নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে চলছে দুই দিনব্যাপী ‘বেস্ট অব বাংলাদেশ ইন ইউরোপ’ শীর্ষক প্রদর্শনী। আমস্টারডাম বেয়ার্স ভ্যান বারলেজে গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকালে এই আয়োজনের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয়। বাংলাদেশি পণ্য ও সেবা বিদেশি ক্রেতাদের সামনে তুলে ধরা এবং বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন ছাড়াও বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনার আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরাই বেস্ট অব বাংলাদেশ ইন ইউরোপের মূল উদ্দেশ্য। আমস্টারডামে দ্বিতীয়বারের মতো এই আয়োজন করছে বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জ (বিএই)।
এবারের আয়োজনে সহযোগী হিসেবে রয়েছে পিডিএস লিমিটেড, সিটি ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশ ও কেডিএস গ্রুপ। বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (বিডা) এই সম্মেলন ও প্রদর্শনী আয়োজনে সহায়তা করছে। প্রদর্শনীতে ৩২টি স্টলে বাংলাদেশের পোশাক ও বস্ত্র; চামড়া; পাট ও হস্তশিল্প; তথ্যপ্রযুক্তি; কৃষিখাদ্য; পোলট্রি ও বীজের আটটি প্রধান খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করে। বিএইর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বেস্ট অব বাংলাদেশের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন (আশিক চৌধুরী)। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ইউরোপীয় এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের সাউথ এশিয়া বিভাগের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি, নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মহাপরিচালক পাসকালে গ্রোটেনহুইস, নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মুহাম্মদ, পিডিএস লিমিটেডের নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান পল্লাক সেথ এবং বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তাফিজ উদ্দিন। বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে সবকিছু নিখুঁত নয়, তবে অনেক ইতিবাচক দিকও রয়েছে। আমরা বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, বাংলাদেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা।’
ইউরোপীয় এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের সাউথ এশিয়া বিভাগের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘বাংলাদেশ গত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে গড়ে উঠেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অংশীদার। বাংলাদেশের রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের জন্য প্রয়োজনীয় সব উপাদানই রয়েছে—যেমন দক্ষ জনশক্তি, তরুণ জনগোষ্ঠী, প্রতিযোগিতামূলক মজুরি, উদ্ভাবন, উন্নত অবকাঠামো, ডিজিটালাইজেশন এবং বঙ্গোপসাগরের পাশে গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থান। ইইউ বাংলাদেশের পাশে থাকবে।’
নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মহাপরিচালক পাসকালে গ্রোটেনহুইস বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদার হিসেবে একসঙ্গে কাজ করতে পেরে নেদারল্যান্ডস গর্বিত। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত কঠোর পরিশ্রম, উদ্যোক্তাদের দায়িত্বশীলতা ও ন্যায্য মজুরির নিশ্চিতের মাধ্যমে ভবিষ্যতের একটি আদর্শ ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করেছে। ডাচ্? কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশে কাজ করার ব্যাপারে বিপুল আগ্রহ ও সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা একসঙ্গে ভবিষ্যতের জন্য কাজ করতে পারি।’ বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘বেস্ট অব বাংলাদেশ আয়োজন বিদেশি বিনিয়োগকারী, আন্তর্জাতিক ক্রেতা ও স্টেকহোল্ডারদের সামনে আমাদের উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা ও উদ্ভাবনী পণ্য তুলে ধরার এক অনন্য সুযোগ তৈরি হয়েছে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে।’
উদ্বোধনের পর উদ্বোধনের পরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাসরুর আরেফিন একটি উপস্থাপনা দেন। এ ছাড়াও তিনটি উপস্থাপনা তুলে ধরা হয়। ‘বাংলাদেশ: অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সুযোগ’ এবং ‘বাংলাদেশ: ভবিষ্যৎ বৈশ্বিক সোর্সিং হাব’ শীর্ষক দুটি প্যানেল আলোচনা হয়েছে।
প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে—আউস বাংলা জুটেক্স, অ্যাগ্রোনোচেইন, ব্রেইন স্টেশন ২৩, বিআইজেআইটি গ্রুপ, বন্ডস্টেইন টেকনোলজিস লিমিটেড, কান্ট্রি অ্যাগ্রো, সেন্ট্রোটেক্স, ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস, ডেলমাস অ্যাপারেলস, নিট এশিয়া, কেডিএস গ্রুপ, লাল তীর সিড, লেদারিনা, ম্যাপড ইন বাংলাদেশ, মেরিডিয়ান ফুডস, নয়েজ জিনস, নারিশ ফিডস লিমিটেড, পিডিএস লিমিটেড, পিডিএস ভেঞ্চার, গুড আর্থ, স্মারটেক্স, প্যাসিফিক নিট ডিভিশন, প্যাডকস জিন্স, পলকা ফ্লেক্স, প্রাণ ফুডস, প্যারাগন গ্রুপ, রাইজিং গ্রুপ, রিভার্স রিসোর্সেস, রুহরোস আরবিটি, সিমকো স্পিনিং অ্যান্ড টেক্সটাইলস লিমিটেড (সাইক্লো), শিন শিন অ্যাপারেলস লিমিটেড, তারাঙ্গো, তুর্জো টেক্স লিমিটেড, টিম গ্রুপ ও ঝেজিয়াং ওয়েইশিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি।
