আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর কাছে বাংলাদেশের চাওয়া ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ সোমবার সংস্থাটির বোর্ড সভায় উঠছে। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৯টায় ওয়াশিংটনে অবস্থিত আইএমএফ-এর প্রধান কার্যালয়ে এই বোর্ড সভাট অনুষ্ঠিত হবে বলে সংশ্লিস্ট সূত্রে জানা গেছে।
রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে একটি আইএমএফ দল প্রোগ্রামের বিশদ বিবরণ প্রণয়ন করতে গত ২৬ অক্টোবর থেকে ৯ নভেম্বর ঢাকা সফর করেন। এরপর আইএমএফ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট আন্তোয়েনেট মনসিও সায়েহ ১৪-১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফর করেন এবং তার সফরের সময় তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সামাজিক অগ্রগতি প্রত্যক্ষ করেন।
আইএমএফ -এর সাবেক অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং অন্যদের সাথে যে পরিদর্শন ও আলোচনা হয়েছে তা থেকে জানা যায়, এই বৈশ্বিক ঋণদাতা বাংলাদেশকে ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার জন্য একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এর আগে গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা যেভাবে চেয়েছিলাম ঠিক সেভাবে ঋণ পাচ্ছি। বাংলাদেশের জন্য মোট ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ দেয়া হবে। ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সাতটি কিস্তিতে এই পরিমাণ অর্থ ছাড় করা হবে।
এছাড়া, ৪৪ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার ডলারের প্রথম কিস্তি ফেব্রুয়ারিতে দেয়া হবে। আর প্রতিটি ৬৫ কোটি ৯১ লাখ ৮০ হাজার ডলার করে ছয়টি সমান কিস্তিতে দেয়া হবে বাকি অর্থ, জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সূত্র জানিয়েছে, ঋণের সুদের হার, ম্যাচুরিটির সময় বাজারের হারের ওপর নির্ভর করবে। এছাড়া অর্থ মন্ত্রণালয় হিসাব করেছে যে এই হার প্রায় ২.২ শতাংশ হবে।
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর কাছে বাংলাদেশের চাওয়া ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আজ সোমবার সংস্থাটির বোর্ড সভায় উঠছে। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৯টায় ওয়াশিংটনে অবস্থিত আইএমএফ-এর প্রধান কার্যালয়ে এই বোর্ড সভাট অনুষ্ঠিত হবে বলে সংশ্লিস্ট সূত্রে জানা গেছে।
রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে একটি আইএমএফ দল প্রোগ্রামের বিশদ বিবরণ প্রণয়ন করতে গত ২৬ অক্টোবর থেকে ৯ নভেম্বর ঢাকা সফর করেন। এরপর আইএমএফ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট আন্তোয়েনেট মনসিও সায়েহ ১৪-১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফর করেন এবং তার সফরের সময় তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সামাজিক অগ্রগতি প্রত্যক্ষ করেন।
আইএমএফ -এর সাবেক অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং অন্যদের সাথে যে পরিদর্শন ও আলোচনা হয়েছে তা থেকে জানা যায়, এই বৈশ্বিক ঋণদাতা বাংলাদেশকে ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার জন্য একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এর আগে গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা যেভাবে চেয়েছিলাম ঠিক সেভাবে ঋণ পাচ্ছি। বাংলাদেশের জন্য মোট ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ দেয়া হবে। ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সাতটি কিস্তিতে এই পরিমাণ অর্থ ছাড় করা হবে।
এছাড়া, ৪৪ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার ডলারের প্রথম কিস্তি ফেব্রুয়ারিতে দেয়া হবে। আর প্রতিটি ৬৫ কোটি ৯১ লাখ ৮০ হাজার ডলার করে ছয়টি সমান কিস্তিতে দেয়া হবে বাকি অর্থ, জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সূত্র জানিয়েছে, ঋণের সুদের হার, ম্যাচুরিটির সময় বাজারের হারের ওপর নির্ভর করবে। এছাড়া অর্থ মন্ত্রণালয় হিসাব করেছে যে এই হার প্রায় ২.২ শতাংশ হবে।