ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে দেশে প্রবাসী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স পৌঁছেছে ২.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এটি আগের বছরের একই সময়ে পাওয়া ২.৪০ বিলিয়নের তুলনায় ১১.৭২ শতাংশ বেশি। আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছিল ২.৪২ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৩.২৯ বিলিয়ন ডলার, যা এক মাসে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ রেকর্ড। এছাড়া মে মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২.৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। অর্থাৎ বছরের শুরু থেকে প্রবাসী আয় দেশে প্রবাহিত হওয়ার ধারা এখনও শক্তিশালী।
ত্রৈমাসিক প্রবণতা : জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫: ৭.৫৮ বিলিয়ন ডলার, জুলাই–সেপ্টেম্বর ২০২৪: ৬.৫৪৩ বিলিয়ন ডলার। বৃদ্ধি: ১৫.৯ শতাং। এছাড়া জুলাই থেকে ৪ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ৭.৭২৬ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৫ শতাংশ বেশি।
সেপ্টেম্বরের শেষ দিনে (৩০ সেপ্টেম্বর) একদিনে দেশে এসেছে ১.২৪ কোটি ডলার, আর অক্টোবরের প্রথম চার দিনে দেশে প্রবেশ করেছে ১.৪১ কোটি ডলার।এই ধারাবাহিক প্রবাহ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে দৃঢ় রাখছে।
বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ : বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ৫ অক্টোবর দেশের মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১.৫০২ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম৬ হিসাব অনুযায়ী নেট রিজার্ভ ২৬.৬২৩ বিলিয়ন ডলার।
অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, প্রবাসী রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ তীব্র সমর্থন।
এটি শুধুমাত্র বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি পূরণে নয়, অন্তর্ভুক্ত বাজারের স্থিতিশীলতা এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। বিশেষ করে রফতানি আয়ের চাপ ও সামগ্রিক মুদ্রানীতি পরিচালনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ দেশের অর্থনীতিকে একটি স্থিতিশীল মেরুদণ্ড দিচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে দেশে প্রবাসী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স পৌঁছেছে ২.৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এটি আগের বছরের একই সময়ে পাওয়া ২.৪০ বিলিয়নের তুলনায় ১১.৭২ শতাংশ বেশি। আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছিল ২.৪২ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৩.২৯ বিলিয়ন ডলার, যা এক মাসে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ রেকর্ড। এছাড়া মে মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২.৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। অর্থাৎ বছরের শুরু থেকে প্রবাসী আয় দেশে প্রবাহিত হওয়ার ধারা এখনও শক্তিশালী।
ত্রৈমাসিক প্রবণতা : জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫: ৭.৫৮ বিলিয়ন ডলার, জুলাই–সেপ্টেম্বর ২০২৪: ৬.৫৪৩ বিলিয়ন ডলার। বৃদ্ধি: ১৫.৯ শতাং। এছাড়া জুলাই থেকে ৪ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ৭.৭২৬ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৫ শতাংশ বেশি।
সেপ্টেম্বরের শেষ দিনে (৩০ সেপ্টেম্বর) একদিনে দেশে এসেছে ১.২৪ কোটি ডলার, আর অক্টোবরের প্রথম চার দিনে দেশে প্রবেশ করেছে ১.৪১ কোটি ডলার।এই ধারাবাহিক প্রবাহ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে দৃঢ় রাখছে।
বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ : বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ৫ অক্টোবর দেশের মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১.৫০২ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম৬ হিসাব অনুযায়ী নেট রিজার্ভ ২৬.৬২৩ বিলিয়ন ডলার।
অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, প্রবাসী রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ তীব্র সমর্থন।
এটি শুধুমাত্র বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি পূরণে নয়, অন্তর্ভুক্ত বাজারের স্থিতিশীলতা এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। বিশেষ করে রফতানি আয়ের চাপ ও সামগ্রিক মুদ্রানীতি পরিচালনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ দেশের অর্থনীতিকে একটি স্থিতিশীল মেরুদণ্ড দিচ্ছে।