alt

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫৪ হাজার কোটি টাকা বাড়ছে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

অর্থনীতির কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক টানা নিম্নমুখী। রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হলেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাচ্ছে না, রপ্তানি আয়েও সুখবর নেই, বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি, নতুন ঋণপত্র (এলসি) খোলায় শ্লথগতি দেখা যাচ্ছে। এরই মাঝে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। পাঁচ মাস না যেতেই তা ৫৪ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পাঁচ মাস না যেতেই তা ৫৪ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। এর আগে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমানো হলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানোর ঘটনা দেশের ইতিহাসে প্রথম।

অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে থাকা এনবিআর এখন পর্যন্ত ১৭ হাজার কোটি টাকার ঘাটতিতে আছে। আলোচ্য সময়ে ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছে সরকার, একই সময়ে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬৯৭ দশমিক ০৭ কোটি টাকা।

গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। গত অর্থবছরে আলোচ্য সময়ে ১ লাখ ৩ হাজার ৪০৯ দশমিক ১৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করে সরকার। এক যুগেরও বেশি সময় ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি এনবিআর। গত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা কমানো হলেও তা কাজে আসেনি।

গত অর্থবছরে বাজেট অনুযায়ী লক্ষ্য ছিল ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা, পরে তা সংশোধন করে তা ৪ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা করা হয়। এরপরও আদায় দাঁড়ায় ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকায়। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রা কমানোর পরও ঘাটতি থাকে প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা।

অর্থবছরের চলে গেছে ৪ মাস, বাকি আছে ৮ মাস। এই সময়ে এনবিআরকে আদায় করতে হবে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৫২২ কোটি টাকা। পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী এ সময়ে আদায় করার কথা ছিল ৩ লাখ ৬২ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ অতিরিক্ত চাপ পড়ছে ৭২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এ নিয়ে গত ২০ নভেম্বর গবেষণা ও পরিসংখ্যান অনুবিভাগ এনবিআরের অধীন দপ্তরগুলোর কাছ থেকে খাতভিত্তিক পরিকল্পনা চেয়েছে। সম্প্রতি এসব দপ্তরকে মাসভিত্তিক লক্ষ্যসহ পরিকল্পনা পাঠাতে বলা হয়েছে।

আমদানি ও রপ্তানি শুল্কে নতুন লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪০ কোটি টাকা। আগের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ কোটি ২৯ হাকার ৭৪০ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ১৪ হাজার ৩০০ কোটি। একইভাবে মূসক ও আয়করে ২০ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে। আগে এই দুই খাতে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৮৪ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা, যা বাড়িয়ে ২ লাখ ৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা করা হয়েছে। নতুন লক্ষ্যকে চ্যালেঞ্জিং বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

অর্থবছরে প্রথম চার মাসে আমাদানি ও রপ্তানি শুল্কে পর্যায়ে ৩৪ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক থেকে ৪৬ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা, আর আয়কর ও ভ্রমণ কর থেকে ৩৭ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকার রাজস্ব আাদায় হয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে মূসকে সবচেয়ে বেশি সাড়ে ২৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এছাড়া শুল্কে ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ ও আয়করে ১৬ দশমিক ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। যদিও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ কর?তে পারেনি কোনো খাত।

যদিও একক মাস হিসেবে অক্টোবর মাসে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয় ২ দশমিক ২২ শতাংশ। আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৭৩ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৭ হাজার ৮৫৪ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা। অক্টোবর মাসে শুল্কে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ০৯ শতাংশ, ভ্যাটে প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ৭৬ ও আয়করে প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

ছবি

২২৭ কোম্পানির দরপতন, সামান্য বেড়েছে লেনদেন

ছবি

প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাচ্ছে আরও ৮ মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান

ছবি

নভেম্বরের মধ্যে খেলাপি হওয়া ঋণের জন্যও নীতি সহায়তা

ছবি

এনবিআরের ১৭ জনের সম্পদ জব্দ, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চাইবে দুদক

ছবি

অ্যামাজন ও আলিবাবায় সরাসরি পণ্য বিক্রি করতে পারবেন বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা

ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংক: ২০২৭ সালের মধ্যে আন্তঃলেনদেনের আওতায় আসবে সব প্রতিষ্ঠান

ছবি

ডিসি-ইউএনও পাঠিয়ে দাম নিয়ন্ত্রণ কঠিন, প্রয়োজন রাজনৈতিক সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

পুঁজিবাজারে বড় উত্থান, লেনদেনও বেড়েছে

ছবি

ব্যাংক বন্ধ হলে তাৎক্ষণিক ২ লাখ টাকা পাবেন আমানতকারী

ছবি

কুড়িগ্রাম-গেলেফু করিডোরে আঞ্চলিক বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনা

ছবি

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ঘুরে দাঁড়াতে পারে অর্থনীতি: এমসিসিআই

ছবি

বাংলাদেশে কানাডার বিনিয়োগ প্রায় ১৩৩ মিলিয়ন ডলার : ডিসিসিআই

রিটার্ন জমার সময় বাড়লো আরও একমাস

ছবি

ব্যক্তিশ্রেণির আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়াল এনবিআর

ছবি

মাস্টারকার্ডের সম্মাননা পেল ১৮ প্রতিষ্ঠান

ছবি

সারা দেশে উদ্যোক্তাদের ৮৭১ শিল্পপ্লট দিচ্ছে বিসিক

ছবি

৪ মাসে ১ শতাংশ টাকা খরচ করতে পারেনি ৫ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ

ছবি

সূচকের উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন

ছবি

সিটি ব্যাংকের এমডি পেলেন ‘সিইও অব দ্য ইয়ার ২০২৫’ পুরস্কার

ছবি

ঢাকায় শুরু হচ্ছে চার দিনের ‘সিরামিক এক্সপো’

ছবি

স্বল্পোন্নত দেশের খোলস থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান রেহমান সোবহানের

ছবি

বন্দর: ‘তাড়াহুড়ায়’ কেন ‘গোপনীয়’ চুক্তি, বুধবার সড়ক অবরোধের ঘোষণা

ছবি

শেয়ারবাজারে মূলধন বেড়েছে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা

ছবি

উন্নয়নের বয়ানে লাভবান হয়েছে রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও আমলা: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

ছবি

রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ছে, অনলাইনে জমা দেবেন যেভাবে

ছবি

সাউথইস্ট ব্যাংকের ডিএমডি হিসেবে সেকান্দার-ই-আজমের যোগদান

ছবি

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

ছবি

ট্রাম্পের শুল্কের চাপে রাশিয়ার তেল কেনা কমিয়েছে ভারত

ছবি

মাসের প্রথম ১৮ দিনে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে ৩১ শতাংশ

ছবি

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানতের শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক

ছবি

লালদিয়া-পানগাঁওয়ে ‘১০ বছর করমুক্ত সুবিধা পাবে’ ২ বিদেশি কোম্পানি

ছবি

১৯ দিনে এলো ২৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স

ছবি

জুলাই-অক্টোবর মাসে রাজস্ব আহরণে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

ছবি

চার মাসে এডিপি বাস্তবায়ন ৮ শতাংশ

ছবি

প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে দক্ষতা উন্নয়ন অপরিহার্য : বিজিএমইএ সভাপতি

ছবি

এলসি জটিলতায় মেঘনা সিমেন্ট, বেড়েছে লোকসান

tab

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫৪ হাজার কোটি টাকা বাড়ছে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

অর্থনীতির কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক টানা নিম্নমুখী। রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হলেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাচ্ছে না, রপ্তানি আয়েও সুখবর নেই, বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি, নতুন ঋণপত্র (এলসি) খোলায় শ্লথগতি দেখা যাচ্ছে। এরই মাঝে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। পাঁচ মাস না যেতেই তা ৫৪ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পাঁচ মাস না যেতেই তা ৫৪ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। এর আগে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমানো হলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানোর ঘটনা দেশের ইতিহাসে প্রথম।

অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে থাকা এনবিআর এখন পর্যন্ত ১৭ হাজার কোটি টাকার ঘাটতিতে আছে। আলোচ্য সময়ে ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছে সরকার, একই সময়ে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬৯৭ দশমিক ০৭ কোটি টাকা।

গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। গত অর্থবছরে আলোচ্য সময়ে ১ লাখ ৩ হাজার ৪০৯ দশমিক ১৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করে সরকার। এক যুগেরও বেশি সময় ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি এনবিআর। গত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা কমানো হলেও তা কাজে আসেনি।

গত অর্থবছরে বাজেট অনুযায়ী লক্ষ্য ছিল ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা, পরে তা সংশোধন করে তা ৪ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা করা হয়। এরপরও আদায় দাঁড়ায় ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকায়। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রা কমানোর পরও ঘাটতি থাকে প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা।

অর্থবছরের চলে গেছে ৪ মাস, বাকি আছে ৮ মাস। এই সময়ে এনবিআরকে আদায় করতে হবে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৫২২ কোটি টাকা। পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী এ সময়ে আদায় করার কথা ছিল ৩ লাখ ৬২ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ অতিরিক্ত চাপ পড়ছে ৭২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এ নিয়ে গত ২০ নভেম্বর গবেষণা ও পরিসংখ্যান অনুবিভাগ এনবিআরের অধীন দপ্তরগুলোর কাছ থেকে খাতভিত্তিক পরিকল্পনা চেয়েছে। সম্প্রতি এসব দপ্তরকে মাসভিত্তিক লক্ষ্যসহ পরিকল্পনা পাঠাতে বলা হয়েছে।

আমদানি ও রপ্তানি শুল্কে নতুন লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪০ কোটি টাকা। আগের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ কোটি ২৯ হাকার ৭৪০ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ১৪ হাজার ৩০০ কোটি। একইভাবে মূসক ও আয়করে ২০ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে। আগে এই দুই খাতে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৮৪ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা, যা বাড়িয়ে ২ লাখ ৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা করা হয়েছে। নতুন লক্ষ্যকে চ্যালেঞ্জিং বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

অর্থবছরে প্রথম চার মাসে আমাদানি ও রপ্তানি শুল্কে পর্যায়ে ৩৪ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক থেকে ৪৬ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা, আর আয়কর ও ভ্রমণ কর থেকে ৩৭ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকার রাজস্ব আাদায় হয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে মূসকে সবচেয়ে বেশি সাড়ে ২৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এছাড়া শুল্কে ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ ও আয়করে ১৬ দশমিক ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। যদিও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ কর?তে পারেনি কোনো খাত।

যদিও একক মাস হিসেবে অক্টোবর মাসে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয় ২ দশমিক ২২ শতাংশ। আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৭৩ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৭ হাজার ৮৫৪ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা। অক্টোবর মাসে শুল্কে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ০৯ শতাংশ, ভ্যাটে প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ৭৬ ও আয়করে প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

back to top