৬৬টির শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৯টির। এছাড়া ২০৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

এতে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৭ লাখ ৭৬ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪৯৭ কোটি টাকা বা শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। বাজার মূলধন কমার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ কমেছে।

অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৫ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৭ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। তার আগের দুই সপ্তাহে বাড়ে ১৯ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩১ শতাংশ এবং ২৫ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৪০ শতাংশ।

প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক কমছে। এর মাধ্যমে টানা দুই সপ্তাহ কমলো সূচকটি। গত সপ্তাহজুড়ে সূচকটি কমেছে ২ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি ৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ কমে।

বাছাই করা সূচকের মতো ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচকও টানা দুই সপ্তাহ কমেছে। গত সপ্তাহজুড়ে সূচকটি কমেছে ৮ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৪ শতাংশ।

সবকয়টি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনের গতিও কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৬৫৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮২ কোটি ৮২ লাখ টাকা বা ১২ দশমিক ৬৩ শতাংশ।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয় ২ হাজার ৬২২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন বেড়েছে ৩১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ৯ দশমিক ২১ শতাংশ। মোট লেনদেন বাড়ার কারণ, গত সপ্তাহের আগের সপ্তাহে এক কার্যদিবস কম লেনদেন হয়।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফু-ওয়াং ফুডের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। ৮৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, জেমিনি সি ফুড, রূপালী লাইফ ইনস্যুরেন্স, ইস্টার্ন হাউজিং, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স এবং সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।

back to top