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে চলছে দুই দিনব্যাপী ‘বেস্ট অব বাংলাদেশ ইন ইউরোপ’ শীর্ষক প্রদর্শনী। আমস্টারডাম বেয়ার্স ভ্যান বারলেজে গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকালে এই আয়োজনের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয়। বাংলাদেশি পণ্য ও সেবা বিদেশি ক্রেতাদের সামনে তুলে ধরা এবং বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন ছাড়াও বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনার আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরাই বেস্ট অব বাংলাদেশ ইন ইউরোপের মূল উদ্দেশ্য। আমস্টারডামে দ্বিতীয়বারের মতো এই আয়োজন করছে বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জ (বিএই)।
এবারের আয়োজনে সহযোগী হিসেবে রয়েছে পিডিএস লিমিটেড, সিটি ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশ ও কেডিএস গ্রুপ। বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (বিডা) এই সম্মেলন ও প্রদর্শনী আয়োজনে সহায়তা করছে। প্রদর্শনীতে ৩২টি স্টলে বাংলাদেশের পোশাক ও বস্ত্র; চামড়া; পাট ও হস্তশিল্প; তথ্যপ্রযুক্তি; কৃষিখাদ্য; পোলট্রি ও বীজের আটটি প্রধান খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করে। বিএইর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বেস্ট অব বাংলাদেশের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন (আশিক চৌধুরী)। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ইউরোপীয় এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের সাউথ এশিয়া বিভাগের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি, নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মহাপরিচালক পাসকালে গ্রোটেনহুইস, নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক মুহাম্মদ, পিডিএস লিমিটেডের নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান পল্লাক সেথ এবং বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তাফিজ উদ্দিন। বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে সবকিছু নিখুঁত নয়, তবে অনেক ইতিবাচক দিকও রয়েছে। আমরা বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, বাংলাদেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা।’
ইউরোপীয় এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের সাউথ এশিয়া বিভাগের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘বাংলাদেশ গত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে গড়ে উঠেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অংশীদার। বাংলাদেশের রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের জন্য প্রয়োজনীয় সব উপাদানই রয়েছে—যেমন দক্ষ জনশক্তি, তরুণ জনগোষ্ঠী, প্রতিযোগিতামূলক মজুরি, উদ্ভাবন, উন্নত অবকাঠামো, ডিজিটালাইজেশন এবং বঙ্গোপসাগরের পাশে গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থান। ইইউ বাংলাদেশের পাশে থাকবে।’
নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মহাপরিচালক পাসকালে গ্রোটেনহুইস বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদার হিসেবে একসঙ্গে কাজ করতে পেরে নেদারল্যান্ডস গর্বিত। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত কঠোর পরিশ্রম, উদ্যোক্তাদের দায়িত্বশীলতা ও ন্যায্য মজুরির নিশ্চিতের মাধ্যমে ভবিষ্যতের একটি আদর্শ ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করেছে। ডাচ্? কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশে কাজ করার ব্যাপারে বিপুল আগ্রহ ও সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা একসঙ্গে ভবিষ্যতের জন্য কাজ করতে পারি।’ বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘বেস্ট অব বাংলাদেশ আয়োজন বিদেশি বিনিয়োগকারী, আন্তর্জাতিক ক্রেতা ও স্টেকহোল্ডারদের সামনে আমাদের উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা ও উদ্ভাবনী পণ্য তুলে ধরার এক অনন্য সুযোগ তৈরি হয়েছে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে।’
উদ্বোধনের পর উদ্বোধনের পরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাসরুর আরেফিন একটি উপস্থাপনা দেন। এ ছাড়াও তিনটি উপস্থাপনা তুলে ধরা হয়। ‘বাংলাদেশ: অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সুযোগ’ এবং ‘বাংলাদেশ: ভবিষ্যৎ বৈশ্বিক সোর্সিং হাব’ শীর্ষক দুটি প্যানেল আলোচনা হয়েছে।
প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে—আউস বাংলা জুটেক্স, অ্যাগ্রোনোচেইন, ব্রেইন স্টেশন ২৩, বিআইজেআইটি গ্রুপ, বন্ডস্টেইন টেকনোলজিস লিমিটেড, কান্ট্রি অ্যাগ্রো, সেন্ট্রোটেক্স, ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস, ডেলমাস অ্যাপারেলস, নিট এশিয়া, কেডিএস গ্রুপ, লাল তীর সিড, লেদারিনা, ম্যাপড ইন বাংলাদেশ, মেরিডিয়ান ফুডস, নয়েজ জিনস, নারিশ ফিডস লিমিটেড, পিডিএস লিমিটেড, পিডিএস ভেঞ্চার, গুড আর্থ, স্মারটেক্স, প্যাসিফিক নিট ডিভিশন, প্যাডকস জিন্স, পলকা ফ্লেক্স, প্রাণ ফুডস, প্যারাগন গ্রুপ, রাইজিং গ্রুপ, রিভার্স রিসোর্সেস, রুহরোস আরবিটি, সিমকো স্পিনিং অ্যান্ড টেক্সটাইলস লিমিটেড (সাইক্লো), শিন শিন অ্যাপারেলস লিমিটেড, তারাঙ্গো, তুর্জো টেক্স লিমিটেড, টিম গ্রুপ ও ঝেজিয়াং ওয়েইশিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি।